ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয়

বর্তমানের সময়ে ছোট থেকে বড় প্রায় সকল বয়সী মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগে। আমাদের মাঝে অনেক মানুষ আছে যারা জানতে চাই ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয়। এছাড়াও ডিপ্রেশন দূর করার উপায় কি এগুলো সম্পর্কে তারা বিভিন্ন ধরনের তথ্য খোঁজাখুঁজি করে তারপর সঠিক তথ্য পায় না। আপনি যদি ডিপ্রেশন সম্পর্কে তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের পুরো পোস্টটা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খুব মনোযোগ সহকারে করতে হবে তাহলে আপনি সঠিক তথ্যটা জানতে পারবেন।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা এটি একটি ভয়াবহ পর্যায়ের মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা সৃষ্টি করে। ডিপ্রেশন মানুষের মনের একটি জটিল সমস্যা অনেক সময় অতিরিক্ত ডিপ্রেশন মৃত্যুর কারণে হতে পারে।

ভূমিকা

গবেষণায় দেখা গেছে যে মধ্যবয়সীরা সবচেয়ে বেশি বিষন্নতায় ভুগছেন। বয়স্করা মূলত একাকিত্বে বেশি ভোগেন তবে বেশ কিছু সমীক্ষা দেখে গেছে বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে বেশিভাগ তরুণরাই এখন ডিপ্রেশন বা বিষন্নতায় ভুগছেন। এক্ষেত্রে দেখা যায় যে পুরুষের চেয়ে নারীরা বেশি মানসিক সমস্যার শিকার হন। ডিপ্রেশনের ইঙ্গিত দেয় যেমন পিঠে ব্যথা থেকে শুরু করে খাও অতিরিক্ত খাওয়া দাওয়া ডিপ্রেশনের লক্ষণ হতে পারে।

ডিপ্রেশন মানুষের জীবনের নিত্য নৈমিতিক ঘটনা ডিপ্রেশন হলো শূন্যতা দুঃখ বা আনন্দ অনুভব করতে না পারার একটি দীর্ঘ স্থায়ী অনুভূতি যা স্পষ্ট ছাড়াই ঘটতে পারে। আরে ডিপ্রেশনের কারণেই একজন ব্যক্তির সম্পর্কের অবনতি ঘটে। জেনে রাখা ভালো যে ডিপ্রেশন প্রাপ্তবয়স্ক কিশোর এবং শিশুদের প্রবাহিত করতে পারে। ডিপ্রেশনের কিছু কার্যকর চিকিৎসা রয়েছে যা রিকভারিতে সাহায্য করে যত দ্রুত ডিপ্রেশনের চিকিৎসা শুরু হবে ঠিক তত বেশি সফলতা আসতে পারে।

ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয়

মানুষের শারীরিক সমস্যা হলে তা নিয়ে সবাই অনেক তাড়াহুড়ো করে ভালো করার জন্য আর যদি মানসিক সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে এ বিষয়টি অনেকেই এড়িয়ে যেতে চাই আর এই কারণেই ডিপ্রেশন বা বিষন্নতার নামক মানসিক ব্যাধি বেড়ে চলেছে। হতাশার দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলে মানুষের মন ও শরীরে। অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত ডিপ্রেশনের কারণে বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে।

যখন মানুষের মন অনেক বেশি খারাপ থাকে ঠিক সে সময়ে হতাশা মানুষের একদমই পিছু ছাড়ে না। বরং যত দিন যায় তত মনের ওপরে আরো বেশি চাপ সৃষ্টি করে। আর্থিক সে সময়ে আমাদের সচেতন হতে হবে কারণ এই সময়ে তৈরি হয় ডিপ্রেশন বা বিষণ্যতা। আসুন তাহলে জেনে নিই ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয়।

কাজের আগ্রহ হারিয়া ফেলা কারো যদি কোন কাজের প্রতি উৎসাহ কমে যেতে শুরু করে তাহলে ধরে নিতে হবে সে বিষণ্ণতায় ভুগছে বা ডিপ্রেশনে ভুগছে। যেই কাজ বেশ আগ্রহ নিয়ে করতো সেই কাজ করতে আর ভালো লাগে না সে কাজের উৎসাহ নাই তাহলেই বুঝতে পারবেন আপনি ডিপ্রেশনে ভুগছেন।

খাবার ধরন বদলে যাওয়া খাবারের পরিবর্তন হচ্ছে ডিপ্রেশনের একটি অন্যতম লক্ষণ। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তি হয় প্রচুর পরিমাণে খাবার খাওয়া শুরু করবে আর না হয় সে খাবারের পরিমাণ একদমই কমিয়ে দেবে এতে তাদের ওজন অনেক বেশি কমে যায়। এবং শারীরিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

ভুলে যাওয়া বিষন্নতা বা ডিপ্রেশনের আরো একটি সাধারন লক্ষণ হচ্ছে ভুলে যাওয়া। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে মানসিক চাপের কারণে শরীরে কোনটিসোলের মাত্রা বেড়ে যায় এর ফলেই ভুলে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই নিয়মিত আপনি যদি বড় কিংবা ছোট বিষয়গুলো ভুলে যান তাহলে এই সমস্যাগুলোকে অবহেলা করবেন না।

ধূমপান হতাশাগ্রস্থ মানুষের ধূমপানের ঝুঁকি দ্বিগুণ বেড়ে যায়। সিডিসির তথ্য অনুযায়ী দিনে এক প্যাকেটের বেশি ও ঘুম থেকে ওঠার পর পাঁচ মিনিটের মধ্যেই সিগারেট খাওয়ার হতাশাগ্রস্তর মধ্যে সাধারণ অভ্যাস। এমন ব্যক্তিরা সহজেই ধূমপান ছাড়তে পারবে না আর এই ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা থেরাপি বা অ্যান্টি ডিপ্রেসেন্ট ওষুধ দিয়ে থাকে রোগীদেরকে।

অতিরিক্ত আবেগ হঠাৎ করেই খুশিতে আত্মহারা হওয়া অথবা কান্না করার রেগে যাওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো সাধারণভাবে কখনোই নেবেন না। কারণ এগুলো হতে পারে বিষন্নতার লক্ষণ এমন ব্যক্তিদের মেজাজ খুব দ্রুতই পরিবর্তন হয়ে যায়।

অল্পতেই রেগে যাওয়া অন্য কারো অনুভূতিতে হাসি বা আনন্দ প্রকাশ করলে তাদের কাছে বিরক্তিকর মনে হয়। সুখ-দুঃখ অনুভূতি চাপা দিয়ে তাদের সকল বিকল্প হয় না কেউ যদি ভালো কথা বলে তাদের কাছে সেটিও ভালো লাগে না বরং আরো রাগ উঠে যায় অল্পতেই অকারণে রেগে যাওয়া।

ডিপ্রেশন দূর করার উপায় কি

সারা বিশ্বেই প্রায় মানুষই এই ভয়াবহক ব্যাধিতে শিকার হন ডিপ্রেশন বা বিষণ্যতা। পৃথিবীতে বর্তমান সময়ে প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন লোক এই রোগে ভুগছেন যা তাদেরকে অক্ষমতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বাংলাদেশ ও দিন দিন বিষন্নতা রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। যারা বিষন্নতায় ভুগছেন তারা বোঝেন তারা কোন কাজ করতে পারে না কোন কিছুর উৎসাহ পায় না ঠিক মতন খাবার খেতে পারে না। সারাদিন কান্নাকাটি করে দিন দিন আরো অবস্থা খারাপ হতে পারে।

বিষন্নতা থাকে মুক্তি পেতে হলে প্রথমে বুঝতে হবে আপনাকে যে বিষন্নতা কি আর সেটি কেন হয়। এছাড়াও বিষন্নতার লক্ষণ গুলো কি যদি আপনি এই ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেন আপনার এ রোগ আছে তাহলে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে তা উপশম করতে পারবেন। আসুন তাহলে আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জেনে নিই।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের থেরাপি বা চিকিৎসা নিতে হবে নিজের চেষ্টা না থাকলেও এর রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া কখনোই সম্ভব হবে না। নিজের প্রতিদিনের কার্যকর্ম খাওয়া দাওয়া চিন্তা ভাবনা পরিবর্তন আনতে হবে তাহলে আপনি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাবেন। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনাকে একটি রুটিন মাফিক চলাফেরা করতে হবে। প্রতিদিনের কাজকর্ম যদি একটা সময়ের মধ্যে বেঁধে ফেলা যায় তাহলে ডিপ্রেশন আপনি কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

আপনার নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। যেহেতু ডিপ্রেশন কোন কাজ করতে ইচ্ছা করে না তাই প্রতিদিন একটু একটু করে কাজ করার জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করে রাখতে হবে। ধরা যাক প্রথম দিন আপনি ঠিক করলেন যে আজকে আপনি একটা কিছু রান্না করবেন। যদি আপনি সে কাজটা সঠিকভাবে করতে পারেন তবে পরের দিন আরেকটু বেশি কিছু করার চিন্তাভাবনা করতে পারবেন। আর এভাবেই ধীরে ধীরে কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়াতে পারলে একসময় আপনি ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

কি খাবার খেলে ডিপ্রেশন কমে

মানসিক বিভিন্ন চাপ থেকে ভর করতে পারে ডিপ্রেশন বা হতাশা। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে কম বেশি আমরা সবাই মনের অসুখে আক্রান্ত হয়ে থাকি হতাশা গভীর আকার নিলে তখন তা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। আর্থিক এ সময়ে দরকার হয় কিছু যত্নের আর প্রিয়জনের সান্নিধ্য। তবে কিছু খাবার আছে যা খেলে হতাশা বা বিষণ্ণতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়। কারণ এই খাবারগুলো আপনাকে ভেতর থেকে চাঙ্গা করে তুলতে সাহায্য করবে।

আর ডিপ্রেশন কাটাতে কি খাবেন তা জানার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে কি খাবেন না। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে দুগ্ধজাত খাবার চিনি মিষ্টি জাতীয় খাবার বর্জন করতে হবে। একেবারে এইসব খাবার ছাড়তে না পারলে সামান্য পরিমাণে খেতে হবে এগুলো আপনি কতটা পরিমাণে খাবেন তা ডাক্তারের সঙ্গে কথা বললেই তারা ঠিক করে দিবে। আসুন তাহলে জেনে নেই কোন কোন খাবার খেলে ডিপ্রেশন কমবে।

আপেল আপেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য না আমাদের মনের স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। ডিপ্রেশন কাটাতে রোজ একটি কেয়ারে আপেল খেতে পারেন। আপেলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কোষের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এবং মন মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে।

টমেটো টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড এবং আলফা- লিপোলিক এসিড। বিষন্নতা কাটাতে এই দুটির ভূমিকায় উল্লেখযোগ্য। গবেষণায় দেখা গেছে যারা ডিপ্রেশনে ভোগে সেই মানুষের এক ত্রিয়াংশ শরীরে আলফা লিপোলিক এসিড এবং ফলিক এসিডের অভাব রয়েছে। আর সেজন্যেই রোজ টমেটো খেতে ভুলবেন না।

আখরোট আখরোটে রয়েছে ওমেগা দিয়ে থ্রি ফ্যাটি এসিড। এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আমাদের মস্তিষ্কের সক্রিয় করে তুলতে সাহায্য করে। অনেক সময়ে দেখা গিয়েছে যে মস্তিষ্কের যথেষ্ট সজাগ না থাকলে বিষন্নতা আসতে পারে। মস্তিষ্কের প্রায় ৮০ শতাংশ লিপিড দিয়ে তৈরি তাই আকরুটে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী।

সবুজ পাতাওয়ালা সবজি সবুজ সবজি শরীরের পাশাপাশি মনের জন্য অপরিহার্য । ক্যান্সার এবং নানা ধরনের অসুখ থেকে রক্ষা করে এই সবুজ শাকসবজি। পালং শাক, পুঁইশাক, লেটুস পাতা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে কখনোই ভুলবেন না। এগুলো মস্তিষ্কের কোষের উন্নতি ঘটায় এবং ডিপ্রেশনের ওষুধ হিসেবে কাজ করে।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ইসলাম কি বলে

মাঝেমধ্যে এমন নানারকমের মন খারাপ এছাড়াও জীবনের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হই আমরা। তখন আমাদের মনে বিভিন্ন রকমের চিন্তা দুশ্চিন্তা চলে আসে তখন আমরা ভেঙ্গে পরি হতাশায় ভুগি আবার অনেক সময় টেনশন সইতে না পেরে আত্মহত্যা করা সিদ্ধান্ত নিয়েও ফেলি। অথচ মুমিনের শান হওয়া উচিত যতকাল সে বেঁচে থাকবে আল্লাহর রহমতের কাছে আশীর্বাদ হয়ে বেঁচে থাকতে হবে।

কারণ যারা এক আল্লাহকে বিশ্বাস করে যারা মুমিন যারা সঠিক পথের অনুসারী। বিষন্নতা বা হতাশা মানুষকে আল্লাহর রহমতের কথা ভুলিয়ে দিতে চাই। আল্লাহর কুদরত থেকে তার দৃষ্টিকে সরিয়ে দিতে চাই সেজন্যই জীবন চলার পথে আমরা যখন হতাশার মুখোমুখি হব তখন আল্লাহর কথা চিন্তা করব। একমাত্র আল্লাহ আমাদের সকল দুশ্চিন্তা ও হতাশা কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনি হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস।

জীবনে যখন মন খারাপ আসবে ঠিক সে সময় আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। বিশ্বাস রাখতে হবে আপনার রব আছে কষ্টের পরে তিনি স্বস্তি দিবেন। আর এটা মনে রাখতে হবে যে বিপদে ধৈর্যধারীকে আল্লাহ তা'আলা পরকালের জন্য মহা পুরস্কার রেখেছেন। ভালো-মন্দ যাই হোক না কেন সেটি তাকবীরের উপর ছেড়ে দিতে হবে সমস্যার সমাধান একমাত্র রবি করতে পারে এই বিশ্বাস আপনাকে রাখতে হবে। দেখবেন দুশ্চিন্তা কখনোই আপনাকে কাবু করতে পারবে না।

আল্লাহ ছাড়া কেউ বিপদ থেকে আপনাকে মুক্তি করতে পারবে না তাই বিপদ আপদ চিন্তা পেরেশানির সময় বেশি বেশি দোয়া করা উচিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু সালাম বলেন আমি এমন একটি দোয়া সম্পর্কে অবগত আছি কোন বিপদগোস্ত লোক তা পাঠ করলে আল্লাহ তা'আলা তার সেই বিপদ দূর করে দেন দোয়াটি হলো লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জ্বলিমীন।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তোবা এত সময় জেনে গেছেন ডিপ্রশন হলে কি কি সমস্যা হয় ডিপ্রেশন দূর করার উপায় কি। এছাড়া কি খাবার খেলে ডিপ্রেশন কমে এমনকি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ইসলাম কি বলে। এগুলো সম্পর্কে আপনাদের যদি কোন তথ্য জানা না থাকে এত সময় ডিপ্রেশন সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য জেনে গেছেন। ডিপ্রেশন মানুষের মনের একটি জটিল সমস্যা অনেক সময় অতিরিক্ত ডিপ্রেশন কারণে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। দিন দিন মানুষের মনের ওপর ডিপ্রেশনের জন্য চাপ বেশি সৃষ্টি হয়।

তখনই আপনাকে সচেতন হতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে নয়তো এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খেলে আপনার ডিপ্রেশনের সমস্যা থাকবে না। দিন দিন সারাদেশে প্রায় ডিপ্রেশনের সংখ্যা বেড়েই চলেছে আপনি যদি আমাদের পুরো পোস্টটা পড়েন তাহলে অনেক বেশি উপকৃত হবেন। আজকের লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মন্তব্য থাকে তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url