প্রতিদিন ১ টি করে ডিম খেলে কি হয়
প্রতিদিন একটি করে ডিম খেলে কি হয় এটা হয়তো অনেকেই জানে না। আবার ডিম শরীরে কি কি উপকার করে সেই সম্পর্কেও অনেকের ধারণা নেই ডিমে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন যা আমাদের কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয় ডিমে রয়েছে ভিটামিন এ ডিমকে অনেকে সুপার ফুট হিসেবেও চিনে। ডিম আমাদের হাড় ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে।
ডিমে রয়েছে অ্যামাইনো এসিড এ পরিপূর্ণ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় ডিমে থাকা অ্যামাইনো এসিড আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ভূমিকা
ডিম হচ্ছে ছোট থেকে বড় সবারই একটি সুস্বাদু খাবার অনেকেই ডিম সকালে নাস্তায় সেদ্ধ করে অথবা রান্না করে নয়তো ভেজে খায়। ডিম খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় শরীরের তাছাড়াও ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত হলে বেশি বেশি ডিম খেলে তার সমাধান পাওয়া যায় ডিম খেলে মস্তিষ্ক ভালো থাকে।
ডিম আমাদের কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে । কিন্তু অনেকেই ভাবে ডিম খেলে কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এর ধারণা একদমই ঠিক নয় গবেষণায় দেখা গেছে ডিম খেলে কোলেস্টেরল আসলে ভালো থাকে। সেজন্য শরীরের কোন ক্ষতি হয় না। ডিম আমাদের দৃষ্টি শক্তির উন্নতি করাতে বিশেষ প্রয়োজনী। ডিমে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা চোখের রশ্মি থেকে বাঁচাই তাছাড়া রেটিনা ভালো থাকে চোখে ছানি পড়ার সমস্যা দূর হয়ে যায়।
প্রতিদিন ১ টি করে ডিম খেলে কি হয়
প্রতিদিন একটি করে ডিম খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও প্রোটিন। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো ডিম খেলে আমাদের ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য কারণ ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি যা আমাদের চুল ও ত্বকের পাশাপাশি লিভারকে ও ভালো রাখে। ডিম খেলে হাড় মজবুত হয়।
এছাড়া ডিম যদি প্রতিদিন একটি করে খাওয়া হয় ক্যান্সারের আক্রান্ত হয় না। ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায় কারণ ডিমে থাকা কুসুমে রয়েছে কোলিন নামে উপাদান যা আমাদের লিভার ও ব্রেন ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচায়। ডিম আমাদের দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায় ডিমে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের চোখের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বজায় রাখে।
রেটিনা ভালো রাখে চোখে ছানি পড়ার সমস্যাও দূর হয়ে যায় খুব সহজে। ডিম খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে ডিমে রয়েছে সোডিয়াম যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে বিশেষভাবে কার্যকরী সেই সাথে ডিম আমাদের থাইরয়েডের সমস্যা দূর করে দেয়। যাদের থাইরয়েড সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন যদি একটি করে ডিম খান তাহলে থাইরয়েডের সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যায়।
ডিম খেলে আমাদের কোলেস্টেরল কমে যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। অনেকে ভাবে ডিম আমাদের কোলেস্টেরল এর বাড়িয়ে দেয় কিন্তু এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। ডিম আমাদের কোলেস্টেরলের কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। সকালে যদি একটি করে ডিম খাওয়া হয় তাহলে খিদে পায় না পেট ভরা থাকে অনেক সময় ধরে এতে আমাদের শরীরের ওজন খুব সহজেই কমে যায়।
ডিম আমাদের শরীরের ক্যালরির চাহিদা পূরণ করে দেয়।আক্রান্ত হয়েছেন তারা প্রতিদিন একটি করে ডিম খেলে সে সমস্যা থেকে সমাধান পেতে পারেন। ডিম আমাদের মস্তিষ্ক ভালো রাখে ডিমে হয়েছে করলেন যা আমাদের ব্রেন কে ভালো রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে স্মৃতিশক্তির বৃদ্ধি হয় ডিম খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে। আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া উচিত এতে আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যায়।
ডিম শরীরে কি কি উপকার করে
ডিম আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের অপকার করে আমাদের মস্তিষ্ক ভালো রাখে উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে দেয় এবং কোলেস্টেরল কমতেও সাহায্য করে পাকস্থলী ভালো রাখে এছাড়া ফুসফুস হার্ড সবকিছুই ভালো রাখে এই ডিম। ডিম এমন একটি খাবার যা বিভিন্ন রকম ভাবে খাওয়া যায় এক এক মানুষ ভিন্ন রকম ভাবে ডিম খেতে পছন্দ করে।
কেউ আবার সিদ্ধ অথবা কেউ আধা সিদ্ধ তবে অনেকেরই ধারণা যে আধা সিদ্ধ ডিম খেলে শরীরে বেশি উপকার পাওয়া যায় এ ধারণা একদম ভুল কারণ আধা সেদ্ধ ডিমে থেকে সেদ্ধ ডিম খাওয়াটা সবচেয়ে ভালো এতে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া গুলো খুব সহজে দূর হয়ে যায় তাছাড়া ও ডায়রিয়ার মতন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি আধা সেদ্ধ ডিম খাওয়া হয় সেজন্য আদা সিদ্ধ ডিম না খেয়ে সিদ্ধ ডিম খাওয়া উচিত।
এছাড়া অনেকে আবার ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে শুধু সাদা অংশটুকু খায় ডিমের কুসুমে ফ্যাট থাকে সেজন্য সেটি বাদ দিয়ে দেয় তবে ডিম কুসুম সহ খেলে কোন সমস্যা হয় না। এতে শরীরের বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় ফ্যাটের চাহিদা খুব সহজে পূরণ হয়ে যায়। ডিমে রয়েছে অধিক পরিমাণে পুষ্টিগুণ ডিম একটি উপকারী খাবার।
একটি ডিমের ছয় গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ওমেগা থ্রি, ভিটামিন ডি ও ফোলেট ইত্যাদি প্রতিদিন ডিম খেলে আমাদের শরীর সুস্থ থাকে। ডিম খেলে উচ্চ রক্তচাপের মতন সমস্যা দূর হয়ে যায়। অনেকে মনে করে ডিম খেলে ওজন বেড়ে যায় কিন্তু একথা আসলেও সঠিক নয় ডিম আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ডিম খেলে চোখের দৃষ্টি বাড়ে রেটিনা ভালো থাকে এমন কি ডিম আমাদের থাইরয়েড এর মতন সমস্যাও খুব সহজে দূর করে দেয়। সেজন্য ডিম খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম খাওয়া উচিত। আরে সুস্থ দেহ কেউই বা না চাই সবাই চাই তার দেহ সুস্থ সবল থাকুক। আর এই সুস্থ দেহ পেতে হলে প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
ডিমের ক্ষতিকর দিক
ডিম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এতে থাকা ভিটামিন উপাদান গুলো আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে। তবে ডিমে যেরকম উপকারিতা রয়েছে তার অপকারিতা ও অধিক পরিমাণে রয়েছে । সেজন্য ডিম খাওয়ার আগে অবশ্যই তার ক্ষতিকারক দিক গুলো জেনে রাখা উচিত।ডিমের কুসুম যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে কোলেস্টেরলের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
এ থেকে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে ও বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি থেকে যায় যেমন হার্টের সমস্যা হতে পারে অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যেতে পারে অথবা ক্যান্সারের ঝুকি থেকে যায়। ডিরমে রয়েছে ও অধিক মাত্রা ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন এই ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন যদি আমাদের শরীরে বেশি পরিমাণে হয়ে যায় তবে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা পারে।
অনেকে মনে করে ডিম খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা বাড়ে না তবে ডিম খেলে হৃদরোগ ঝুঁকি ও কোলেস্টরের মাত্রা বেড়ে যায় খুব সহজেই। প্রতিদিন যদি বেশি বেশি ডিম খাওয়া হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে আমাদের শরীরে তাই সঠিক নিয়ম মেনে ডিম খাওয়া উচিত ডিমকে অনেকের সুপার হিসেবে চিনে।
ডিম প্রতিদিন খাওয়ার উপকারিতা বেশ অনেক রয়েছে ডিম হলো প্রোটিন ভিটামিন মিনারেল ভিটামিন বি এর একটি ভালো উৎস যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ভালো ডিমে রয়েছে ফলিক এসিড যা আমাদের মস্তিষ্ক উন্নত করে। ডিম খেলে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি ও হয় আপনার শরীরের অবস্থা আপনি বুঝতে পারবেন। যে আপনি কতটুকু ডিম খেলে আপনার শরীর ভালো থাকবে ও কতটুকু ডিম খেলে আপনার শরীরের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে ।
ডায়াবেটিস যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা যদি হয়ে থাকে তাহলে আপনি ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কেননা ডিম অতিরিক্ত খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা বেড়ে যায় এতে আমাদের স্বাস্থ্যের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে।
কোলেস্টেরল যারা কোলেস্টেরল রোগী তাদের ডিম খাওয়া একদমই উচিত নয় কোলেস্টেরল খুব সহজেই বাড়িয়ে দেয়। ডিমে থাকা কুসুম সরাসরি গিয়ে আমাদের কোলেস্টেরল দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয় এজন্য যাদের কোন সমস্যা হয়েছে তারা এড়িয়ে চলুন।
হার্টের সমস্যা বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ডিম খেলে হৃদরোগের সমস্যা বেড়ে যায়। সিম থেকে চারটি ডিম আমাদের যেমন কোলেস্টেরল মাপটা বাড়িয়ে দেয় ঠিক তেমনি হৃদরোগের ছবিও বাড়িয়ে দেয়। যদি আপনার সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি ডিম খাওয়া থেকে দূরে থাকুন
সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপকারিতা
ডিমে রয়েছে প্রোটিন ও ভিটামিন যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ডিমে আমাদের হার শক্ত হয় পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। এছাড়াও ডিম বিভিন্ন রকম ভাবে খাওয়া যায়। যেমন ভেজে সিদ্ধ করে অথবা রান্না করে তাছাড়া ডিমের বিভিন্ন ধরনের আইটেম করে খাওয়া যায় ডিমে রয়েছে ভিটামিন প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় খুব সহজে বাড়িয়ে দেয়।
এছাড়াও ডিম খেলে ওজন কমে যায়। তবে বিভিন্ন রকম ভাবে ডিম না খেয়ে সিদ্ধ ডিম খাওয়াটাই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী কারণ সিদ্ধ ডিম আমাদের দৃষ্টি শক্তি বাড়ায় ত্বকের সমস্যা দূর করে এছাড়াও স্বাস্থ্যের বিভিন্ন ধরনের উন্নতি ঘটায়। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি থেকে আমাদেরকে রক্ষা করে।
সিদ্ধ ডিমের ফ্যাট ক্যালোরি কোলেস্টেরল সোডিয়াম কার্বোহাইড্রেট এছাড়া বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। ডিম হালকা সেদ্ধ খাওয়া অনেকেই মনে করে পুষ্টিকর তবে নয় ডিম ফুল সিদ্ধ করে খাওয়াটাই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফুল সিদ্ধ করলে ডিমের ব্যাকটেরিয়া গুলো খুব সহজে দূর হয়ে যায় ডিমের ক্যালরির পরিমাণ খুব কম থাকে।
সেজন্য সহজে আমাদের ওজন বাড়ে না। ডিম খেলে আমাদের পেট অনেক সময় ভরে থাকে। এছাড়াও অল্প খেয়েও সুস্থ থাকা যায় এমন একটি জিনিস হচ্ছে ডিম। প্রতিদিন যদি সঠিক নিয়মে ডিম খাওয়া হয় তাহলে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটবে রেটিনা ভালো থাকবে চোখের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যাবে। ডিম আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়।
ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যা আমাদের চুল ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী সেদ্ধ ডিম খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। যেমন ডায়াবেটিস থাইরয়েড হৃদরোগ এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি যদি প্রতিদিন একটি করে সিদ্ধ ডিম খায়।
হাঁসের ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা
হাঁসের ডিমে রয়েছে ভরপুর পুষ্টি উপাদান এছাড়াও ডিমে থাকা প্রোটিন আমাদের শক্তি বাড়িয়ে দেয়। মুরগির ডিম আমরা খুব সহজে খেয়ে ফেলি তবে হাসের ডিম খাওয়ার সময় অনেক কিছু ভাবতে হয় যে হাসের ডিমের এলার্জি আছে হাঁসের ডিম কি হজমের সমস্যা করে বিভিন্ন ধরনের সন্দেহ থেকে যায়। হাঁসের ডিম ও মুরগির ডিম দেখতে কিছুটা প্রায় একই কিন্তু হাঁসের ডিমের কালারটা একটু অন্যরকম হয়। আর মুরগির ডিম সাধারণত লাল ও সাদা হয়ে থাকে। তবে হাঁসের ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা দুইটা দিকই রয়েছে।
হাসের ডিমের উপকারিতা হাসের ডিমে ক্যালরি, প্রোটিন, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, লোহা ও ভিটামিন রয়েছে। ডিম আমাদের শরীরের শক্তি যোগায় এছাড়াও আমাদের শারীরিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর করে দেয়। প্রতিদিন সকালে একটি করে হাঁসের ডিম খেলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন কাজে খুব সহজে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে।
হাঁসের ডিম খেলে আমাদের হার্ট ভালো থাকে কারণ হাঁসের ডিম আমাদের রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না উচ্চ রক্তচাপ খুব সহজেই কমিয়ে দেয়।তাছাড়া চোখের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায় চোখ হচ্ছে আমাদের অঙ্গের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই ভালো ডিমে থাকা ভিটামিন এ আমাদের চোখের জ্যোতি বাড়িয়ে দেয় ও চোখের ছানি পড়া সমস্যা খুব সহজে দূর করে। তাছাড়া হাঁসের ডিম আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে সেজন্য আমাদের ওজন বাড়ে না ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
হাসের ডিমের অপকারিতা হাসের ডিমের ক্ষতি কর দিক হাঁসের ডিম কখনো বেশি পরিমাণে খাওয়া একদম ভালো না সারাদিন এক থেকে দুইটি খাওয়াই ভালো কারণ হাঁসের ডিমে রয়েছে কোলেস্টেরল যা আমাদের শরীরে হৃদ রোগ ডায়াবেটিস ক্যান্সার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। হাঁসের ডিম যদি অতিরিক্ত খাওয়া হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি থেকেই যায়। সেজন্য একটু সঠিক নিয়মে হাঁসের ডিম খাওয়াটাই ভালো আর খুব অল্প পরিমাণে। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য যাতে ক্ষতিকর না হয় সেদিকে একটু খেয়াল রেখে খেতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় গ্রাহক ডিম সম্পর্কে আপনাদের বিভিন্ন ধরনের তথ্য হয়তোবা জানা ছিল না তবে আজ হয়তো জেনে গেছেন। যে ডিম খেলে কি হয় ডিমের ক্ষতিকর দিক সিদ্ধ ডিম খাওয়া কতটা উপকারিতা প্রতিদিন কয়টি করে ডিম খেতে হয় এছাড়া বিভিন্ন ধরনের তথ্য। ডিম হচ্ছে ভরপুর একটি পুষ্টিগুণ উপাদান যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিন আমাদের একটি করে সিদ্ধ ডিম খাওয়া উচিত।
এতে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যায়। ডিম সম্পর্কে লেখা আমার আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নিত্যনতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আর প্রতিদিন সকালে একটি করে ডিম খাওয়া শুরু করে দিন নিজে ওখানে এবং অন্যদেরকেও খাওয়ার পরামর্শ দিন আমার লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে আপনার আত্মীয়-স্বজন সবার সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url