বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা
বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই। আবার হয়তো অনেকেই জানেও না ড্রাগর ফল খাওয়ার সঠিক নিয়ম কোনটি। ড্রাগন হচ্ছে বিটা ক্যারোটিন জাতীয় ফল যাতে রয়েছে ভিটামিন যা আমাদের বড় থেকে ছোট সবারই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আরেকটি বাচ্চাদেরকে খাওয়ানো খুবই সহজ হয়ে যায় কারণ ড্রাগন ফলের যে একটি লাল কালার থাকে সেটি বাচ্চারা বেশি পছন্দ করে।
ড্রাগন একটি গ্রীষ্ম কালীন ফল। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পুষ্টিগুণ যা বাচ্চা থেকে বড় সবার জন্যই উপকারী। ড্রাগন ফলে ভিটামিন বি, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি২ ও আয়রন রয়েছে।
ভূমিকা
ড্রাগন ফল বাচ্চাদের জন্য বেশ উপকারী। ড্রাগন ফল আমাদের হার্ট কে সুরক্ষা দেয়। ড্রাগনে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শিশুদের কোষগুলোকে সুরক্ষা দেয় হাড়কে শক্তিশালী করে। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ফরফরাস যা ছোট থেকে বড় সবার হাড়ের বিকাশের জন্য সহায়ক। ড্রাগনে থাকা ফাইবার যুক্ত শাঁস বাচ্চাদের সুস্থতা বজায় রাখে।
ড্রাগনের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা শরীরের জন্য বিশেষভাবে প্রয়োজনীয়। শিশুদের বিকাশের জন্য রক্ত সঞ্চালনের জন্য খুব প্রয়োজনী। এ ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ড্রাগনে আছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম আয়রন বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। আর এই ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিজেন রয়েছে ক্যালসিয়ামে। আবার ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ওমেগা থ্রি যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় ছোট থেকে বড় সবার।
বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা
ড্রাগন ফল বাচ্চাদেরকে ৬ থেকে ৯ মাসের মধ্যে দিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি এক্সিডেন্ট ফাইবার মিনারেল। এটি আপনার বাচ্চা কে সপ্তাহে এক থেকে দুইবার খাওয়াতে পারেন। ড্রাগন একটি বিদেশি ফল কিন্তু এটা বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এটা দেখতেও যেমন কালারফুল ঠিক তেমনি পুষ্টিগুণেও ভরপুর।
আর এই ড্রাগন ফল বাচ্চাদেরকে ৬ থেকে ৯ মাসের মধ্যে যেকোনো সময় দিতে পারেন। ড্রাগনে আছে ভিটামিন এ যা বাচ্চাদের ত্বক ও চোখের জন্য বেশ উপকারী। এছারাও ড্রাগনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা বাচ্চাদের রক্তস্বল্পতা দূর করে দেয় খুব সহজেই। এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। সেজন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বাচ্চাদের ড্রাগন ফল রাখা উচিত।
কারণ এর মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো বাড়ন্ত বয়সের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর ড্রাগন ফল দুই থেকে আড়াইশো টাকার মধ্যে কিনতে পাওয়া যায় বাজারে। ফলের কালারটাও দেখতে অনেক আকর্ষণীয় এবং পুষ্টিগুণেও ভরপুর। বাচ্চাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি ড্রাগন ফল রাখা খুবই জরুরী যা বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ড্রাগন ফলে আছে আয়রন, ক্যালরি, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি টু ভিটামিন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। ড্রাগন হচ্ছে ফাইবার সমৃদ্ধ ফল যা শিশুদের জন্য খুবই উপকারী। ড্রাগনে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বাচ্চাদেরকে ড্রাগন ফল খাওয়ালে তাদের ক্রোশগুলি সুরক্ষা দিতে সাহায্য করে। এই ড্রাগন ফল হাড়কে সুরক্ষা দেয় ড্রাগন ফলে থাকা পুষ্টি বাচ্চাদের হাটের উন্নতি ঘটায়। শক্তিশালী হাড় গঠনের সহায়ক বিশেষভাবে। এই ড্রাগন ফলে রয়েছে আয়রন ক্যালসিয়াম প্রচুর পরিমাণে। তাই প্রতিদিন নিয়ে বাচ্চাদের খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল খাওয়ালে বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়।
ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক নিয়ম
ড্রাগন ফলের কালার লাল ও সবুজ হয়ে থাকে তা দেখতে অনেক বেশি সুন্দর লাগে। তবে ড্রাগন ফল খেতে কিন্তু মিষ্টি নয়। ড্রাগন ফলে রয়েছে ভিটামিন বি ভিটামিন সি ও ফাইবার। ড্রাগন ফল পাকা খাওয়াটাই ভালো কাচা ড্রাগন ফল খাওয়া শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। একটি চামচ বা ছুড়ি দিয়ে কেটে খেতে পারবেন যদি ড্রাগন ফল পাকা হয় যায় তাহলে খোসা খুব সহজে আলাদা হয়ে যাবে।
অথবা আপেলের মতন করে কেটেও খেতে পারেন। এছাড়াও ড্রাগন ফল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের সালাদ বিভিন্ন ধরনের ডেজার্ট বানানো যায় এটা খেতেও অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে দেখতে যেমন সুস্বাদুর খেত তার থেকে দ্বিগুণ বেশি সুস্বাদু। এছাড়া রয়েছে এতে অধিক মাত্রায় পুষ্টিগুণ। ড্রাগন একটি গ্রীষ্মকালীন ফল যা বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
ড্রাগন গাছের ফুল সব সময় রাত্রেই ফোটে। ড্রাগন দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি হচ্ছে লাল কালার একটি সবুজ কালার তবে লালটা খাওয়া বেশি উপকারী। সবুজটা খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকরও হতে পারে। ড্রাগন ফলে আছে ফাইবার, আইয়ন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালোরি, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন সি ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় উপাদান যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ভালো।
বিভিন্ন ধরনের রোগের সাথে লড়াই করতে ড্রাগনে রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায় লাল ড্রাগন থেকে কারণ ড্রাগন ফলের ভেতরটা একদম রক্তের মতন লাল যা আমাদের কোলেস্টেরলের নিয়ন্ত্রণে রাখে। ড্রাগনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। সেজন্য প্রতিদিন ড্রাগন হয় সালাত নয় ডেজার্ট নয়তো এমনি খাওয়া উচিত যে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ডায়াবেটিস হলে ড্রাগন ফল কতোটুকু খাওয়া যাবে
সুস্থ শরীরের জন্য সঠিক খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিন ফাইবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া উচিত। ডাইবেটিস বাড়ে হচ্ছে অনিয়মিত খাবার খেলে। আর এই ডায়াবেটিস রোগীদেরকে খাবার খুব সতর্ক হয়ে খেতে হয় বিভিন্ন ধরনের ফল খাওয়ার ক্ষেত্রেও সতর্কতা মেনে চলতে হয়। কারণ ফল বিভিন্ন ফলে শতকরার পরিমাণ বেশি থাকে।
ডায়াবেটিস আবার কিছু কিছু ফল আছে ডায়াবেটিস রোগীরা নিঃসন্দেহে খেয়ে ফেলতে পারে এতে করে তাদের কোন সমস্যা হয় না। আমাদের দেশে ডায়াবেটিসের সংখ্যা দিন দিন বাড়তেই আছে। কারণ আমাদের রোজকার খাবারের চিনির পরিমাণ খুবই বেশি থাকে এতে করে ডায়াবেটিস খুব সহজে বেড়ে যায়। ড্রাগন ফল যেমন দেখতে সুন্দর এতে রয়েছে অধিক পরিমাণ পুষ্টিগুণ।
এন্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন বিও খনিজ উপাদান যা আমাদের শারীরের জন্য বেশ উপকারী। তাই প্রতিদিন ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্য তালিকায় একটি করে ড্রাগন ফল রাখা উচিত। ড্রাগন ফল আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে কাজ করে। ডায়াবেটিসের ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় খুব সহজেই। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বেশ কিছু অনিয়ম রয়েছে।
খাবার নিয়ম মতন খাওয়া সকালে ঘুম থেকে ওঠা খুব তাড়াতাড়ি ঘুমাতে হয় তাড়াতাড়ি হাঁটাচলা বাড়িয়ে দিতে হয়। মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হয়। বিভিন্ন খাবার থেকে দূরে থাকতে হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার তালিকায় শাকসবজি ভিটামিন জাতীয় খাবার রাখাটাই সবচেয়ে উপকারী। এতে ডায়াবেটিস থেকে ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে না।
আর ডায়াবেটিস হচ্ছে সব রোগের মূল কারণ। ড্রাগন বাইরে পাওয়া যেতে এখন বাংলাদেশে অধিক পরিমাণে ড্রাগন পাওয়া যায়। ড্রাগনে চিনির পরিমাণ খুবই কম থাকে এজন্য ডাইবেটিস রোগীদের খাদ্য তালিকায় একটি করে ড্রাগন থাকলে এতে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ খুব সহজেই হয়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকেও বাঁচা যায়।
ডাক্তাররা পরামর্শ দেয় ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত একটি করে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত। এতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ড্রাগন ফলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালোরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ড্রাগন ফলে ক্যালরির মাত্রা কম যা আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় ডায়াবেটিস রোগীদের ড্রাগন ফল খাওয়াই নিরাপদ।
লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন হিমোগ্লোবিন তাছাড়াও রয়েছে ড্রাগনে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যালসিয়াম বিভিন্ন ধরনের উপাদান যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আমাদের দেশে দুই ধরনের ড্রাগন চাষ করা হয়। একটি হচ্ছে দেখতে লাল এবং সবুজ এর ভেতরে একটি কালার লাল ও একটি কালার সাদা ড্রাগন ফল একটি পুষ্টিকর খাবার।
যা ছোট থেকে বড় সবাই খেতে পারে এটি স্বাস্থ্যের জন্যই খুবই উপকারী। সাদা ও লাল ড্রাগন ফলের মধ্যে লালটা সবচেয়ে বেশি উপকারী। কারণ এর কালার টা রক্তের কালার এর সাথে যুক্ত হয়ে যাই। ড্রাগন ফলে রয়েছে বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে । ড্রাগন একটি ফাইবার সমৃদ্ধ ফল এটি নিশ্চিত ভাবে খাওয়া যেতে পারে। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়।
শরীরের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া গুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখে এই ড্রাগন ফল ক্যান্সারে ঝুঁকি কমে যায়। ড্রাগনে রয়েছে ওমেগা থ্রি যা আমাদের হাটের জন্য খুবই উপকারী। ড্রাগন ফল সুস্বাদু ও পুষ্টি গুণে ভরপুর। এই লাল ড্রাগনের অনেক গুনাগুন রয়েছে। ড্রাগন ফল আমাদের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি হৃদ যন্ত্র ভালো রাখতে বিশেষভাবে সহায়ক।
যারা ওজন কমাতে চাই তাদের জন্য এই ফলটি খুবই উপকারী একটি ফল খুব সহজে কোলেস্টেরল কমিয়ে ওজন কমিয়ে দেয়। এতে রয়েছে ভিটামিন সি খনিজ লবণ ও আশ উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে দেয় এই ড্রাগন ফলটি। লাল রংগের ড্রাগন ফল থেকে খুব ভালো রঙ পাওয়া যায়। অনেকে আবার শুকনো ড্রাগন ফল খেয়ে থাকে যা কাঁচা ফল খাওয়ার মতই উপকারী। ড্রাগন ফলের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার।
আর এই ফাইবার যুক্ত খাবার বেশি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ছোট থেকে বড় সব বয়সী মানুষেরই। লাল ড্রাগন ফল ওজন ও উচ্চ রক্তচাপ কমাতে বিশেষভাবে সহায়ক। আর এই ড্রাগন ফলে থাকা আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করে দেয় খুব সহজেই। লাল ড্রাগনে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ রয়েছে বিশেষ যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে অধিক পরিমাণে। ড্রাগন ছোট থেকে বড় সব বয়সী মানুষের জন্যই খুবই উপকারী একটি ফল। ড্রাগন একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফল এটি বাইরে পাওয়া যেত বিশেষ করে কিন্তু এখন বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে ড্রাগন পাওয়া যায়।
ড্রাগন ফল বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানে ভরপুর যা গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ড্রাগনে রয়েছে অধিক পরিমাণে আইয়ন একটি ড্রাগন ফলে ৮ শতাংশের বেশি আয়রন থাকে যা গর্ভবতী মায়েদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। এছাড়া রয়েছে ওমেগা থ্রি ভিটামিন সি, ভিটামিন বি যার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়ে শক্তিশালী করে।
এছাড়াও রক্তের শ্বেত পতি হাত থেকেও রক্ষা করে। তাই গর্ভবতী মায়েদের জন্য ড্রাগন ফল খুব উপকারী। ড্রাগন ফলে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা মানব দেহে প্রতিটা কোষে থাকে দেহের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক বিক্রিয়াকে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল হাড়ের গঠন ও ডিএনএ তৈরিতে সক্ষম। ডিএনএ উৎপন্ন করে ড্রাগন ফল। গর্ভ অবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা হয়ে থাকে।
ড্রাগন ফলে রয়েছে ফাইবারের উৎস।গর্ভ অবস্থায় প্রতিদিন একটি করে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত এতে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। তবে কিছু সতর্কতা মেনে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খেলে বমি বমি ভাব হতে পারে। সেজন্য প্রতিদিন একটি করে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত করব অবস্থায়।
লেখকের মন্তব্য
বর্তমানে আমাদের দেশে ড্রাগনের চাহিদা অনেক বেশি রয়েছে। ড্রাগনের একটি সহজলভ্য ফল হিসাবে পরিচিত তাই প্রতিদিন একটি করে না হলেও সপ্তাহে একটি করে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত। ড্রাগন ফল ছোট থেকে বড় সব বয়সী মানুষের জন্য খাওয়া খুবই প্রয়োজনীয়। সঠিক নিয়মে ড্রাগন ফল খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। প্রিয় গ্রাহক ড্রাগন সম্পর্কে আপনাদের জানা ছিল কি।
ড্রাগন সম্পর্কে এই লেখা যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তবে আজ থেকেই প্রতিদিন না হলে ও সপ্তাহে একটি করে ড্রাগন ফল খেতে পারেন। গর্ব অবস্থায় প্রতিদিন ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত যা বাচ্চার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। নিজেও খাবেন এবং আপনার আত্মীয়-স্বজনদেরকে খাওয়ার পরামর্শ দিবেন এই লেখাটা যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তবে সবার সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url