কোন খাদ্য অতিরিক্ত খেলে পেট ফাঁপা রোগ হতে পারে

প্রিয় পাঠক আপনি হয়তোবা জানেন না কোন খাদ্য অতিরিক্ত খেলে পেট ফাঁপা রোগ হতে পারে। এছাড়াও খাবার খেলে পেট ফুলে যায় কেন বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা কিভাবে হয় এটা আপনি জানেন না আসুন তাহলে আমরা সঠিক তথ্যটা জেনে নিই। আপনি যদি তেল জাতীয় খাবার অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন ক্ষেত্রে আপনার পেটের সমস্যা হতে পারে। কিছু সবজি আছে যা খেলে পেট ফুলে যায়। আসুন তাহলে আরও বিস্তারিত জেনে নিই।
কোন খাদ্য অতিরিক্ত খেলে পেট ফাঁপা রোগ হতে পারে
কিছু কিছু খাবার আছে যা আমাদের পেটে গ্যাস্টিকের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়াও এমন কিছু খাবার আছে যা আমাদের পেট ফাঁপা সমস্যা সৃষ্টি করে এগুলো অনেকটা জটিল কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার।

ভূমিকা

যত দিন যাচ্ছে তত আমাদের মাঝে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়েই চলেছে। গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে। আর আমরা জানি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সব বয়সী মানুষেরই হয়ে থাকে সেটা ছোট থেকে বড় সকলেরই। ছোটদের যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয় সে ক্ষেত্রে শিশুর পরিবারকে অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। আর আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের তেল জাতীয় মসলা জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। আর যেসব খাবার খেলে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বা পেট ফাঁপার সমস্যা হয় সেগুলো খাবার পরিত্যাগ করতে হবে।

কোন খাদ্য অতিরিক্ত খেলে পেট ফাঁপা রোগ হতে পার

কিছু সবজি ও ফল জাতীয় খাবার আছে যা অতিরিক্ত খেলে পেট ফাঁপার সমস্যা হয়। এছাড়াও বদহজমের সমস্যা হতে পারে। খাবার খাওয়ার পরে যদি আপনার পেট ভারি ভারি বা ফোলা লাগে সেটাই হচ্ছে পেট ফাঁপা বা পেট ফাঁপা লক্ষণ। আমরা জানি ফলস শাক-সবজি কে হজমের উপকারী বলে মনে করা হয়।কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় শাকসবজি ও ফলমূল খেলে পেট ফাঁপা ভাব হয়। আসুন তাহলে কোন খাবার খেলে পেট ফাঁপা রোগ হতে পারে সেই সম্পর্কে জেনে নিন।

আঁশ জাতীয় খাবার যে খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে আশ থাকে সে খাবার খাওয়া মাত্র আমাদের পেট ফাঁপা বা পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয়। সেজন্য আমরা চেষ্টা করব যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে আশ আছে সেই সমৃদ্ধ খাবারগুলো না খাওয়ার জন্য।

কার্বোহাইড্রেট কার্বোহাইড্রেড আমাদের শরীরে গিয়ে ব্যাকটেরিয়া গার্জিত হয় সেই থেকে আমাদের পেটে গ্যাস বা পেট ফোলা সৃষ্টি করে। আপনি যদি অ্যালকোহল খান তাহলে আপনার পেট ফোলা বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।

মটর ডাল মটর ও ডাল জাতীয় খাবারের থাকে জটিল কার্বোহাইডেট সেজন্য মটর ডাল জাতীয় খাবার খেলে হজমের সমস্যা হয় সে থেকে গ্যাস্ট্রিক ও পেট ফাঁপা দেখা দেয়।

আপেল আপেল ও নাশপাতি তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আশ যা পেকটিন নামেই পরিচিত। এগুলো অতিরিক্ত খেলে আমাদের হজমের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে যেমন পেট ফোলা ও গ্যাস্ট্রিকের মতন সমস্যা।

পেঁয়াজ রসুন পেঁয়াজ রসুনে রয়েছে জটিল কার্বোহাইডেট। অনেকের পক্ষে হজম করা অনেক বেশি কঠিন হয়ে পড়ে আর সেই থেকে শুরু হয় গ্যাস্ট্রিক ও পেট ফাঁপা।

খাবার খেলে পেট ফুলে যায় কেনো

আজকাল দেখা যাচ্ছে যে মানুষ যে খাবারটাই খাচ্ছে না কেন তাতে পেট ফুলে যাচ্ছে। এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যদি আপনার সব সময় পেট ফাঁপা বা পেটে ফুলে যাওয়ার সমস্যা দেখা যায় এটি তাহলে মোটেও ভালো লক্ষণ নয় কিন্তু। এটি কেন হচ্ছে তা অবশ্যই আপনার জানা দরকার। আপনি যে খাবার খাচ্ছেন সেই খাবার একটু খেয়াল রেখে খাবেন।

বিভিন্ন রকম খাবার খাওয়ার জন্য পেট ফোলার সমস্যা বেড়ে যায় বা পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যায়। আপনি যদি খুব দ্রুত খাবার খান এতে আপনার পেট ব্যথার সমস্যা দেখা দিবে। খাবার যদি ঠিক মতন ভালো করে চিবিয়ে না খাওয়া হয় তাহলে বদহজমের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও যদি অতিরিক্ত মশলা বা তেল জাতীয় খাবার খাওয়া হয় তাহলে পেটের জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হতে পারে।

এমনকি পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে আমরা সবাই জানি অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য একদমই ভালো না। অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার যেমন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি খারাপ ঠিক তেমনি অতিরিক্ত লবণ জাতীয় খাবার খান তাহলে আপনার শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।

অতিরিক্ত লবণ জাতীয় খাবার আমাদের শরীরে গ্যাস্টিকের সমস্যা তৈরি করতে পারে। সেজন্য আপনাকে খাবারের উপর খুব নজর দিতে হবে কি খাচ্ছেন কিভাবে খাচ্ছেন কতটুকু খাচ্ছেন সেটা খেয়াল করা অনেক বেশি জরুরী। যদি আপনার ঘনঘনই পেটের সমস্যা হয় তাহলে আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন কারণ পেটের সমস্যা থেকে আনসার বা ক্যান্সার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বাচ্চাদের পেট ফাঁপা দূর করা ঘরোয়া উপায়

বাচ্চাদের জন্মের পরপর বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে এর মধ্যে একটি হচ্ছে পেটে গ্যাস বা পেট ফাঁপা এরকম সমস্যা হতে পারে। শিশুদের জন্য এটা একটি অস্বস্তিকর অবস্থা হয়ে থাকে আর শিশুর মা-বাবার জন্য তো এটা আরো বড় অস্বস্তিকর। তবে শিশুদের পেটে গ্যাসের সমস্যা খুব অল্প থাকে এটা নিয়ে চিন্তার তেমন কোন বিষয় নাই। আসুন তাহলে আমরা জেনে নেই বাচ্চাদের পেট ফাঁপার খেতে দেখি ধরনের লক্ষণ হতে পারে।

  • বাচ্চা অতিরিক্ত কান্না করতে পারে
  • খাবার খেতে চাই না
  • অতিরিক্ত পরিমাণে বায়ু ত্যাগ করে
  • পেট ফুলে থাকা
  • অস্থিরতা
  • অতিরিক্ত মোচড়ানো
  • পেট শক্ত হয়ে যাওয়া

বাচ্চাদের পেট ফাঁপা দূর কারার ঘরোয়া উপায় বাচ্চাদের যদি পেট ফাঁপা সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে শিশুকে সঠিক নিয়মে দুধ খাওয়াতে হবে। শিশুকে বাজারের কোন ফর্মুলা ক্রিম দুধ খাওয়ানো একদমই ঠিক না। কারণ সেগুলোতে থাকে কিছু উপাদান যা শিশুদের গ্যাসের সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিতে পারে। যদি গ্যাসের সমস্যা হয় সে ক্ষেত্রে মা ও শিশুর সংযুক্ত হয়ে ঠিকমতো দুধ খাওয়াতে হবে এছাড়া শিশুর মাথা একটু উঁচু রাখতে হবে।

শিশুকে শুয়ে থেকে দুধ খাওয়ানো একদমই উচিত নয় এতে করে শিশুর পেটে বাতাস ঢুকে গ্যাস্টিকের সমস্যা হতে পারে। তারপরে দুধ খাওয়ানোর শেষ হয়ে গেলে শিশুকে কাঁধে নিয়ে পাঁচ থেকে ছয় মিনিট হাত দিয়ে পিঠ চাপড়ে দেওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো। এতে করে তার যদি গ্যাস থাকে তা ঢেকুর তোলানোর মতন হয়ে বের হয়ে যায় এতে গ্যাস টা খুব সহজেই বের হয়ে যায় বাচ্চা অনেক বেশি আরাম পায়।

বাচ্চাকে ফিডারে দুধ না খাওয়ানো সবচেয়ে বেশি ভালো। কারণ ফিডারের মধ্যে করে দুধ খাওয়ালে বাচ্চার পেটে খুব সহজে বাতাস ঢুকে যায়। শিশুকে যদি হালকা গরম পানি দিয়ে তার শরীর মুছে দেয়া হয় তাহলে তার গ্যাস বের হয়ে যায় এতে শিশু অনেক বেশি আরাম পায়। এছাড়া সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে শিশুর মায়ের যে সব খাবারে গ্যাস হয় সেসব খাবার পরিহার করতে হবে। শিশুর ৬ মাস বয়স হলে বাড়তি খাবারের পাশাপাশি তাকে এমন কিছু খাবার দিতে হবে যাতে গ্যাস্টিকের সমস্যা সৃষ্টি না করতে পারে। এভাবেই ঘরোয়া উপায়ে শিশুর গ্যাস্টিকের সমস্যা বা পেট তোলার সমস্যা খুব সহজে ভালো হয়ে যাবে।

কি খেলে দ্রুত পেটে গ্যাস কমে

পেটের সমস্যায় ভোগে না এমন মানুষ হয়তো বা খুব কমই আছে। যত দিন যাচ্ছে তত মানুষের দিন দিন পেটের সমস্যা বেড়েই চলেছে। গ্যাসের সমস্যার কারণে অনেক সময় দেখা যায় পেট ফুলে থাকে এর মানে হচ্ছে আপনার পেটে গ্যাস জমা হয়েছে। আপনি হয়তো বা বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া বা অ্যালকোহল পান করেছেন কারণ এগুলো কারণেও অনেক সময়ে পেটের সমস্যা দেখা দেয় এর ফলে শুরু হয় বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা।

পেটের যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে কোন কাজ করে শান্তি পাওয়া যায় না সব কাজে কেমন একটা অশান্তি অস্থিরতা কাজ করে। আপনার পেটের সমস্যা যদি অতিরিক্তই বেড়ে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন এছাড়াও আপনি ঘরোয়া কিছু উপায়ে পেটের সমস্যা দূর করতে পারেন। আসুন তাহলে জেনে নিই ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে পেটের সমস্যা দূর করা যায়।

ফাইবার যুক্ত খাবার পেটের সমস্যায় খাবারের তালিকায় সবসময় আপনাকে বেশি পরিমাণে ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে। ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে আপনার পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে কমে যায়। নারীদের ক্ষেত্রে ২০ ও পুরুষদের ক্ষেত্রে ৩০ গ্রাম ফাইবার যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। আর ফাইবার সবচেয়ে বেশি থাকে সব্জিতে।

ডাবের পানি আমরা হয়তোবা অনেকেই জানি ডাবের পানি আমাদের পেটের জন্য কতটা ভালো। আপনি যদি ডাবের পানি খান তাহলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যাবে। ডাবের পানিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর সাথে আছে উপকারী মিনারেল যা আমাদের পেটের সমস্যা দূর করে দেয়।

পর্যাপ্ত পানি আপনার যদি পেটের সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে আপনি পর্যাপ্ত পানি খেতে পারেন। পর্যাপ্ত পানি খেলে আপনার পেটের ভিতরে থাকা গ্যাস খুব সহজে বের হয়ে যায়। পানির পাশাপাশি আপনি চাইলে গ্রিন টি খেতে পারেন। গ্রিন টি ও আমাদের পেটের জন্য অনেক বেশি ভালো। গ্রিন টি খেলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

কলা খাওয়া অনেকে খাবার আছে যেগুলো খেলে পেটের সমস্যা দূর হয়ে যায় এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কলা। যা খেলে আপনার পেটের গ্যাস অনেক বেশি কমে যায় এবং পেট ফাঁপা দূর হয়ে যায়।

দই দই আমাদের পেটের জন্য অনেক বেশি ভালো। দই খাবার হজম করে দেয় খুব সহজেই। সেজন্য যদি আপনাদের পেটে সমস্যা হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি অল্প পরিমাণে টক দই খেতে পারেন কিন্তু এর সাথে চিনি মিশিয়ে খাওয়া যাবেনা টক দইয়ের সাথে হালকা একটু লবণ মিশিয়ে খেতে হবে।

জিরা আমরা সবাই জিরা কে মসলা হিসাবে ব্যবহার করে থাকি বিভিন্ন ধরনের রান্নাতে। কিন্তু জিরা আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে দিতে বিশেষ ভাবে কার্যকারী। জিরা খেলে হজম সমস্যা দূর হয়ে যায়। আপনি চাইলে গ্যাস্টিকের সমস্যায় জিরা পানি খেতে পারেন। জিরা পানি আমাদের পেটের জন্য অনেক বেশি ভালো।

পুদিনা পাতা যাদের নিয়মিত পেট ফাঁপা বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে আপনারা পুদিনা পাতা প্রতিদিন খেতে পারেন। পুদিনা একটি ভেষজ উপাদান এটি খেলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যায়। এটি পেটে গ্যাস জমতে দেয় না সে কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

পেটের গ্যাস বের করার উপায়

যাদের গ্যাস্ট্রিকের মতন সমস্যা হয় তারাই জানেন যে আসলে এটা কতটা যন্ত্রণার। বিভিন্ন ধরনের খাবার থেকে পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয়। যেমন আপনি যদি অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার খান অথবা ফাস্ট ফুড খান বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া খান। এগুলো থেকে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। আসুন তাহলে আমরা জেনে নিই পেটের গ্যাস বের করার উপায়।

পেট ম্যাসেজ করা পেটের উপর ভাগে আপনাকে মেসেজ করতে হবে যদি আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয় সে ক্ষেত্রে আপনার পেটে আপনি যদি মেসেজ করেন। তাহলে পেটের গ্যাস বের হয়ে আসবে এবং আপনার গ্যাস খুব সহজে কমে যাবে।

ফাইবার যুক্ত খাবার আপনি যদি ফাইবার যুক্ত খাবার খান তাহলে আপনার পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না। এমনকি পেট ফাঁপা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। ফাইবার যুক্ত খাবার আমাদের পেটে গ্যাস বের করে দিতে বিশেষভাবে কার্যকরী।

গরম পানি দিয়ে গোসল করা যাদের পেটের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য গরম পানি অনেক বেশি কার্যকরী একটি উপায়। গরম পানি আমাদের পেটের ব্যথা কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে সেই সঙ্গে দূর করে দেয় গ্যাস্টিকের সমস্যা। গরম পানি আমাদের পেটে গ্যাস জমতে দেয় না গরম পানি দিয়ে যদি আপনি গোসল করেন তাহলে এতে গ্যাস বের হয়ে আসে।

ব্যায়াম করা আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন হাঁটাচলা বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করেন তাহলে খুব সহজে আপনার পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এতে আপনার পেটের গ্যাস খুব সহজে বেরিয়ে যাবে। আর গ্যাস বেরিয়ে গেলে নিজেকে অনেক বেশি হালকা মনে হবে। কারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় আমাদের পেট ফুলে থাকে।

মৌরির পানি আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে আপনি মৌরি ভিজিয়ে সে পানি খেতে পারেন।  সেই পানি খেলে আপনার গ্যাস পেটে জমবে না এমনকি গ্যাস খুব সহজে বের হয়ে যাবে।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আপনি এত সময় হয়তো বা জেনে গেছেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কিভাবে দূর করা যায়। এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আমাদের ছোট থেকে বড় সকলেরই হয় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দিন দিন অনেক বেশি বেড়ে যাচ্ছে। সেজন্য আমাদেরকে ফাইবার যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে। ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে আমাদের পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় না। 

এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা যদি এই নিয়মে খাবার খান তাহলে আপনাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না। আমার লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url