কি ব্যবহার করলে ব্রণ ভালো হয়
ব্রণ হচ্ছে আমাদের ছেলে থেকে মেয়ে সবারই সমস্যা। কিন্তু আমাদের মাঝে অনেকে আছে যারা জানে না কি ব্যবহার করলে ব্রণ ভালো হবে ও মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি এগুলো সম্পর্কে আসলে তাদের ধারণা নেই। আপনি যদি ব্রণ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য লেখা। ব্রণ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে পুরো পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খুব মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি সঠিক তথ্যটা জানতে পারবে।
ব্রণ আমাদের ত্বকের সৌন্দর্যরকে নষ্ট করে দেয়। ব্রণ যদি ভালো হয়ে যায় তারপরও দেখা যায় যে ব্রণের দাগ থেকেই যায় মুখে। এছাড়া ত্বকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ত দেখা যায় ব্রণের কারণে।
ভূমিকা
ব্রণ হচ্ছে আমাদের প্রায় মানুষেরই হয় ব্রণের জন্য ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেক বেশি কমে যায় । এছাড়াও দেখা যায় যে ব্রণের যেসব দাগগুলো আমাদের ত্বকে থেকে যায় ওগুলোই স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়। ব্রণ ভালো হয়ে যাওয়ার পরে ত্বকে গর্ত গর্ত হয়ে থাকে এগুলো সমস্যা আমাদের প্রায় মানুষেরই হয়ে থাকে। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে ঘরোয়া কিছু টিপস ফলো করতে হবে তাহলে আপনি ব্রণের সমস্যা খুব সহজে দূর করতে পারবেন।
যাদের ত্বক অনেক বেশি অপরিষ্কার থাকে তাদের দেখা যায় যে ব্রণের সমস্যা একটু বেশি হয়। এছাড়াও যাদের হরমোনের সমস্যা থাকে তাদের ত্বকের ব্রণ বেশি দেখা যায়। ব্রণ যদি আকারে বড় হয়ে যায় তাহলে এটি পুজ জমতে পারে। শুধু যে বয়সকালে ব্রণ হয় এরকম কিছু না প্রাপ্তবয়স্ক যে কোন মানুষেরই ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। ছেলে থেকে মেয়ে সবারই এই ব্রণের সমস্যা হতে পারে তবে আপনাকে ঘরোয়া কিছু উপায়ে ব্রণের সমস্যা দূর করতে হবে
কি ব্যবহার করলে ব্রণ ভালো হয়
আপনি আপনার ত্বক যত বেশি পরিষ্কার রাখবেন তত বেশি ত্বকের উজ্জ্বলতা ও লাবণ্য বাড়বে। কিন্তু যদি ত্বক অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন থাকে তেল চিটচিটে থাকে তাহলে ত্বকে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। ব্রণ যদি ত্বকে থাকে তাহলে ত্বকের সৌন্দর্য অনেক বেশি নষ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় দেখা যায় যে ব্রণের আকার অনেক বড় হয়ে ভিতরে পুজ জমা হয়ে থাকে। ব্রণ ভালো হয়ে যাওয়ার পরও ব্রণের দাগ মুখে থাকে। এছাড়াও জায়গা জায়গা গর্ত হয়ে যায় আর এ ব্রণ থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে কিছু উপায় অবলম্বন করতে হবে তাহলে খুব সহজে আপনার ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর হয়ে যাবে। আসুন তাহলে আমরা সেই উপায় সম্পর্কে জেনে নিই।
শসার রস শসার রস আমাদের মুখের তেলাক্ত ভাব খুব সহজে দূর করে দেয়। আপনি যদি একটি শশাকে কিউব করে কেটে তা র রস বের করে মুখ পরিষ্কার করেন তাহলে দেখবেন যে মুখের ব্রণ অনেক বেশি কমে গেছে। তবে আপনাকে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এইভাবে ব্যবহার করতে হবে। আপনি চাইলে শসার সাথে আইসক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি চান শসার রসের সঙ্গে চালের গুঁড়ো ও মধু মিশিয়ে একটি স্ক্রাব বানিয়ে তা মুখে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে দেখবেন যে মুখে ব্রণের সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে গেছে। সপ্তাহে আপনি তিন দিন এই প্যাকটি ব্যবহার করবেন তাহলে তো অনেক বেশি পরিষ্কার হয়ে যাবে।
মুলতানি মাটি যাদের ত্বক দেখা যায় অনেক বেশি তেল তেলে সেই ত্বকে অনেক বেশি ব্রণ সমস্যা দেখা দেয়। আর এ ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে সবচেয়ে উপকারী উপাদান হচ্ছে মূল মুলতানি মাটি।মুলতানি মাটি পানি দিয়ে যদি একটি পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগানো হয় তাহলে ত্বকের তেলতেলে ভাব নিঃসন্দেহে ভালো হয়ে যাবে। এমনকি তাকে যদি ব্রণের সমস্যা থাকে তাও খুব সহজে দূর হয়ে যাবে।
আপেল ও মধুর পেস্ট আপেল মধু আমাদের ব্রণের জন্য অনেক বেশি কার্যকারী একটি উপাদান। প্রথমে আপনাকে আপেল ও মধু দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। আপেলের পেস্টটিতে আপনাকে এক চামচ মধু দিতে হবে মিশ্রণটি মুখে যদি কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখেন তারপরে ১০-১৫ মিনিট রেখে দিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলেন দেখবেন তাহলে আপনার ত্বক অনেক বেশি টানটান হয়ে গেছে এবং ত্বক অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে গেছে। আপনি যদি সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন এটি ব্যবহার করেন তাহলে দেখবেন যে কয়েকদিনের মধ্যে আপনার অনেক বেশি পরিবর্তন হয়ে গেছে।
মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি
আমাদের মাঝে কম বেশি সবারই ব্রণের সমস্যা রয়েছে। আর ব্রণ হলে আমাদের মুখে সৌন্দর্য অনেক বেশি নষ্ট হয়ে যায়। ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায় এছাড়া ব্রণের জন্য দেখা যায় অনেক সময় আমাদের ত্বকের দাগ থেকেই যায়। আপনি চাইলেই খুব সহজে খুব তাড়াতাড়ি এক রাতের মধ্যে ব্রণ দূর করতে পারবেন এর জন্য আপনার প্রথমে লাগবে লেবুর রস ও দারুচিনি এক টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে এক চামচ দারুচিনির মিশিয়ে একটি পেজ তৈরি করতে হবে।
তারপরে মিশ্রণটি সারারাত আপনার ত্বকের যেখানে ব্রণ রয়েছে সেখানে লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপরে সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে তাহলে দেখবেন যে আপনার ব্রণ অনেক বেশি কমে গেছে। এছাড়াও আপনি ২৪ ঘন্টার মধ্যে ব্রণ কমাতে পারবেন সেজন্য আপনার দরকার হবে পরে বা আইস কিউব এর সাহায্যে আপনি খুব সহজে ব্রণ দূর করতে পারবেন। একটি নরম কাপড়ে বরফের টুকরা পেঁচিয়ে নিন তারপরে কাপড়টি আলতো করে আপনার ব্রণের উপরে রাখুন এক মিনিটের মতন।
ব্রণের উপরে রেখে দিন এভাবে বেশ কয়েকবার করুন দেখবেন যে ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার ব্রণ অনেক বেশি কমে গেছে। রাতারাতি বরুণ কমানোর জন্য আপনাকে রাতে ঘুমানোর আগে ব্রণ অবশ্যই লেবুর রস লাগিয়ে রাখতে হবে। একটি তুলার সাহায্যে আপনার ত্বকের যেখানে ব্রণ রয়েছে সেখানে লেবুর রস লাগিয়ে রাখতে হবে তারপরে সকাল বেলা উঠে সাধারন তাপমাত্রার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।তাহলে দেখবেন যে আপনার ব্রণের সমস্যা অনেক বেশি কমে গেছে।
আপনি ডিমের সাদা অংশ দিয়েও খুব তাড়াতাড়ি ব্রণ কমাতে পারেন। ডিমের সাদা অংশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও অ্যামাইনো এসিড যা ব্রণে জীবাণু ধ্বংস করে খুব সহজে ব্রণ কমিয়ে দেয়। একটি পাত্রের ডিম ভালো করে ফেটিয়ে নিতে হবে শুধু ডিমের সাদা অংশটি তারপরে আঙ্গুলের ডগার সাহায্যে ব্রণের ওপরে লাগাতে হবে। লাগানোর পর চার থেকে পাঁচ মিনিট রেখে দিয়ে সাধারণ তাপমাত্রায় পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন তাহলে দেখবেন যে ব্রণের সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি কমে গেছে।
লেবু দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়
আমরা সবাই জানি যে ব্রণ আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য অনেক বেশি নষ্ট করে দেয় প্রায়। ছেলে থেকে মেয়ে সবারই ব্রণের সমস্যা রয়েছে। এছাড়াও যাদের ত্বক অনেক বেশি তেলাক্ত তাদের ব্রণের সমস্যা অনেক বেশি দেখা যায়। এছাড়াও যাদের ত্বক অনেক বেশি অপরিষ্কার থাকে তাদের ত্বকে ব্রণ হয়। ব্রণের সমস্যা দূর করার জন্য লেবু রস হচ্ছে সবচেয়ে বেশি উপকারী একটি উপাদান। এটি আমাদের ব্রণের সমস্যা দূর করার সাথে সাথে ব্রণের কালো দাগ ও দূর করে। আসুন তাহলে আজকে আমরা জানবো যে লেবুর সঙ্গে কি কি উপাদান মেশালে খুব সহজেই ব্রণ ভালো হয়ে যাবে।
লেবুর রস ও মধু লেবুর রস হচ্ছে একটি এসিড উপাদান এটি ব্রণের জন্য বেশ উপকারী। লেবুর রসের সঙ্গে যদি এক চামচ মধু মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে ত্বকে ১০ থেকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখা হয়। তাহলে দেখা যাবে ব্রণের পাশাপাশি মুখে বিভিন্ন ধরনের দাগও দূর হয়ে যাবে এছাড়া ত্বক অনেক বেশি পরিষ্কার হয়ে যাবে।
লেবুর রস ও দুধ সামান্য পরিমাণে আপনাকে লেবুর রস নিতে হবে তার সঙ্গে দুধ মিশিয়ে ভালো করে যেখানে আপনার ব্রণ রয়েছে সেসব জায়গাতে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। তাহলে দেখবেন আপনার ত্বকের আদ্রতা অনেক বেশি বেড়ে গেছে এবং ব্রণের কালচে দাগ ও দূর হয়ে গেছে। এভাবে আপনাকে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করতে হবে তাহলে ভালো উপকার পাবেন।
লেবুর রস ও শসার রস লেবুর রস ও শসার রস সমান করে একসঙ্গে মিশিয়ে ভালোভাবে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে। যেখানে ব্রণ রয়েছে ঠিক সেখানে লাগিয়ে রাখতে হবে ১৫ মিনিট তাহলে দেখবে যে আপনার ব্রণ সমস্যা দূর হয়ে গেছে এবং পাশাপাশি আপনার ত্বক নরম ও মসৃণ হয়ে গেছে। এছাড়া ত্বক অনেক বেশি পরিষ্কার হয়ে যায়। আমরা কমবেশি সবাই জানি যে লেবুর রস ও শসার রস আমাদের ত্বকের জন্য কতটা বেশি উপকারী।
মেয়েদের মুখের ব্রণ দূর করার উপায়
অনেক সময় লক্ষ্য করা যায় যে ছেলেদের থেকে মেয়েদের মুখে ব্রণের সমস্যা একটু বেশি দেখা দেয়। ব্রণ হলে আপনার ত্বকের সমস্যা অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়। এছাড়াও নানা কারণে ব্রণের সমস্যা দেখা দিতে পারে অনেক সময় দেখা যায় যে বেশিরভাগ মানুষের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার কারনে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়।
এ ছাড়া যাদের অনেক বেশি ত্বক তৈলাক্ত হয় সে ক্ষেত্রে তাদের ত্বকে ব্রণ হতে পারে। আপনি যদি আপনার ত্বক সব সময় অপরিষ্কার রাখে তাহলে ব্রণের সমস্যা হতে পারে। ত্বক যত পরিষ্কার থাকবে ত্বকে কোন রকমের সমস্যা হবে না। আসুন তাহলে আজকে আমরা জানবো ব্রণ দূর করার কিছু উপায় সম্পর্কে।
হলুদ ব্যবহার ত্বকের যত্নে হলুদ অনেক বেশি উপকারী আমাদের কম বেশি সবার এই কথাটি জানা আছে। ব্রণ দূর করতে হলুদ অনেক বেশি উপকারী একটি উপাদান। হলুদের সঙ্গে যদি আপনি চন্দন এবং সামান্য একটু পানি মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করেন। তারপরে সে মিশ্রণটি নিয়ম যদি ব্যবহার করেন তাহলে দেখবেন আপনার ব্রণের সমস্যা অনেক বেশি কমে গেছে। এবং ব্রণ থেকে আপনি খুব সহজে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
নিম পাতার ব্যবহার নিম পাতা জীবাণু ধ্বংস করে খুব সহজে আমাদের ত্বকের। নিম পাতা দিয়ে যদি একটি পেস্ট তৈরি করে আপনি ব্রণ ওপরে লাগান তাহলে অনেক বেশি উপকার পাবেন। আপনি চাইলে নিমপাতার সাথে এলোভেরা যোগ করতে পারেন। নিম পাতার সাথে এলোভেরা ভালোভাবে যোগ করে একটি মিশ্রণ তৈরি করে সে মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে রাখেন তারপরে ১০ মিনিট পর ভালোভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তাহলে ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে কিন্তু আপনাকে এটি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করতে হবে তাহলে ভালো উপকার পাবেন।
চন্দন ও গোলাপজল প্রথমে আপনাকে চন্দনের গুড়ার সঙ্গে গোলাপ জল মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে এর সঙ্গে আপনি চাইলে দুই থেকে তিন ফোটা লেবুর রস দিতে পারেন। গোলাপ জল আমাদের ত্বকের সাথে এডজাস্ট হয় না অনেকের দেখা যায় যে গোলাপ জলে অনেক বেশি ত্বকে সমস্যা সৃষ্টি হয় সেক্ষেত্রে আপনি তার পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারবেন। তারপরে একটি মিশ্রণ তৈরি করে সেটি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন আপনার ব্রণে ভালোভাবে লাগাতে হবে। তাহলে দেখবেন খুব ভালো একটি রেজাল্ট পাবেন এবং তাকে ব্রণের সমস্যা থাকবে না।
লেখকের শেষ কথা
আমরা সব কম বেশি সবাই জানি যে আমাদের ব্রণের সমস্যা আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য অনেক বেশি কমিয়ে দেয়। প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তোবা এত সময় জেনে গেছেন যে কি ব্যবহার করলে ব্রণ ভালো হয় মুখে ব্রণের দাগ দূর করার উপায় ও লেবু দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায় বিভিন্ন ধরনের তথ্য সম্পর্কে আপনাদের এত সময় জানা হয়ে গেছে। ব্রণ দূর করার উপায় যদি জানা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার ব্রণের সমস্যা দূর করতে পারবেন।
সেজন্য আপনাকে কিছু টিপস ফলো করতে হবে। আমাদের পুরো পোস্টটিতে বিভিন্ন ধরনের টিপস ও বিভিন্ন ধরনের জিনিস ব্যবহার করে কিভাবে ব্রণ দূর করা যায় সেগুলো লেখা আছে। আশা করি আপনার অনেক বেশি উপকারে আসবে লেখাটি। আজকের লিখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মন্তব্য থেকে তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url