কোন ভিটামিনের অভাবে ক্ষুধা কমে যায়

অনেক মানুষ আছে যাদের ক্ষুধা অনেক বেশি কমে যায় কিন্তু তারা আসলে জানে না যে কোন ভিটামিনের অভাবে ক্ষুধা কমে যায়। এছাড়াও খাওয়ার পর ক্ষুধা লাগে কেন এগুলো সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই। আসুন তাহলে আজকে আমরা আপনাকে সঠিক তথ্যটা জানাবো। আর সঠিক তথ্যটা জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে পুরো পোস্টটা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খুব মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন।
কোন ভিটামিনের অভাবে ক্ষুধা কমে যায়
সুস্থ থাকতে হলে আমাদের প্রচুর পরিমাণে খনিজের ঘাটতি পূরণ করতে হয় কমবেশি সবারই একথা জানা আছে। ভিটামিনের শুরুতে আমাদের প্রথমে মনে পড়ে ভিটামিন সি এর নাম। ভিটামিন সি আমাদের শরীর ভালো রাখতে বিভিন্ন ভাবে কাজ করে।

ভূমিকা

সুস্থ থাকতে হলে আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে হয়। এক রকমের খাবার খেয়ে কখনোই আমরা সুস্থ থাকতে পারবো না। অনেকে আছে দেখা যায় যে খাবার খেতে চায় না খাবারে অনেক বেশি অরুচি এর প্রধান কারণ হচ্ছে তার শরীরে ভিটামিন সি এর অভাব রয়েছে। ভিটামিন সি এর অভাব থাকলে কোন খাবারই খেতে ইচ্ছা করে না তাই আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেতে হবে। তাহলে দেখবেন আপনার অরুচি ভাব দূর হয়ে যাবে।

এছাড়াও আপনি যদি বেশি খাবার না খেতে পারেন তাহলে ভিটামিন জাতীয় খাবার কম করেও খেতে পারবেন এতে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি যাবে। অনেক সময় দেখা যায় অনেকে না খেয়ে থাকে আর না খেয়ে থাকার কারণে শরীর কেঁপে ওঠে। শরীর আপনাকে জানান দেয় আপনার শরীরে খাবারের প্রয়োজন হয়েছে। সেই সময়েই আপনাকে খেতে হবে আরো বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে জানানো হলো।

কোন ভিটামিনের অভাবে ক্ষুধা কমে যায়

ভিটামিনের কথা যখন আমাদের মাথাতে আসে ঠিক তখনই সবার প্রথমে থাকে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি এর অভাবে দেখা যায় যে ক্ষুধা কমে যায়। এর জন্য আমাদের প্রয়োজন সুস্থ থাকতে হলে খনিজের ও ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করা। তবে ভিটামিন সি কিন্তু টক জাতীয় খাবারের অনেক বেশি পাওয়া যায় বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমে ভিটামিন সি আমাদের শরীরে খুব সহজেই প্রবেশ করে।

আমরা যদি কখনো অস্বাস্থ্যকর খাবার খায় তাহলে শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি পৌঁছাতে পারেনা। আর সেজন্যই আমাদের শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয় এর মধ্যে প্রথম হচ্ছে ক্ষুধা কম লাগা। এছাড়াও খাবার খাওয়ার ইচ্ছা অনেক বেশি কমে যায়। যখন আপনি প্রয়োজনীয় খাবারটুকু খেতে পারবেন না ঠিক তখনই বুঝবেন যে আপনার শরীরে ভিটামিন সি এর ঘাটতি রয়েছে। আর ভিটামিন সি এর অভাবে দেখা দেয় শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। আসুন তাহলে আমরা জেনে নেই ভিটামিন সি এর অভাবে আমাদের শরীরে কি ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
  • থাইরয়েড
  • মাড়ি থেকে রক্ত পড়া
  • ত্বকের সমস্যা
  • অ্যানিমিয়া
থাইরয়েড আমাদের শরীরে যখন ভিটামিন সি এর অভাব হয় ঠিক সে সময়ে শরীরে থাইরেড সমস্যা দেখা দেয়। আর এই থাইরেডদের কারণে হরমোনের লক্ষণও বেড়ে যেতে পারে। আর এটি একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় সমস্যাটার নাম হচ্ছে হাইপার থাইরয়েডিজম। আর এই হাইপার থাইরয়েডিজমের কারণে অনেক সময় দেখা যায় খুদা কমে যায় বুকের মধ্যে ধরফর করে। এছাড়াও বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেজন্যে আমাদের উচিত প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি রাখা।

ত্বকের সমস্যা আমরা কম বেশি সবাই জানি যে শরীরের যদি ভিটামিন সি এর অভাব থাকে তাহলে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর আমাদের ত্বকে সমস্যা হলে আমরা বুঝতে পারি যে শরীরে ভিটামিন সি এর ঘাটতি হচ্ছে। ভিটামিন সি এর অভাবে দেখা যায় যে ত্বক জ্বালাপোড়া, চুলকানি, ত্বকে ব্রণ, এলার্জি এসব বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

মাড়ি থেকে রক্ত পড়া ভিটামিন সি-এর যদি ঘাটতি হয় তাহলে মাড়ি থেকে রক্ত বের হয়। ভিটামিন সি দাঁতের ক্ষয় রোধ করে এবং আমাদের দাঁত কে ভালো রাখে সেই সঙ্গে মাড়ির স্বাস্থ্য অনেক বেশি ভালো রাখে। আপনার যদি মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে তাহলে বুঝে নিবেন যে ভিটামিন সি এর অভাবে মাড়ি দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। খাবারের তালিকায় প্রতিদিন ভিটামিন সি রাখুন তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে সমাধান পাবেন।

অ্যানিমিয়া অ্যানিমিয়া কোন ছোটখাটো আসুক নয়, এটা অনেক সময় মারাত্মক ও হতে পারে। শরীরে যদি ভিটামিন সি এর ঘাটতি থাকে তাহলে অ্যানিমিয়া হয়। ভিটামিন সি আমাদের শরীরে আয়রন শোষণ করার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আর আমাদের শরীরে যদি আয়রন শোষণ কম হয় তাহলেই সেই সময় অ্যানিমিয়া হয়।

খাবার পর ক্ষুধা লাগে কেন

অনেক সময় দেখা যায় যে দুপুরে বা সকালে খাবার পরপরই আবার ক্ষুধা লাগে। কিন্তু অনেকেই জানে না যে এর কারণ কি আসুন আজকে আমরা জানাবো এর পেছনের কারণগুলো কিসের জন্য খাবার পরও ক্ষুধা লাগে। আমাদের যদি ক্ষুধা লাগে তাহলে অনেক সময় দেখা যায় যে পেটের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের শব্দ থেকে এছাড়া দেখা যায় মন মেজাজ কোনটাই ঠিক থাকে না। মেজাজ খিটমিটে হয়ে যায় মাথা ব্যথা করে মাথা যন্ত্রণা করে এগুলো সমস্যা দেখা দেয়।

যদি আপনার সব সময় ক্ষুধা লাগে তাহলে এটা স্বাভাবিক কোন বিষয় না এটা অস্বাভাবিক একটি বিষয়। আপনি যদি রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে না ঘুমান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ক্ষুধা লাগবে। কারণ রাতে আমাদের ঘুমানো টা অনেক বেশি প্রয়োজনীয় শরীরের জন্য। শরীরকে যদি বিশ্রাম না দেন তাহলে সে ক্ষেত্রে শরীরে ঘ্রিলিন নামক একটি হরমোনের উৎপাদন হয় যা আমাদের খুব তাড়াতাড়ি ক্ষুধা বাড়িয়ে দেয়।

একজন সুস্থ মানুষের অবশ্যই সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন আছে। এছাড়াও অনেক সময় দেখা যায় যে আপনার খাবারে যদি পুষ্টি উপাদান না থাকে সেক্ষেত্রে আপনার ক্ষুধা লাগবে। আপনি যদি ক্ষুধার সমস্যায় ভুগেন তাহলে আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে। প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে আমাদের পেট অনেক সময় ভরা থাকে ক্ষুধা লাগে না।

এছাড়াও চেষ্টা করা উচিত খাবারে যাতে ফ্যাটও ফাইবারের কোন অভাব না হয়। শরীরের যদি ফাইবার ও ফ্যাটের অভাব থাকে তাহলে ঘন ঘন ক্ষুধা লাগে আর ফাইবার আমাদের হজম সহজেই করিয়ে দেয়। ফাইবার যুক্ত খাবার যদি খাওয়া হয় তাহলে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে। পাশাপাশি রাতে ঘুমানো অনেক বেশি জরুরী তাহলে দেখবেন আপনার ঘন ঘন ক্ষুধা লাগবে না ক্ষুধার সমস্যা কমে যাবে।

ক্ষুধা লাগে কিন্তু খেতে ইচ্ছা করে না কেন

অনেক সময় দেখা যায় যে ক্ষুধা লাগে কিন্তু খাবার খেতে ইচ্ছা করে না অরুচি লাগে। মুখে কোন কিছুই নিতে অনেক সময় ইচ্ছা করে না। তবে এটা অনেক কারণেই হতে পারে যাদের জন্ডিস রয়েছে তাদের এ ধরনের সমস্যা হয়। এছাড়াও দেখা যায় পাকস্থলীর সমস্যা ক্যান্সারের কারণে অরুচি হয় কিডনি রোগীদেরও মাঝেমধ্যে এই সমস্যা দেখা দেয়। এর জন্য আপনারা বিভিন্ন ধরনের রুচির খান কিন্তু রুচির ওষুধ খেলে অনেক সময় দেখা যায় রুচি অনেক বেশি কমে যায়।

বিষন্নতার কারণেও দেখা যায় যে খাবার রুচি অনেক বেশি কমে গেছে। খাবার রুচি যখন কমে যায় তখন অনেকেই ডাক্তারের কাছে যাই। তারপর কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে কিন্তু পরীক্ষা করার পরও দেখা যায় কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। আর সে থেকে বোঝা যায় খাবারটাই অনেক ক্লান্তিকর হয়ে পড়েছে। আপনি যদি কিছু উপায়ে চেষ্টা করেন রুচি বাড়ানোর তাহলে দেখবেন তা খুব সহজেই হয়ে গেছে। আসুন তাহলে রুচি বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জেনে নিই।

রুচি বাড়ানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। যাদের অরুচি সমস্যা রয়েছে তারা পুষ্টকর খাবার বেছে নিন যা কম খেলেও শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি দেবে। পুষ্টিকর খাবার বলতে আমরা বুঝি ফলমূল, শাক সবজি, বাদাম, তিলবিজ, গোটা শস্য, আমিশের মধ্যে মাছ, মাংস দুধ । এগুলো যদি আপনি বেশি পরিমাণে না খেতে পারেন তাহলে অল্প পরিমাণে খান। তাহলে দেখবেন আপনার খাবারের অরুচি অনেক বেশি কমে গেছে।

নিজের খাবারকে দৃষ্টিনন্দন করুন শুধু খাবার আমরা মুখ দিয়েই খাই না। অনেক সময় চোখে দেখি তারপরে জিভ দিয়ে খাই সেজন্য অবশ্যই খাদ্যর চেহারার দিকে আপনাকে মনোযোগ দিতে হবে। আপনি চাইলে ক্যাপসিকাম টমেটো বিভিন্ন ধরনের রঙের ফল খেতে পারেন। এছাড়া গন্ধ জাতীয় ফল লেবুর রস সরিষা এগুলো খেতে পারেন। আর একটা জিনিস অবশ্যই আপনাকে করতে হবে সেটি হল খাবার খাওয়ার সময় বেশি পানি পান করবেন না। আপনি যদি খাবার আগে পানি খান তাহলে দেখবেন অল্পতেই আপনার পেট ভরে গেছে। চা কফি জুস এগুলা খেলে অনেক সময় দেখা যায় যে খাবারের ইচ্ছে অনেকটা কমে যায়।

ক্ষুধা লাগলে শরীর কাপে কেন

যেকোনো খাবারই মানুষকে সুস্থ রাখে এক কথায় বলা যায় খাদ্য মানুষকে সুস্থ রাখতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। শরীরের যে এনার্জি বা শক্তি পাওয়া যায় সেটি খাদ্য থেকেই পাওয়া যায়। আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের অংঙ্গ পতঙ্গ বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকে। আপনি যদি অনেক সময় না খেয়ে থাকেন তাহলে শরীর আপনাকে জানান দিবে যে আপনি অনেক সময় না খেয়ে আছেন। এছাড়া যদি আপনি পানি পান না করেন তাহলেও শরীর আপনাকে জানান দিবে যে আপনার এখন পানি খেতে হবে।

ক্ষুধা লাগলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়ার সৃষ্টি হয় আর এই কারণেই শরীর কেঁপে ওঠে। আপনি নিজেই খেয়াল করে দেখবেন যখন আপনার অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগে ঠিক সে সময় আপনার শরীর কেঁপে ওঠে। শরীর আপনাকে জানান দেয় যে আপনার শরীরে এখন খাদ্যের প্রয়োজন হয়েছে। মানুষের শরীরে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির চাহিদা মিটাই খাদ্য আর এই খাদ্য আমাদের শরীরের শক্তি যোগায়। আমাদের শরীরে এনার্জি পাওয়ার জন্য বা শক্তি পাওয়ার জন্য যেসব খাবারগুলো খাওয়া উচিত সেগুলো আমাদের বেশি বেশি করে খেতে হবে।

শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের খাদ্য খেতে হয়। মানুষ কখনোই এক খাবার বা এক ধরনের খাদ্য খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে না। মানুষকে বাঁচতে হলে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের খাদ্য খেতে হয়। শরীরে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দ্রব্যের প্রয়োজন হয় আর এক রকমের খাদ্য তে এগুলো পাওয়া যায় না তাই আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে হয়। মাছ মাংস ডিম দুধ কলা সবজি ফলমূল বিভিন্ন ধরনের খাদ্য আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ক্ষুধা লাগলে মানুষকে খেতে হবে এটি হচ্ছে জীবনধারার একটি বিশেষ প্রক্রিয়া। মানুষের শরীর দেখা যায় অনেক সময় বিভিন্ন কারণে কাপতে পারে এর মধ্যে হচ্ছে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে যাদের শরীর অনেক বেশি দুর্বল থাইরয়েড রয়েছে তাদের শরীর কাঁপতে পারে। তবে এই সমস্ত শরীর কাঁপার মেইন কারণ হচ্ছে ক্ষুধা লাগা। এছাড়াও দেখা যায় যে যাদের শরীরের রক্তের শর্করার মাত্রা অনেক বেশি কম তাদের শরীর কাপে। আর রক্তের শর্করার মাত্রা কম মানেই আপনি খাদ্য কম খেয়েছেন।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তোবা এত সময় জেনে গেছেন কোন ভিটামিনের অভাবে ক্ষুধা কমে যায়। খাওয়ার পর কেন ক্ষুধা লাগে এছাড়াও ক্ষুধা লাগলে শরীল কাঁপে কেন এইসব ধরনের তথ্য যদি আপনাদের না জানা থাকে তবে অবশ্যই এত সময় আপনারা বিভিন্ন ধরনের তথ্য সম্পর্কে জেনে গেছেন। সাধারণত আমাদের শরীরে পুষ্টির খনিজ আমিষ এগুলোর প্রয়োজন অনেক বেশি হয়। এগুলো যদি আমাদের শরীরে কম থাকে তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতা দেখা দেয়।

ভিটামিন সি এর অভাবে ক্ষুধা কমে যায়। এছাড়াও যদি আপনার খাওয়ায় অরুচি হয় সেক্ষেত্রে শরীর কাঁপে। সেজন্য আমাদের উচিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। আর ক্ষুধা লাগলে অবশ্যই বেশি না হলেও অল্প করে খাওয়া। আজকের লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মন্তব্য থাকে তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url