ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ কত টাকার লোন নেওয়া যায়
প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো বা জানতে এসেছেন ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ কত টাকার লোন নেয়া যায় ও প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন দেয় সেই সম্পর্কে আসুন তাহলে আমরা সঠিক তথ্যটা জেনে নিই। সঠিক তথ্যটা জানতে হলে আপনাকে পুরো পোস্টটা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। যে কোন কি পরিমাণ লোন দিবে তা নির্ভর করে আবেদনকারীর সমর্থন অনুযায়ী।
সাধারণত সব ব্যাংকগুলো লোন দেয় আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী। আপনার সামর্থ্য যদি অনেক বেশি থাকে তাহলে আপনি বেশি লোন পাবেন আর যদি কম থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি ব্যাংক থেকে কম পরিমাণে লোন পাবেন।
ভূমিকা
সাধারণত প্রায় মানুষই ব্যাংক থেকে লোন নেয় কিন্তু তারা জানে না যে ব্যাংকের সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দেয়। ব্যাংকের সর্বোচ্চ লোন দেয় আপনার সামর্থের উপরে। আপনার সামর্থ্য যত বেশি থাকবে ব্যাংক তত বেশি আপনাকে লোন দিবে। এছাড়া প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক আপনাকে একজন প্রবাসী হিসেবে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা লোন দিতে পারবে। এর জন্য আপনাকে বিদেশে যাওয়ার বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র ব্যাংকে জমা দিতে হবে তাহলে আপনি লোন পাবেন।
ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ কত টাকার লোন নেওয়া যায়
আপনি যদি ব্যাংক থেকে ১০ হাজার বা ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে ৫ থেকে ৬ মাসের মধ্যে একটা দিন আপনি বেছে নিতে পারবেন। আপনাকে পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে। সাধারণত আপনি যদি লোন করেন তাহলে আপনার বাংলাদেশ নাগরিকতা লাগবে আর সর্ব নিম্ন বয়স ২১ বছর হওয়া লাগবে।
প্রত্যেকটা ব্যাংক তার নির্দিষ্ট সময়ে ব্যাংকের লোন দেয়। প্রত্যেকটা লোন গ্রহণকারীর সাথে সাথে ব্যাংকের চুক্তি সম্পন্ন হয়। যেকোনো লোন থেকেই ব্যাংক তার প্রফিট পায়। তবে সব মানুষের অন্যান্য লোনের চেয়ে যদি ব্যাংক লোন করে তাহলে অনেক বেশি ভালো হয় এবং তাদের জন্য অনেক বেশি সুবিধাজনক হয়। ব্যাংকের আলাদা কিছু বৈশিষ্ট্য আছে ব্যাংক ও গ্রাহক দুইজনের মাঝখানে সেটি হচ্ছে ব্যাংকের দুইটা পক্ষ থাকে।
একটা হচ্ছে ব্যাংক ও ব্যাংকের আবেদনকারী যে লোন করবে সে। আবেদনকারী যখন লোনের জন্য আবেদন করবে তখন সেই সময় ব্যাংক তার সবকিছু চেক করে নিবে আসলে তার অসঙ্গতি আছে কিনা যদি থাকে তাহলে ব্যাংকটা বাতিল করে দিবে। লোনের পরিমাণ বিভিন্ন রকম হতে পারে সেটা হতে পারে ক্ষুদ্র বা মাঝারি বা বড়। অনেক সময়ই দেখা যায় যা আবেদন করা হয় তার থেকে কিছু কম দেওয়া হয়।
আর সব ব্যাংকে নির্ভর করে আবেদন কারির সামর্থ্য ও যে কাজের জন্য লোন নিবে তার উপর নির্ভর করে। আপনার যদি কোন প্রয়োজন না থাকে বা কোন সামর্থ্য না থাকে তাহলে ব্যাংক আপনাকে লোন দিবে না। অবশেষে বলা যায় আপনার যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে সেই পরিমাণে টাকা আপনাকে ব্যাংক লোন দিবে।আপনার যতটুকু সামর্থ্য ততটুকুই ব্যাংক লোন দিবে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন দেয়
প্রবাসী ব্যাংক সবচেয়ে বেশি অন্যতম হচ্ছে বাংলাদেশ। আপনাদের জন্য এই লেখাটি প্রবাসী ব্যাংকের লোন এর নিয়ম সম্পর্কে যদি সম্পূর্ণটা জানতে চান তাহলে আপনাকে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত লেখাটি পড়তে হবে তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন সম্পূর্ণটা। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছরই মানুষ প্রবাসে যাই ভ্রমন করতে যাই বা ব্যবসার কাজে যে যেভাবে যায় ।
কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে টাকার অভাবে তারা যেতে পারে না। ইচ্ছা থাকে যে তারা প্রবাসে যাবে কিন্তু যেতে পারে না। সেই লক্ষ্য পূরণ করছে এখন বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। আপনি এ ব্যাংক থেকে খুব সহজে লোন গ্রহণ করতে পারবেন এবং বিদেশে যেতে পারবেন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে আপনাকে ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের শর্ত মেনে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো দিতে হবে ব্যাংকের শাখায়।
এরপরে ব্যাংকের একটি নির্দিষ্ট ফর্মে আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস লিখে জমা দিতে হবে। এছাড়া আপনি অনলাইনের মধ্যেও লোন এপ্লিকেশন ফর্ম ডাউনলোড করে সঠিক তথ্য দিয়ে সেটি পূরণ করতে পারবেন। তারপরে আপনার আশেপাশের প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখায় আপনি জমা দিতে পারবেন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এখন তিন ধরনের লোন দিচ্ছে সেটা হচ্ছে পূর্ণবাসন ঋণ অভিবাসন ঋণ ও বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ এই তিনটি ঋণ তারা বর্তমানে দিচ্ছে। আসুন তাহলে আমরা জেনে নিই এই তিনটি লোন সম্পর্কে আসলে এই তিনটি লোন কি?
পূর্নবাসন ঋণ পূর্ণবাসন বলতে বোঝায় আপনি যদি বিদেশ থেকে আসেন বা বৌদ্ধ প্রবাসী হয়ে থাকেন তারপরে বাংলাদেশে চলে আসেন সেক্ষেত্রে আপনি পূর্ণবাসন ঋণ পাবেন। আপনি স্বাবলম্বী হয়ে প্রবাসী ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। এই ঋণের মেয়াদ থাকবে সর্বোচ্চ ১০ বছর। আর আপনি সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা ঋণ নিতে পারবেন কিন্তু আপনাকে জমা বিহীন তিন লক্ষ টাকা দিবে।
অভিবাসন ঋণ অভিবাসন ঋণ বলতে প্রবাসীদের বিভিন্ন উপায়ে বাংলাদেশ থেকে সহযোগিতার লক্ষ্যে সি ব্যাংক অভিবাসন ঋণ প্রদান করে। আপনি যদি ব্যাংকের শাখায় আপনার সব ডকুমেন্টস নিয়ে যান তাহলে এ লোন গ্রহণ করতে পারবেন। আপনি সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৩ লক্ষ টাকা ঋণ করতে পারবেন।
বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ আপনি যদি বৈধভাবে বিদেশে যান আপনার পরিবারের যেকোন সদস্য যেমন ভাই বোন দাদা-দাদির স্ত্রী তারা বঙ্গবন্ধু ও অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ গ্রহণ করতে পারবে। এর লোনের মেয়াদ থাকে সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত। এই ঋণ করে আপনি ১০ লক্ষ টাকা লোন নিতে পারবেন। তারপরে আপনাকে জমা বিহীন তারা দিবে তিন লক্ষ টাকা আপনি যদি পাঁচ লক্ষ টাকার বেশি গ্রহণ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার জমি রেজিস্ট্রি কাগজ ব্যাঙ্কের কাছে জমা থাকবে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক অনেক বেশি সুবিধা দিচ্ছে প্রবাসীদের জন্য। প্রবাসীদেরকে বিভিন্ন উপায়ে তারা প্রবাসী কল্যাণ লন দিচ্ছে। সেজন্য বাংলাদেশ সরকার এটি নির্মাণ করেছেন আপনি খুব সহজে এই ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন এই সুবিধা রয়েছে অনেক। আপনি যদি প্রবাস থেকে দেশে ফিরে আসেন সেক্ষেত্রে লোন নিতে পারবেন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে।
এছাড়াও চাকরি বা কাজের জন্য যদি আপনি বিদেশে যেতে চান সে ক্ষেত্রেও আপনি লোন নিতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি প্রবাসে কোন সমস্যায় পড়েন সে ক্ষেত্রেও আপনাকে উদ্ধারের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন প্রদান করবে। এক কথায় বলা যায় বাংলাদেশ সরকার প্রবাসীদের জন্য একটি খুব সহজ ব্যবস্থা করে দিয়েছে লোন নেওয়ার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে।
হাউজ লোন কিভাবে পাবো
আপনি যদি হোম লোন বা হাউজ লোন কিভাবে পাব সেই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে তাহলে আপনি বিস্তারিত সব রকমের তথ্য জানতে পারবেন। অনেকের ইচ্ছা থাকা শর্তেও তাদের সামর্থ্য থাকে না যে বাড়ি করবে বা ফ্ল্যাট করবে সে ক্ষেত্রে ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে করতে হয় তাদেরকে। হাউজ লোন বা হোম লোন বর্তমানে অনেক ব্যাংকেই হাউজ লোন প্রদান করছে।
তবে সবচেয়ে বেশি হোম লোন প্রদান করছে ইসলামী ব্যাংক মিউচুয়াল ট্রাস্ট ইত্যাদি এছাড়াও বাংলাদেশে অনেকগুলো ব্যাংক আছে যারা হোম লোন প্রদান করছে। বলতে গেলে প্রায় ২৫ টির মত ব্যাংক হোম লোন প্রদান করছে। এই সকল ব্যাংকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যাংক হচ্ছে জনতা ব্যাংক সিটি ব্যাংক সোনালী ব্যাংক ডাচ বাংলা ব্যাংক ইত্যাদি এগুলো ব্যাংক হোম লোন প্রদান করছে।
সাধারণত একটি ভালো মানের বাড়ি করতে ১০ থেকে ১৬ লাখ টাকার মতন খরচ হয়ে থাকে আপনি যদি লোন করেন তাহলে আপনার মাসিক আয় থেকে তিন ভাগের এক ভাগ পরিমাণ টাকা কিস্তি প্রদান করতে হবে। এছাড়াও হোম লোন পরিশোধ করার জন্য একটা মেয়াদ থাকে সাধারণত লোন পরিশোধ করার মেয়াদ হয়ে থাকে পাঁচ বছর বা ১০ বছর আবার ১৫ বছর হয়ে থাকে। আপনি কত সময়ের জন্য লোন নিবেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার পড়ে নির্ভর করছে।
হোম লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার পরিশোধ করার যোগ্যতা অবশ্যই থাকতে হবে। এর জন্য আপনার মাসিক আয় ব্যাংকের কাছে স্থাপন করতে হবে। হোম লোন করার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার ব্যাংক প্রদানকারীর কর্মসংস্থানদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। লোন পাওয়ার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে নিতে হবে তারা লোন দেওয়ার জন্য কি কি শর্ত রাখবে সেগুলো আপনাকে ভালো করে বুঝে নিতে হবে।
যদি তাদের রিকোয়ারমেন্ট আপনার অনুকূলে থাকে এছাড়া আপনি যদি তাদের লোনের শর্তে রাজি হন তাহলে আপনাকে একটি নির্ধারিত ফর্ম দেওয়া হবে। আর সে ফর্ম এ আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট লিখে জমা দিবেন। সাধারণত লোন নিতে আপনার বেশ কয়েকটি কাগজ প্রয়োজন হবে হোম লোনের ক্ষেত্রে সেগুলো হচ্ছে।
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র
- জমির দলিল
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- বিগত এক বছরের আপনার আয়
- বিগত এক বছরের আপনার লেনদেনের হিসাব
আপনি যদি হোম লোন নিতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই এই সকল কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এ কাগজ ছাড়া আপনি কখনোই ব্যাংকে লোন পাবেন না। লোন প্রধান কারি কর্মকর্তারা আপনাকে এ কাগজগুলো জমা দিতে বলবে এবং এসব বিষয়ে জানিয়ে দিবে। সেক্ষেত্রে আপনি লোন পাবেন। প্রয়োজনীয় তথ্য ছাড়া আপনাকে কোন ব্যাংকই লোন দিবে না সব ব্যাংকের জন্য আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য লাগবে।
জমি কেনার জন্য লোন
আমাদের দেশের সিমিত আয়ের মানুষের জমি বা ফ্ল্যাট কেনার স্বপ্ন থাকলেও তারা সামর্থ জন্য সেই ফ্ল্যাট বা জমি কিনতে পারেনা। তবে এখন অনেকটা সুবিধা করে দিয়েছে ব্যাংক। ব্যাংকে যদি লোন করা হয় তাহলে আপনি জমি বা ফ্ল্যাট কিনতে পারবেন। আর লোন নেওয়ার জন্য ব্যাংকের কিছু বিষয়ে আপনাকে নিশ্চয়তা করতে হবে। আর আপনি যদি নিশ্চয়তা করতে পূরণ করতে পারেন তাহলে জমি কেনার জন্য ব্যাংক আপনাকে লোন দিতে আগ্রহী হবে।
এক কথায় বলা যায় দুই পক্ষেরই কথা মিল থাকা লাগবে বা দুই পক্ষেরই শর্তের মিল থাকা লাগবে তাহলেই আপনি লোন পাবেন। ব্যাংক থেকে লোন নেয়াটা অনেকটাই ঝুঁকিমুক্ত ও নিরাপদ এছাড়াও ঋণ পাওয়া অনেকটা বেশি সহজ। তবে ব্যাংকের লোন দেয়ার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত রয়েছে আপনি যদি শর্তগুলো মানেন খুব সহজে লোন পেয়ে যাবেন। জমি কেনার জন্য ব্যাংক সর্বোচ্চ সুদের হার নেয় ৯ শতাংশ তারপরেও ব্যাংকের পড়ে নির্ভর করে।
তাদের প্রকারভেদ কখনো কখনো ৮ শতাংশ আবার কখনো নয় শতাংশ এছাড়াও আরো অনেক ব্যাংক আছে যারা সুদের হার অনেক বেশি নেয়। আপনি যদি ১ কোটি টাকা নেন ব্যাঙ্ক থেকে তারা আপনাকে ৭০ লাখ টাকা দিবে কিন্তু বাকি যে ৩০ লাখ টাকা থাকবে সেটা আপনাকে ব্যাংকে দিতে হবে। সব ব্যাংকের ক্ষেত্রে নির্ভর করে আপনি কত টাকা লোন পাবেন। আপনার মাসিক আই এর পড়ে নির্ভর করে।
গ্রাহকরা সবচেয়ে বেশি নির্ভর করে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া কে। এছাড়া সরকারি কর্মচারীদের অল্প সুদে জমি কেনার ঋণ পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। যেসব ব্যাংকগুলো অল্প সুদে ঋণ দিয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে জনতা ব্যাংক রূপালী ব্যাংক অগ্রণী ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংক এছাড়া রয়েছে বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন। অবশেষে বলা যায় বাংলাদেশে প্রায় সকল বিভাগে ই লোন দেয়া হয়। জমি কিনা বা ফ্ল্যাট কর্নার লোন।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আপনি এত সময় জেনে গেছেন ব্যাংকের সর্বোচ্চ কত টাকার লোন নেওয়া যায় বা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন দেয় তাছাড়াও জমি কেনার জন্য লোন ও হাউজ কেনার লোন কিভাবে পাব বিভিন্ন ধরনের তথ্য জেনে গেছেন। বিভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন পেতে হলে তারা আপনার মাসিক ইনকাম দেখবে আপনি কত টাকা লোন শোধ দিতে পারবেন।
সেক্ষেত্রে আপনাকে তারা লোন দিবে। আর প্রবাসী কল্যাণ লোন আপনি যদি একজন প্রবাসী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রেই পাবেন। বাংলাদেশ সরকার প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক নির্ধারণ করেছে এখান থেকে আপনি খুব সহজেই ঋণ নিতে পারবেন। প্রিয় গ্রাহক আমার লেখা যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url