বাংলাদেশে ভূমিকম্পের প্রধান কারণ কি

বাংলাদেশের ভূমিকম্পের প্রধান কারণ কি এইটা হয়তো বা অনেকের জানা নাই। এছাড়া ভূমিকম্পের মাত্রা বলতে কি বুঝায় এটা সম্পর্কে অনেকের ধারণা থাকে না। ভূমিকম্প সম্পর্কে আপনাকে সঠিক তথ্য জানতে হলে আমাদের লেখা পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খুব মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি ভূমিকম্প সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানতে পারবেন।
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের প্রধান কারণ কি
সাধারণত ভূমিকম্প হয় মাটির নিচে থাকার টেকটনিক প্লেটের স্থান পরিবর্তন এর কারণে ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্প সাধারণ তো কয়েক সেকেন্ড থাকে বা দুই মিনিটের মতন স্থায়ী হয় তবে যদি খুবই কম সংখ্যক কিছু ভূমিকম্প ৯ থেকে ১০ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী থাকে।

ভূমিকা

ভূ অভ্যন্তরে সৃষ্ট কোন ক‌‌‌ম্পনে যখন ভূমি কেপে ওঠে তখন সেটাকে আমরা ভূমিকম্প বলি বা ভূমিকম্প বলা হয়। প্রায় প্রতিবছরই দেখা যায় যে ভূমিকম্প হয় তবে ভূমিকম্প সাধারণত গরমে বেশি হয় শীতকালের চেয়ে। ভূমিকম্প হলে বিভিন্ন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে আর ভূমিকম্প সাধারণত পার্বত্য এলাকায় বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়। পার্বত্য এলাকা যেমন চট্টগ্রাম সিলেট এগুলো এলাকাতে ভূমিকম্প হলে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়ে এছাড়া তার পাশাপাশি ঢাকাতে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ভূমিকম্প হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ভূতাপ আগ্নেয়গিজনিত হিমবাহের প্রভাব সাধারণত এগুলো কারণে ভূমিকম্প হয় বাংলাদেশের বড় ভূমিকম্প হয়েছিল ১৭৬২ সালে।

বাংলাদেশে ভূমিকম্পের প্রধান কারণ কি

চলতি বছরগুলোতে বেশ কয়েকবার বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়েছে। যদি ঘন ঘন ভূমিকম্প হয় তাহলে এটা একটু ভয়ের কারণও হতে পারে। বাংলাদেশে ভূমিকম্প একেবারে অস্বাভাবিক কিছু নয় এর আগেও বহুবার বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়েছে। বাংলাদেশের সংযুক্ত রয়েছে বার্মিজ প্লেট আর ইন্ডিয়ান প্লেট। প্লেটের সংযোজন স্থলে জমা রয়েছে প্রচুর শক্তি আর এই দুই প্লেট পরস্পরের গতির কারণে যখন বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে ঠিক সে সময়ই বাংলাদেশ কেঁপে ওঠে।

বাংলাদেশের ভূমিকম্প কারণ হলো দুইটি যেমন একটি হয়েছে বার্মিজ টেকটনিক প্লেট ও একটি হচ্ছে ভারতীয় টেকনিক প্লেট। পৃথিবীটা হচ্ছে একটি গোলাকার এর কেন্দ্রে রয়েছে গলিত নরম লাভা। পৃথিবীতে সব মহাদেশ গুলোই প্রায় একত্রে ছিল একসঙ্গে যুক্ত ছিল কিন্তু কোটি কোটি বছরের এগুলো এক সময় আলাদা হয়ে যায়। বাংলাদেশের শক্তিশালী ভূমিকম্পের মূল উৎস হচ্ছে চট্টগ্রাম সিলেট পার্বত্য এলাকা। শুধু যে বাংলাদেশে নয় এভাবে ঝুঁকিতে রয়েছে ভারতের বিভিন্ন দেশ মেঘালয়, মনিপুর, মিয়ানমার, মিজোরাম রাজ্য পার্বত্য এলাকা।

সাধারণত বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয় মাঝারি ও মৃদু কিন্তু রয়েছে বড় ভূমিকম্পের প্রবণতা সেটি যেকোনো সময় হতে পারে। বনভূমি কম্প কখন হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না কারণ প্রকৃতি এখনো মানুষকে পুরোপুরি রপ্ত করতে পারেনি। যদি দেখা যায় কখনো হঠাৎ জমে থাকা শক্তিগুলো বেরিয়ে আসে তাহলে বড় মাত্রায় ভূমিকম্প হবে কারণ এত শক্তি ছোট ছোট ভূমিকম্পের মাধ্যমে বেরিয়ে আসা কখনোই সম্ভব নয়।

শুধু বাংলাদেশ নয় ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে ভারতের বিশ্বের বহু দেশ। ভারত ও বাংলাদেশের পাশাপাশি রয়েছে জাপান, নেপাল, তুরস্ক, ইরাক, ইন্দোনেশিয়া যুক্তরাষ্ট্র কানাডা বিভিন্ন দেশ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে অবস্থান করছে। বাংলাদেশের মধ্যে রয়েছে ১৩ টি ভূগর্ভস্থ তবে এগুলো সব কয়টি ঢাকা থেকে বেশ দূরে কিন্তু পার্বত্য এলাকায়। যদি ভূমিকম্প হয় তাহলে ঢাকার মধ্যেও অনেক ভবন ভেঙ্গে পড়তে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে গত কয়েক বছরে প্লেটের শক্তি ৮০০ থেকে ১০০০ বছরের মধ্যে জমে থাকা শক্তি বের হয়নি। আর এই প্লেটের ভূমিকম্পের বেশিরভাগ মাত্রা হয়ে থাকে ৭.৫ এরকম। এক কথায় বলা যায় পুরো ত্বকের সঞ্চিলিত শক্তি তরঙ্গ আকারে বহিঃপ্রকাশে ভূমিকম্পের সৃষ্টি হতে পারে। এই শক্তির বহিঃপ্রকাশ ভূমিকে কাঁপিয়ে তুলতে পারে।

ভূমিকম্পের মাত্রা বলতে কি বুঝায়

ভূমিকম্পের সাধারণত মাত্রা একটাই থাকে সেটা যে কোন ভূমিকম্পের হতে পারে। মাত্রা বলতে বোঝানো হয় যেখানে ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়েছে সেখানে কি পরিমাণ রিলিজ হয়েছে তা বোঝানো মাত্রা বলে যেটাকে স্কেলে প্রকাশ করা হয় সাধারণত। যখনই রিখটার স্কেল দিয়ে বোঝানো হয় তখনই আমরা উৎপত্তি শক্তি বুঝি। ভূমিকম্পের সহিংসতা একেক এলাকায় একেক ভাবে পরিবর্তন হয়।

যেহেতু প্রবাহ গুলির সম্পন্ন পরিষদ সহজ সংজ্ঞা দিতে সক্ষম হয় না তাই কম্পনের শক্তি সাধারনত তীব্রতার স্কেল গুলির রেফারেন্স দ্বারা মাপা হয় বা অনুমান করা যায়। ভূমিকম্পের কারণে যে কাম্পন সৃষ্টি হয় সেই কম্পনকে রেকর্ড ঢেউ বলা হয়। আর এই কম্পনের মাত্রা দিয়ে চিত্ররেখা তৈরি হয় সেটাকে বলা হয় যে সিসমোগ্রাফ। ভূমিকম্পের সময় বিশ্বজুড়ে কম-বেশি মাত্রা প্রবাহিত হয় পৃথিবীর যেকোন স্থানেই ভূমিকম্প সৃষ্টি হতে পারে। তার সিমোগ্রাফ তৈরি হয় যদি ভূমিকম্প সৃষ্টি হয় তাহলে।

আর ভূমিকম্প মাত্রা নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয় একটি স্কেল যেটি নাম হচ্ছে রিখটার স্কেল। আর এই রিক্সার স্কেলের ০ থেকে ১০ মাত্রা পর্যন্ত ভূমিকম্প তীব্র মাত্রা মাপা যায়। সিসমোমিটারের রেকর্ড হওয়া ভূমিকম্পের দূরত্ব বিবেচনা করে ভূমিকম্পে তীব্র মাত্রা আর সেই সঙ্গে যোগ করা হয় ভূমিকম্পের স্থায়ীত্ব। এখন ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ধারণ করার জন্য বিভিন্ন স্কেলের ব্যবহার করা হয় তবে রিখটার স্কেল সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।

সিসমোগ্রাফ থেকে পাওয়া তথ্য রেখাচিত্র বিশ্লেষণ করে। গাণিতিকভাবে ভূমিকম্পকে রিখটার স্কেলের মাধ্যমে মাপা হয়। অনেক সময় দেখা ভয়াবহ ভূমিকম্পে বিভিন্ন দেশ লন্ডভন্ড হয়ে যায়। ভূমিকম্প হলে তার তীব্রতা জানার জন্য ভূমিকম্পের মাত্রা সম্পর্কে জানতে হয় কিন্তু এই মাত্রা কিভাবে নির্ধারণ করা হয় মূলত অনেকেই জানেনা। ভূমিকম্পের ঢেউ রেকর্ড হয় সিসমোমিটার দিয়ে। ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট কম্পন এর মাত্রা দিয়ে রেখাচিত্র তৈরি হয় সেটাকে বলা হয় সিসমোগ্রাফ। ভূমিকম্পের সময় জে সিক্স স্নিগ ঢেউ তৈরি হয় সেগুলো বিশ্বজুড়ে কম বেশি করে প্রবাহিত হয়। পৃথিবীর যেকোনো দেশে মাটির নিচ থেকে কম্পন সৃষ্টি হতে পারে তা সিসমোগ্রাফে মাপা হয়।

ভূমিকম্পের কারণসমূহ কি কি

ভূ অভ্যন্তরে সৃষ্ট কোন কোম্পনের যখন ভূমি কেঁপে ওঠে তখন সেটাকে বলা হয় ভূমিকম্প। ভূমিকম্পকে সাধারণত প্রাকৃতিকভাবে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে যথা A ভূমিকম্প আর হচ্ছে B ভূমিকম্প। প্রায় সারা দেশে বছরে ৬০০০ ভূমিকম্প হয়। A ভূগাঠনিক এর কারণ হচ্ছে ভূ অভ্যন্তরী প্রক্রিয়া মূলত ভূমিকম্প হলে তাকেই গাঠনিক ভূমিকম্প বলা হয়। পৃথিবীতে কতগুলো ছোট ছোট  পাতের সমন্বয়ে গঠিত রয়েছে আর এই দুটি পাতের যখন পরস্পরের দিকে বিপরীত দিকে চলনের ফলে পাত সীমান্ত বরাবর ভূমিকম্প হয়ে থাকে।

আর এই পাতের সঞ্চালনেই সারা পৃথিবীতে ভূমিকম্প হয়। পৃথিবীতে অভ্যন্তরের ভোগ আনন্দের ফলে উৎপন্ন আকস্মিক শক্তি গুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছে ভূমিকম্প আর এই ভূমিকম্পর কারণে সম্পদের অনেক বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়। সারা বিশ্বে প্রায় অসংখ্য মানুষ ভূমিকম্প সংঘটিত হয়ে থাকে। ভূ অভ্যন্তরের সৃষ্ট কোন কারণবশত ভূপৃষ্ঠের কোন স্থান যদি কিছু সময়ের জন্য কেঁপে ওঠে তখনই তাকে আমরা বলি ভূমিকম্প। আজকে আমরা জানব ভূমিকম্পের কিছু কারণ সম্পর্কে।
  • ভূপাত
  • তাপ বিকিরণ
  • হিমবাহের প্রভাব
  • শিলাচ্যুতি
  • ভূগর্ভস্থ বাষ্প
  • আগ্নেয়গিরিজনিত
  • ভূপৃষ্ঠজনিত

বাংলাদেশের ভূমিকম্পের ইতিহাস

আমাদের মাঝে অনেকেই জানে না যে বাংলাদেশের অন্যতম বড় ভূমিকম্প ঘটেছিল সেটি হচ্ছে ১৭৬২ সালের এপ্রিল মাসে। চট্টগ্রাম ছাড়া আরো বিভিন্ন জেলায় দেখা গেছে যে মাটি ফেটে প্রচুর পরিমাণে কাটা ছিটকে বের হয়েছিল এমনকি একটি বড় নদী শুকিয়ে যাওয়ার বর্ণনা পাওয়া গিয়েছিল তখন। এছাড়াও ফেব্রুয়ারি মাসের ৬ তারিখে তুরস্ক সিরিয়ার আঘাত আনা শক্তিশালী ভূমিকম্প আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছিল পুরা বিশ্বব্যাপীর মনে।

এছাড়া ভূমিকম্পের কারণে নিহতের সংখ্যা ৪০ হাজার ছড়িয়ে গিয়েছিল। ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছিল লাখ লাখ মানুষ ভূমিকম্পের এই ভয়াবহ চিত্র দেখে দেশের মানুষ চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে। বাংলাদেশে অল্প ও মাঝারি মাত্রায় বেশ কিছু ভূমিকম্প হয়েছে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে। তবে এগুলোর কোনটিতেই তেমন বড় ক্ষয়ক্ষতির হয়নি বা ক্ষয়ক্ষতি দৃশ্যমান ঘটেনি।

ভূমিকম্পের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার অবস্থান হওয়ার বিশেষজ্ঞরা বরাবরই সতর্কতা দিয়েছিলেন দুর্যোগের প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য। নিকটটিতে বাংলাদেশে কোন ভয়াবহ ভূমিকম্পের স্মৃতি না থাকলেও দেশের কয়েকশো বছরে ইতিহাসে বেশ কিছু বিধ্বংসী ভূমিকম্পের হয়েছে। বাংলাদেশে প্রথম বড় ভূমিকম্প হয়েছিল ১৫৪৮ সালে। চট্টগ্রাম ও সিলেট এই অঞ্চলে নানা জায়গায় মাটি ফেটে দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছিল সেখান থেকে কাদা পানি বের হচ্ছিল। তবে এই ভূমিকম্পের কারণে কোন হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি।

পরবর্তী ভূমিকম্প হয়েছিল ১৬৪২ সালে একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়েছিল সিলেট জেলার অনেক দালাল কোঠা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তবে সে বারো মানুষের কোন প্রাণহানীর খবর পাওয়া যায়নি। তবে বাংলাদেশে ইতিহাসে বড় ভূমিকম্প ১৭৬২ সালে এপ্রিল মাসে এই সময় দেখা গেছে। ভূমিকম্পর কারণে চট্টগ্রাম জেলায় অনেক জায়গায় মাটি ফেটে প্রচুর পরিমাণে কাদা পানি ছিটকে বের হয়ে আসছিল। প্রায় ২০০ মানুষ তাদের গৃহপালিত প্রাণীসহ পুরোপুরি নিমজ্জিত হয় সমুদ্রে গর্তে।

ভূমিকম্পের কারণে দেখা যায় যে কিছু জায়গাতে অনেক বেশি মাটি ফেটে গভীরতা হয়ে গেছে। আবার সেই ভূমিকম্পের কারণে সীতাকুণ্ডের পাহাড়ে দুটি আগ্নেয়গিরি উৎপন্ন হয়েছিল। ১৭৬২ সালে ভূমিকম্পে চট্টগ্রামের পাশাপাশি ঢাকাতেও ভয়াবহ ভূমিকম্পের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছিল। সেই সময়ে অসংখ্য বাড়িঘর ভেঙ্গে পড়েছিল ভূমিকম্পের ফলে প্রায় প্রাণ হারিয়েছিল ৫০০ মানুষ।

এরপরে ১৮৬৫ সালের শীতকালে আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্পের বর্ণনা পাওয়া যায়। সেটি সীতাকুণ্ডের এক পাহাড় ফেটে বালি বের হচ্ছিল। তবে আর কোন গুরুতর ক্ষতির কোন তথ্য সে সময় পাওয়া যায়নি। ১৮৮৫ শালী মানিকগঞ্জে আঘাত আনা প্রায় ৭, মাত্রায় ভূমিকম্পটি পরিচিত হয়েছিল ব্যাঙ্গেল আর্থকোয়েক নামে। এই ভূমিকম্পের তীব্রতা এতই বেশি ছিল যে ভারতের বিহার মনিপুর মিয়ানমারেও অনুভূত হয়েছিল কম্পন এছাড়া ময়মনসিংহ, শেরপুর, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল সেসময় তবে প্রাণহানির কোন সঠিক সংখ্যা জানা যায়নি।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আপনারা এত সময় জেনে গেছেন বাংলাদেশের ভূমিকম্পের প্রধান কারণ কি এছাড়া বাংলাদেশ ভূমিকম্পের ইতিহাস ভূমিকম্পের মাত্রা বলতে কি বুঝায় বিভিন্ন ধরনের তথ্য সম্পর্কে আপনাদের জানা হয়ে গেছে। আমরা জানি ভূ অভ্যন্তরে সৃষ্ট কোন কোম্পানে যখন ভূমি কেঁপে ওঠে তখন সেটাকে আমরা বলি ভূমিকম্প।

আমাদের দেশে প্রায় বেশ কয়েকবার ভূমিকম্প হয়েছে ঘন ঘন ভূমিকম্প হয়। আর যদি ঘন ঘন ভূমিকম্প হয় সেটি একটু ভয়ের কারণ। ভূমিকম্প সম্পর্কে আমারে লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মন্তব্য থাকে তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url