ওষুধ ছাড়া ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
আমাদের মাঝে অনেকে আছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাই কিন্তু তারা জানে না ওষুধ ছাড়া ডায়াবেটিস কমানোর উপায় ও ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে। আসুন তাহলে আজকে আমরা ডায়াবেটিস কমানোর উপায় সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাবো। আর জানতে হলে অবশ্যই পুরো পোস্টটা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খুব মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি সঠিক তথ্যটা জানতে পারবেন।
ডায়াবেটিসের সমস্যা দিন দিন অনেক বেশি বেড়ে যাচ্ছে। ডায়াবেটিস দুই রকমের হয় একটি হচ্ছে টাইপ 1 ও টাইপ 2। এই টাইপ 2 ডায়াবেটিস এর আক্রান্ত সংখ্যা সবচেয়ে বেশি হয়।
ভূমিকা
যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের চলাফেরা খাওয়া-দাওয়া সব কিছুই নিয়ম মেনে করতে হবে। অতিরিক্ত কোন কিছু খাওয়া যাবেনা যেমন মিষ্টি জাতীয় আইসক্রিম মিষ্টি ফল এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। দিন দিন বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিসের সংখ্যা অনেক গুণ বেড়ে যাচ্ছে। ডায়াবেটিস দুই ধরনের রয়েছে একটি হচ্ছে টাইপন ১ আরেকটি হচ্ছে টাইপ ২। টাইপ টু ডায়াবেটিস যদি আপনার হয় তাহলে এ থেকে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আপনার ডায়াবেটিস হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং নিয়ম মেনে ওষুধ খেতে হবে। এছাড়াও আপনি চাইলে ঘরোয়া কিছু নিয়মে ডায়াবেটিস ভালো করতে পারবেন। সেগুলো আমাদের পোস্টে দেওয়া আছে আসল ডায়াবেটিস সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জেনে নিই।
ওষুধ ছাড়া ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিসের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে তবে টাইপ টু ডায়াবেটিসের আক্রান্ত সংখ্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। ডায়াবেটিস আমাদের কিডনি হার্ট চোখ লিভারের মতো অঙ্গে কোপ ফেলে। যার শরীরে ডায়াবেটিস আছে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি কমে যায় এর জন্য শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এর থেকে নিজেকে সাবধান রাখাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
যখন কারো ডায়াবেটিস হয় তখন সে মানুষটার শরীরে ইনসুলিন হরমোনের নিঃসরণ কমে যায়। অনেক বেশি এর ফলে দেহের কোষে গ্লুকোজ এ পৌঁছাতে পারেনা। প্রতিদিনের অনিয়মিত খাওয়া দাওয়া এ ছাড়া চিনি জাতীয় খাবার খেলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আসুন তাহলে আমরা জেনে নেই ওষুধ ছাড়া ডায়াবেটিস কমানোর উপায়।
টক দই রক্তের আর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ওজন কমাতে হৃদরোগের ঝুকি কমাতে টক দই রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। ডায়াবেটিস কমে যায় আপনি প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় টক দই রাখতে পারেন সালাত সঙ্গে খেতে পারেন অথবা বিভিন্ন ধরনের খাবারের সঙ্গে টক দই খেতে পারেন।
মটরশুঁটি মটরশুঁটি তে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম থাকে। সেই সাথে থাকে মটরশুঁটিতে ভরপুর পুষ্টিগুণ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এইটা খুবই ভালো। ডায়াবেটিস রোগীরা মটরশুঁটি খেতে পারে এতে কোন সমস্যা হয় না বরং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ভিটামিন সি বিভিন্ন ধরনের শাকসবজিতে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেলে হার্ট চোখ ভালো থাকে। এছাড়াও ডায়াবেটিসের জন্য ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়া অনেক বেশি ভালো। ভিটামিন সি জাতীয় খাবার আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ডুমুর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ডুমুর অনেক ভালো একটি খাবার। ডুমরে রয়েছে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। ডুমুরে হাইপোগ্লাইসেমিক উপাদান রয়েছে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের কে বিশেষজ্ঞরা সবসময় ডুমুর খাওয়ার পরামর্শ দেয়।
করলা ডায়াবেটিস কমাতে করোলা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো একটি ঘরোয়া উপায়। ক্যারোটিন ও মমর্সিডিন নামক দুটি প্রয়োজনীয় যোগ্য থাকে যার রক্তে শর্করার মাত্রা হাস করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ যৌগিক। আপনি যদি ডায়াবেটিস কমাতে চান তাহলে সপ্তাহে দুই তিন দিন করলা তরকারি হিসাবে ব্যবহার করুন। আপনি চাইলে প্রতিদিন সকালে উঠে করলার রস খেতে পারেন এক গ্লাস নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
ডায়াবেটিস শুধু বয়স্ক মানুষেরই নয় প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ ও ডায়াবেটিস শিকার হচ্ছে। ডায়াবেটিসের কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি ও বেড়ে যাচ্ছে। আগামী ২০ বছরের বিশ্বে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা কটিতে চলে গেছে একটি গবেষণায় এটি জানা গেছে। ডায়াবেটিস কমানোর জন্য আমাদের জীবনযাত্রা প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে হবে অস্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে নিয়মিত শরীর চেকআপ করতে হবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
যদি অতিরিক্ত বেশি সমস্যা সৃষ্টি হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। ডায়াবেটিস সাধারণত আমরা জানি দুই রকমের হয় টাইপ ১ ডায়াবেটিস টাইপ ২ ডায়াবেটিস। টাইপ ১ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে ইনসুলিন উৎপন্ন হয় না। আর অন্যদিকে দেখা যায় যে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন উৎপন্ন হয় না আর যদিও বা উৎপন্ন হয় তাহলে তা সঠিকভাবে কাজ করে না। আসুন তাহলে আমরা জেনে নিই প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিক কমানো যায় কিভাবে।
দারুচিনি যাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য দারুচিনি খুবই উপকারী একটি উপাদান। এটি অগ্নাশয়ের ইনসুলিন উৎপাদনের প্রক্রিয়াকে উদ্দীপ্ত করে এবং রক্তের সুগার লেভেল অনেক কমিয়ে দেয়। দারুচিনির গুড়া আপনি চা বা পানির সঙ্গে মিশেও খেতে পারবেন এতে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
অ্যালোভেরা অ্যালোভেরা জেলের একটি শক্তিশালী উপাদান থাকে যা আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে সাহায্য করে। ফাইটোস্ট্যারলসের প্রভাব আছে টাইপ ২ ডায়াবেটিস ব্যক্তিদের আক্রান্তদের জন্য উপকারী। অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে আপনি তেজপাতা হলুদ একসঙ্গে মিশিয়ে দিনে দুই থেকে তিনবার পান করুন তাহলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
মেথি ডায়াবেটিসের জন্য সবচেয়ে ভালো প্রতিকার হচ্ছে মেথি। আপনি এক চামচ মেথির বীজ এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত সকালে মেথির বিজ সহ জল পান করুন মিথির জলের জৈব উপাদান ইনসুলিন কে উদ্দীপিত করে। মেথিতে রয়েছে উচ্চ মাত্রার ফাইবার যা গ্লুকোজ পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে ধীরে করে।
আম পাতা আপনি ২-৩ আম পাতা জলে ফুটিয়ে নিন প্রতিদিন সকালে এই আম পাতার মিশ্রণটা যদি খান তাহলে ডায়াবেটিকস হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। আম পাতা শুকিয়ে গুড়া করেও রাখতে পারেন দুই থেকে আধা চামচ এই আম পাতার গুড়ো খেতে পারে। এতে আপনার ডায়াবেটিস হবে না আর ডায়াবেটিস হলেও তার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
খালি পেটে ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
ডায়াবেটিসের সমস্যায় অনেক মানুষই ভোগেন কিন্তু এই পরিস্থিতিতে তারা কি খাবে বা খাবে না এই নিয়ে সংশয়ে থাকে। কারণ ডায়াবেটিস হলে খাবার যদি এদিক থেকে ঐদিক হয় তাহলে সমস্যা আরো বেড়ে যাবে। সেজন্য ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের খাবারের বিষয়ে একটু সচেতন হতে হয়। আপনি যদি ডায়াবেটিস থেকে থাকে তাহলে সকালে কিছু খাবার আছে এই খাবার খালি পেটে খেলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আসুন তাহলে আমরা জেনে নি কোন কোন খাবার আপনি সকালে খাবেন।
মেথি জল মেথি জল আমাদের ডায়াবেটিস ঠেকাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে আপনি যদি রাতে এক চামচ মেথি ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে ছেঁকে জলটি খেয়ে নেন তাহলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে ।আপনি চাইলে ভিজিয়ে রাখা মেয়েটি চিবিয়ে খেতে পারেন এতে কোন সমস্যা হবে না।
করলার রস আপনি চাইলে প্রতিদিন সকালে উঠে এক গ্লাস করলা রস খেতে পারেন। করলা খেলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
যাদের সুগার রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে করলার রস খাওয়া অনেক বেশি ভালো। খালি পেটে করলার সিদ্ধ করেও খেতে পারেন যারা সকালে ভাত খান তারা তিন চামচ ভাতের সঙ্গে একটি মাঝারি সাইজের করলার সেদ্ধ খেতে পারেন এতে আপনার সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। লেবুর রস সকালে খালি পেটে ওঠে গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন লেবুর জলে এসিডিটি সমস্যা হয় বলে কিছু মানুষ লেবু খেতে চায় না। লেবুর রস আপনি যদি খালি পেটে সকালে খান তাহলে সুগার হলে সেই সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়
যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জীবনে কিছু বাধা-নিষেধ আছে খাওয়া-দাওয়া থেকে দৈনন্দিন জীবনযাপনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের নিয়ম মেনে চলতে হয়। রক্তের শর্করার মাত্রা যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে তাহলে এ থেকে বিভিন্ন ধরনের আরও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তাই সমাধান থাকাটা খুবই জরুরী ডায়াবেটিস মাত্রা যদি একবার বিপদ সীমা পেরিয়ে যায় তাহলে তা কিডনি ও হার্টে প্রভাব ফেলে তাই ডায়াবেটিস রোগীদের সচেতন হওয়াটা সবচেয়ে বেশি জরুরী। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেয়ে যেতে হবে সেই সঙ্গে সঙ্গে চেষ্টা করতে হবে ঘরোয়া কিছু উপায়ে ডায়াবেটিস কমানোর জন্য।
আদা ডায়াবেটিস কমাতে ভরসা রাখতে পারেন আদার ওপরে। বহুমুখী গুন রয়েছে এই আদতে আদা শর্করার মাত্রা কমায় এবং ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখে। শুধু রান্নাতে আদা খেলে হবে না ডায়াবেটিসের রোগীরা আদা চাও খেতে পারেন। এছাড়াও আদা চিবিয়ে খেতে পারেন এতে আপনাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
আমলকি রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতে ঘরোয়া পদ্ধতির মধ্যে প্রধান হচ্ছে আমলকির রস। আমলকিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ডায়াবেটিস রোগীদের সুস্থ থাকতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। ওষুধের পাশাপাশি আপনি চাইলে আমলকি রস খেতে পারেন আমলকি রস খেলে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
করলা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে করোলা খায় সবচেয়ে বেশি জরুরি। আপনি চাইলে প্রতিদিন সকালে করলা রস খেতে পারেন। করোলা রস আমাদের রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তারা করলার সিদ্ধ খেতে পারেন এতে আপনাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। রোজ যদি আপনি করলার রস খান তাহলে অনেক বেশি উপকার পাবেন।
কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে
ডায়াবেটিসথাকলে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া যায় না যেমন মিষ্টি আইসক্রিম এগুলা কখনোই ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া যায় না। এগুলো যদি খায় তাহলে দেখা যায় ডায়াবেটিস অনেক বেশি বেড়ে যায়। আজকাল ঘরে ঘরেই ডায়াবেটিস দেখা যায় তবে দিন দিন এই রোগের সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে। জীবনযাত্রা ও খাবারে রাস টানলে আপনার হাতের মুঠোয় থাকবে ডায়াবেটিস। আমরা জানি যে কোন অসুস্থতার কারণে বিশেষজ্ঞরা সবসময় বিভিন্ন ধরনের ফল খাওয়ার পরামর্শ দেয়। কারণ ফলে রয়েছে ফাইবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কিন্তু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে এমন কিছু ফল আছে যা খেলে ডায়াবেটিস কমে যাবে। আসুন তাহলে আমরা জেনে নিয়ে কি কি ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে।
- বেদেনা
- আঙ্গুর
- আপেল
- ব্লুবেরি
- স্ট্রবেরি
- পেয়ারা
- তরমুজ
- চেরি
- পেঁপে
- কমলালেবু
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আপনাদের এত সময় জানা হয়ে গেছে ওষুধ ছাড়া ডায়াবেটিস কমানোর উপায় ও ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়। কোন ফল খেলে ডায়াবেটিস কমে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সম্পর্কে আপনাদের জানা হয়ে গেছে। আপনি যদি আমাদের পুরো পোষ্টটি পড়েন তাহলে ডায়াবেটিস সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানতে পারবেন। আশা করি আপনার অনেক বেশি উপকারে লেগেছে আজকের পোস্ট।
ডায়াবেটিসের সংখ্যা দিন দিন অনেক বেশি বেড়ে যাচ্ছে। এটি নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আপনাকে কিছু খাবার ত্যাগ করতে হবে তাহলে আপনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। আজকের লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মন্তব্য থাকে তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url