দিনে কতোবার ব্যায়াম করা উচিত

সুস্থ থাকতে হয়তো অনেকেই জানেনা দিনে কতবার ব্যায়াম করা উচিত। এছাড়াও প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত এই সম্পর্কেও কোনো ধারনা নাই আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে হলে প্রতিদিন ব্যায়াম করা উচিত। এছাড়া ওজন নিয়ন্ত্রণে ব্যায়াম করলে ওজন খুব সহজে কমে। জিমে গিয়ে যদি আপনি ব্যায়াম না করতে পারেন। ঘরোয়া উপায়েও বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করা যায়। আসুন জেনে নি ই ব্যায়াম সম্পর্কে।

শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে ব্যায়াম খুবই প্রয়োজনী। ব্যায়াম করলে শরীর ফিট হয়ে থাকে। শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যায়।

ব্যায়াম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করলে শরীর ফিট থাকে। এছাড়া মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য অনেকেই ব্যায়াম করে থাকেন। ব্যায়াম বিভিন্ন ধরনের করা যায় জিমে গিয়ে করা যায় অথচ হাঁটাচলা, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা এছাড়া হালকা কিছু খাবার খেয়েও ব্যায়াম করা যায়। সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করলে শরীর ভালো থাকে। এছাড়াও বিকালে ব্যায়াম করলে আমাদের শরীর ফিট থাকে। এবং শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ খুব সহজে বাসা বাঁধতে পারে না। ‌ ব্যায়াম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত।

সুস্থ থাকতে হলে আমাদের অবশ্যই বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। যেমন সুস্থ থাকতে হলে ব্যায়াম করা খুবই প্রয়োজনীয়। আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে এছাড়াও প্রতিদিন ব্যায়াম করলে সুস্থ থাকা যায়। তাড়াতাড়ি রোগা হওয়া যায়। প্রতিদিন ব্যায়াম করলে অল্পতে কান্ত হয়ে পড়ে না। ব্যায়াম সকালে ও বিকালে করা উচিত। বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ব্যায়াম করলে শরীর সুস্থ থাকে।

শরীরে যে কোন রোগ খুব সহজে বাসা বাঁধতে পারে না। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যাবে। ব্যায়াম বিভিন্নভাবে করা যায়। প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত হয়তো বা হাঁটাচলা নয়তো সাইকেল চালানো অথবা সাঁতার কাটতে পারেন এর জন্য আপনাকে জিমে যাওয়ার কোন প্রয়োজন নাই। সঠিক নিয়মে ব্যায়াম করলে অবশ্যই সুফল পাওয়া যায়।

তবে একদিন ব্যায়াম করে থেমে গেলে হবে না প্রতিদিন নিয়ম অনুযায়ী ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়াম প্রত্যেকটা মানুষেরই খুব প্রয়োজনীয়। ব্যায়াম করলে শুধু আমাদের শরীরে সুস্থ থাকে না ব্যায়াম করলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেড়ে যায় মাংসপেশী শক্ত করে ব্যায়াম করলে। ব্যায়াম আমাদের শরীরের পাশাপাশি মনও ভালো রাখে। ব্যায়াম করলে আমাদের মেজাজ ও হৃদযন্ত্র ভালো থাকে।

তবে ব্যায়াম একটা সঠিক নিয়মে করতে হবে অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঘুম কম হয়ে যায়, পায়ে ব্যথা, গা হাত পায়ে ব্যথা স্পন্দন বেড়ে যেতে পারে ক্ষুধা কমে যায় এছাড়া বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেজন্য সঠিক নিয়মে ব্যায়াম করা উচিত। প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত।

প্রতিদিন আমাদের দুই থেকে তিন রকমের ব্যায়াম করা উচিত এতে আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ব্যায়াম আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হাত থেকে খুব সহজে বাঁচা যায়। ব্যায়াম করলে বিভিন্ন ধরনের রোগ সহজে আমাদের শরীরে বাসা বাঁধতে পারে না। যেমন হৃদরোগ ডায়াবেটিস এছাড়াও কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমে যায়।

যদি নিয়মিত ব্যায়াম করা হয়। ব্যায়াম বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে একটা হচ্ছে হাঁটাচলা করা আরেকটা হচ্ছে হাতে ভর দিয়ে ওঠার চেষ্টা করা। এছাড়া সোজা হয়ে দাঁড়ানো সাঁতার কাটা সাইকেল চালানো বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম আছে তবে আমাদের প্রতিদিন একটু করে হলেও হাঁটাচলা করা সাঁতার কাটা অথবা সাইকেল চালানো ব্যায়াম করা উচিত। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।

ব্যায়াম করলে শরীর ফিট থাকে। এছাড়াও এক পায়ে ভোর দিয়ে দাঁড়িয়ে ও ব্যায়াম করা যায়। এটি খুব সহজ। প্রতিদিন আমাদের বাড়িতে বসেই ১০ থেকে ২০ মিনিট ব্যায়াম করলেই হয়ে যায়। এর জন্য আমাদেরকে হাজার হাজার টাকা খরচ করে জিমে যাওয়ার কোন প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও খাবার বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে মিষ্টি খাবার খেলে আমাদের ওজন খুব সহজে বেড়ে যায়। 

এছাড়া ডায়াবেটিকসের আশঙ্কাও থেকে যায়। ব্যায়াম করলে বেশিভাগ সবজি ও ফলমূল খেতে হয়। খাওয়ার মধ্যমে ও ব্যায়াম করা যায়। এছাড়াও আরেকটি ব্যায়াম রয়েছে যা আপনি ঘরে বসেই করতে পারেন দড়ি লাফ আমরা ছোটবেলা অনেক ধরনের লাফ খেলেছি এর দড়ি লাফ হচ্ছে একটি ব্যায়াম যা করলে আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে শুধু স্বাস্থ্যই নয় শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য দুটিই ভালো থাকে।

নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের দুর্বলতা কেটে যায়। মাংস পেশির ক্ষমতাও ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে মন মের্জাজ সবকিছুই ভালো থাকে। ব্যায়াম যদি না করা হয় তাহলে ওজন খুব সহজেই বেড়ে যায়। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। নিয়মিত যদি ব্যায়াম না করা হয় তাহলে কখনোই সুস্থ থাকা যায় না।

শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন ডায়াবেটিস অতিরিক্ত কোলেস্টেরল উচ্চ রক্তচাপ কিডনির সমস্যা ও হৃদরোগও হতে পারে। সুস্থ থাকতে হলে আমাদের অবশ্যই শরীর চর্চা করা উচিত। শরীর চর্চা করলেন ঘুম ভালো হয় ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যায়। নিয়মিত ব্যায়াম করলে মাংস পেশি তৈরি হয় মনোযোগ শক্তি বাড়ে।

শরীরচর্চার ব্যাপারে আমাদের সবারই গুরুত্ব দেওয়া উচিত আলসেমি করলে আমাদের শরীরে ক্ষতি হয় সবচেয়ে বেশি। নিয়মিত ব্যায়াম না করলে ডায়াবেটিস, স্তন ক্যান্সার ডিমেনোশিয়া এইসব রোগ থেকে বাঁচার জন্য শরীরচর্চা খুবই প্রয়োজনী। সুস্থ জীবন পেতে হলে অবশ্যই শরীর চর্চা করা খুবই প্রয়োজনী। শরীর যদি চর্চা না করা হয় তাহলে রক্তের শতকরা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। আর আপনি যদি অল্প করে হলেও প্রতিদিন ব্যায়াম করেন তাহলে সুফল পাবেন। প্রতিদিন ঘরে বসেই ব্যায়াম করতে পারেন। ব্যায়াম করলে খুব সহজে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ব্যায়াম বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তবে মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন নিয়মিত আমাদের ব্যায়াম করা উচিত। দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যায়াম করা উচিত। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। সুস্থ জীবন পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়াম না করলে আপনি কখনো সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবেন না।

নানা ধরনের সমস্যা আপনার জীবনে থেকেই যাবে। ব্যায়াম করুন ও সুস্থ জীবন যাপন করুন। ঘরে বসে এক জায়গাতে জোরে জোরে শ্বাস নিলে সেটি একটি ব্যায়াম হয়। জোরে জোরে শ্বাস নিতে হবে এবং হাত সোজা রাখতে হবে এটি একটি খুব সহজ ব্যায়াম। আর এটি ঘরে বসে থেকে করা যায়। এছাড়া ও হাত পা সোজা রেখে ডাউন হয়েও ব্যায়াম করা যায়।

তারপরে এক পায়ে ভর দিয়ে ৫ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকলেও সেটি এক ধরনের ব্যায়াম। ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করা যায়। যেমন দড়ি খেলা দড়ি লাফ যাকে বলে দড়ি লাফ যদি ৫০ বার করে করা হয় দিনে দুইবার তাহলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন খুব সহজে কমে যায়। শারীরিক ও মানসিক ভাবে শরীর সুস্থ থাকে।

এছাড়া ও হাঁটাচলা করা। রুমের ভিতর যদি দুই থেকে তিনবার হাঁটাচলা করা যায় তাহলে এটি একটি খুব ভালো ব্যায়াম হয়। এছাড়াও যদি সাঁতার কাটা যেতে পারে সাঁতার হচ্ছে সবচেয়ে ভালো এটি করলে খুব সহজে শরীরের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ঝরে যায় ঘাম হয়ে। এছাড়াও সাইকেল বিকালে সাইকেল চালালেও এটি খুব ভালো একটি ব্যায়াম হয়। নিয়মিত ব্যায়াম করলে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যায়।

ব্যায়াম করলে যে কোন ধরনের রোগ থেকে বাঁচা যায়। সুস্থ জীবন কে না চায় সবাই চায় সুস্থ থাকতে আর সুস্থ জীবন মানে কোন রোগ না থাকা। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা থাকা। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই ব্যায়াম করা প্রয়োজন। দিনে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়াম করলে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায়। বড় বড় রোগের হাত থেকে বাঁচা যায়।

যেমন ক্যান্সার হৃদরোগ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস এর মত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যায় যদি আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করেন। ব্যায়াম আমাদের মানসিক শক্তি বাড়িয়ে দেয়, যারা অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে পড়েন তাদের জন্য ব্যায়াম খুবই প্রয়োজনীয়। ব্যায়াম করলে অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে না। নিয়মিত ব্যায়াম করলে আমাদের মন মেজাজও ভালো থাকে। 

সুস্থ থাকার আরেকটি উপায় হতে শরীরে মেদ কমিয়ে শরীরকে স্লিম রাখা। ব্যায়াম করলে আমাদের শরীরের এনার্জি বেড়ে যায়। এছাড়াও অক্সিজেন পরিমাণও অনেক গুণ বেড়ে যায় সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করা উচিত অথবা বিকালে ব্যায়াম করা উচিত। নিয়মিত ব্যায়াম করলে আমাদের হাড় শক্ত ও মজবুত থাকে দেহের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর হয়ে যায়। এছাড়াও ব্যায়াম করার বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে সুস্থ থাকতে হলে আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত।

ব্যায়াম যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যায়। যেমন ডাইবেটিস থাইরয়েড হৃদরোগ এসব ধরনের সমস্যা গুলো খুব সহজেই দূর হয়ে যায়। আপনি যদি জিমে গিয়ে হাজার হাজার টাকা নষ্ট না করে ব্যায়াম করতে চান তাহলে ঘরোয়া উপায়ে ব্যায়াম করতে পারেন।

দড়ি খেলতে পারেন সাইকেল চালাতে পারেন রুমের মধ্যে হাঁটাচলা করতে পারেন সাঁতার কাটতে পারেন এগুলো হচ্ছে ঘরোয়া উপায়ে ব্যায়াম করা। প্রিয় গ্রাহক ব্যায়াম সম্পর্কে আশা করি আপনাদের অনেক কিছু জানা হয়ে গেছে। আসুন আজ থেকে নিয়মিত ব্যায়াম করা শুরু করে দিন নিজেও করুন এবং অন্যদেরকেও করার পরামর্শ দিন। ব্যায়াম সম্পর্কে লিখা আমার আর্টিকেল যদি ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আর আমার লেখা যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তবে আপনার আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন।