এলার্জি হলে কি খেলে ভালো হয়
এলার্জি হলে কি খেলে ভালো হয় অনেকের মনে এই প্রশ্নটা থাকে এছাড়াও বাচ্চাদের করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কেও অনেকে জানা নেই। এলার্জি প্রতিরোধ করতে আমরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সেবন করে থাকি তবে ঘরোয়া ভাবে যদি এলার্জি ভালো করা যায় তাহলে আমাদের জন্য খুবই ভালো। বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার জন্য এলার্জি সমস্যা হতে পারে। আসুন এলার্জি সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন
এলার্জি হচ্ছে প্রায় সব মানুষেরই সমস্যা সেটা ছোট হোক কিংবা বড়। এলার্জিতে ভোগে নয় এমন মানুষ হয়তো বা কমই আছে। এলার্জি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে কারো রক্তে কারো শরীরে।
ভূমিকা
এলার্জি হচ্ছে এক ধরনের চুলকানি যা আমাদের চামড়ার পরে লাল হয়ে গুটি গুটি কিছু বের হয় এবং প্রচন্ড চুলকায় সেটা হচ্ছে এলার্জি শিশুদেরও এলার্জি হয় যদি শিশুর মায়ের দুধ পান করে আর মা যদি এলার্জি জাতীয় বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে তাহলে মা ও শিশুর এলার্জি হতে পারে। এলার্জি হলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একদমই কমে যায়।
এলার্জি থেকে শ্বাসকষ্টের সমস্যা ও শুরু হয়। এলার্জি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে এলার্জি হলে ভিটামিন জাতীয় খাবার আপনাকে বেশি বেশি খেতে হবে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কাপড় পড়তে হবে নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে নিমপাতা নিমপাতা যদি পেস্ট করে এলার্জির জায়গাতে লাগিয়ে রাখেন তাহলে খুব সহজে এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
এলার্জি হলে কি খেলে ভালো হবে
এলার্জি হলে কোন ধরনের খাবার খাওয়া উচিত হয়তো সেটা অনেকেই জানে না আমাদের দেশে প্রায় অর্ধেক মানুষই এলার্জির সমস্যায় ভুগেন সেটা ছোট হোক কিংবা বড়। এলার্জি হলে আপনি কোন ধরনের খাবার খাচ্ছেন সেটা আপনাকে বুঝে নিতে হবে সেই খাবার খেলে কি আপনার এলার্জি বেড়ে যাচ্ছে যদি খাবার খেলে আপনার এলার্জি বেড়ে যায় সে খাবারটা থেকে বিরত থাকুন।
কারণ সে খাবারে আপনার হয়তো বা এলার্জি থাকতে পারে। এলার্জি সমস্যা হলে ভিটামিন জাতীয় খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে তাহলে এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এলার্জি সমস্যার জন্য শ্বাসকষ্ট সমস্যা হতে পারে এমনকি হাজি রক্তচাপ ও গলা ব্যথা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। একেকজনের এলার্জির ধরন ভিন্ন ভিন্ন রকমের কারো হয়তো বা চোখ লাল হয়ে যায় কারো গলা চুলকায় এমনকি কারো আবার হাঁচি শুরু হয় এগুলো হচ্ছে এলার্জির লক্ষণ।
বাদাম এলার্জি হলে আপনি বাদাম খেতে পারেন বাদাম আপনি কাঁচা অবস্থা তো খেতে পারেন হয়তোবা ভেজে খেতে পারেন নয়তো ডেজার্ট বানিয়ে আপনি খেতে পারেন। সবার ধারণা যে বাদাম খেলে এলার্জি হয় তবে এ ধারণা মোটেও ঠিক নয় বাদাম খেলে এলার্জি ভাল হয় কিনা বাদাম কাঠ বাদাম ও গাছ বাদাম খেলে অ্যালার্জি খুব সহজে ভালো হয়ে যায়।
দুধ দুধ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী ও একটি পুষ্টিকর উপাদান যা আমরা সবাই কমবেশি খেয়ে থাকি কিন্তু দুধেও এলার্জি থাকে তবে সব বয়সে মানুষের জন্য দুধে এলার্জি না দুধে এলার্জি সাধারণত বাচ্চাদের হয়ে থাকে প্রাপ্তবয়স্কদের মাঝে দুধে এলার্জি হয় না।
শাকসবজি এছাড়া বেশ কিছু শাকসবজি আছে যেটা খেলে আপনার এলার্জি হবে না। যেমন কলা, গাজর, টমেটো, এগুলা খেলে এলার্জির সমস্যা হবে না যদিও দেখেন কোন খাবারে আপনার এলার্জি হতে তাহলে আপনি সেই খাবার থেকে বিরত থাকুন সেই খাবার খাওয়ার আপনার প্রয়োজন নেই।
মাছ বিশেষ করে আমরা মনে করি যে চিংড়ি মাছে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি এছাড়াও ইলিশ মাছের এলার্জি রয়েছে কিন্তু বেশ কিছু সামুদ্রিক মাছ আছে যেগুলোতে আপনার এলার্জি সমস্যা হবে না সেজন্য যদি সমুদ্রের মাঝখান তাহলে এলার্জির সমস্যা দেখা দিবে না।
বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়
বাচ্চাদের সাধারণত বেশ কিছু খাবারে এলার্জি হয়ে থাকে বিশেষ করে গরুর দুধে বাচ্চাদের গরুর দুধে অনেকেরই এলার্জির হতে পারে তবে কোন খাবারে এলার্জি আছে সেটা আপনাকে প্রথমে জানতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় যে বাচ্চাদেরকে যে কোন খাবার থেকে এলার্জি হতে পারে এছাড়াও বাচ্চাদের যদি এলার্জি সমস্যা দেখা যায় মাঝেমধ্যে পেট খারাপের সমস্যা হতে পারে।
মাছ বিভিন্ন ধরনের খাবার থেকে এলার্জি হতে পারে অনেকে আবার দেখা যায় বাচ্চার যদি এলার্জি শুরু হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয় শুধু এলার্জির ওষুধ খাওয়ে দেয়। বাচ্চাদের পোকা মাকড় থেকেও এলার্জি হতে পারে। বাচ্চাদের গায়ে যদি কোন পোকা হঠাৎ করে উঠে তাহলে লাল কালো ছাপ ছাপ দাগ হয়ে যায় এবং সেই জায়গা প্রচন্ড চুলকায় এলার্জি সাধারণত তিন থেকে চার বছর চলে অনেকের ক্ষেত্রে এলার্জি মাসের পর মাস বছরের পর বছরই প্রভাব থাকে।
রোগা থেকে যদি বাচ্চাদের এলার্জি হয় তাহলে বাচ্চাদেরকে অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে এলার্জির ওষুধ খাওয়াইতে হবে। এছাড়াও বাচ্চাদের ধুলোবালি থেকেও এলার্জি হতে পারে ধুলোবালি তাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে মিশে গিয়ে রক্তের সরাসরি মিশে যায় এক্ষেত্রে তারা হাজী ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা তে ভোগেন এমনকি চোখ লাল হয়ে যায়।
চোখ দিয়ে অনবরত পানিও ঝরতে পারে। এলার্জি দূর করার উপায় হচ্ছে বাচ্চা যেখানে থাকবে সেখানে ধুলোবালি বিভিন্ন রকমের জিনিস রাখা যাবে না এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জামাকাপড় অবশ্যই বাচ্চাদেরকে পড়াতে হবে যাতে এলার্জির সমস্যা না হয় এছাড়াও যেসব খাবারে মনে হয় যে এলার্জি হচ্ছে সেসব খাবার পরিহার করা সবচেয়ে বেশি ভালো।
হঠাৎ এলার্জি দূর করার উপায়
এলার্জি এক এক মানুষের একেক ধরনের লক্ষণ দেখা যায় কারো হয়তো বা ত্বকে এলার্জি কারো গলায় এলার্জি কারো শ্বাসকষ্টে এলার্জি অথবা নাকে সমস্যা নয়তো রক্তচাপ না হয়তো বমি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। এলার্জি বিভিন্ন রকম খাবার থেকে হতে পারে এছাড়া আপনি যদি অপরিষ্কার জায়গাতে থাকেন ধুলো বালির কারণে আপনার এনার্জি হতে পারে।
এমনকি আপনি যদি রেশম কাপড় পড়েন তাহলে এলার্জি হতে পারে এছাড়া চিংড়ি মাছ ইলিশ মাছ গরুর মাংস যদি খেয়ে থাকেন তাহলে এলার্জি হতে পারে এলার্জির বিভিন্ন ধরনের খাবার থেকে হয়। যেসব খাবারে আপনার এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে সেগুলো খাবার আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে। আপনার যদি ত্বকে এলার্জি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম তেল ফেসওয়াশ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
যেটাতে আপনার সমস্যা হয় সেটা ব্যবহার না করাই উচিত এতে আপনি তোকে অ্যালার্জি থেকে খুব সহজে মুক্তি পাবেন। ত্বকে নারিকেল তেল অ্যালোভেরা জেল বিভিন্ন ধরনের জিনিস দিতে পারেন তাহলে এনার্জি সমস্যা হবে না। চোখে এলার্জি চাঁদের চোখে এলার্জি রয়েছে তারা চোখে যদি গোলাপ জল দেন তাহলে চোখের বিভিন্ন ধরনের নোংরা খুব সহজে বের হয়ে আসবে।
তাছাড়া আপনাকে নিয়মিত সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে তাহলে চোখের এলার্জির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। যাদের ঠান্ডার জন্য এলার্জি সমস্যা হয় তারা পেয়ারা খেতে পারেন পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল ও ভিটামিন যা আমাদের এলার্জি সমস্যা দূর করে দেয় এছাড়াও কালোজিরা আপনি যদি খান তাহলে ঠান্ডা লাগার সমস্যা দূর হয়ে যাবে এবং এলার্জি থেকে মুক্তি পাবেন। এলার্জি থাকে বাঁচতে হলে আপনাকে এইসব নিয়মগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে তাহলে আপনি অ্যালার্জির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
রক্ত এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়
আমরা এলার্জি দূর করতে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সেবন করে থাকি এলার্জি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে কারো হয়তো বা ঠান্ডা লাগার থেকে এলার্জি হতে পারে কারো চোখ থেকে এলার্জি হতে পারে এমনকি কারো ত্বক থেকে এলার্জি হতে পারে। চোখ লাল হয়ে যেতে পারে। তোকে বিভিন্ন ধরনের চুলকানি ও হতে পারে আপনাদের ঠান্ডা লাগার জন্য এলার্জি হয় তাদের শ্বাসকষ্ট বমি পেট ব্যথা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
একেক মানুষের এলার্জি সমস্যা একেকরকম কারো আবার খাবার থেকে হয় এসব খাবারে এলার্জি থাকে যেমন মাছ মাংস ডিম এগুলা যদি আপনি বেশি বেশি সেবন করেন তাহলে আপনার এনার্জি সমস্যা হবে। এছাড়াও যদি রেশম কাপড় আপনি পরিধান করেন তাহলে রেশন কাপড় থেকেও আপনার এলার্জি হতে পারে। ধুলো বালির কারণেও এলার্জি হয় তবে রক্তে এলার্জি হলে করণীয় কি আসন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।
রক্তে এলার্জি একটি খুবই কষ্টের কারণ হতে পারে ।রক্ত কোষের মতন লোহিত আর এটি শ্বেত রক্তকণিকা থেকে উৎপাদিত হয়। যাদের রক্তে এলার্জি রয়েছে তারা আদা চা খেতে পারেন কারণ আদা চা খেলে আমাদের রক্তের এলার্জি ভালো হয়ে যায় যদি আপনি আধা চায়ের সাথে মধু যোগ করেন তাহলে খুব সহজে এলার্জি সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায়।
ছাড়াও আপনাকে কোয়ারসেটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে যেমন ফলমূল ও শাক-সবজি খেতে হবে আপনি যদি কোয়ারসেটিন সমৃদ্ধ খাবার খান তাহলে রক্তে এলার্জি সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। আর যাদের ত্বকে এলার্জি তারা নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন তাহলে ত্বকের জ্বালাপোড়া এবং চুলকানি খুব সহজে ভালো হয়ে যায়।
এছাড়াও আপনাকে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাইতে হবে আপনি এটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খান তাহলে রোগের এলার্জি এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে ভিটামিন সি রয়েছে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এই ঘরোয়া উপায় গুলো অবশ্যই আপনাকে রক্তে এলার্জির হাত থেকে মুক্তি দিবে এরপরে যদি আপনার সমস্যা বেশি হয় তাহলে আপনাকে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেতে হবে।
ত্বকে এলার্জি দূর করার উপায়
তোকে এলার্জি একটি খুবই মারাত্মক বিষয় তাকে যদি অ্যালার্জি হয় তাহলে ত্বক লাল হয়ে যায় এবং প্রচন্ড চুলকায় এছাড়াও বিভিন্ন ছোট ছোট রেস বের হয়। আপনার ত্বকে যদি অ্যালার্জি হয় তাহলে আপনি ত্বকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দামি দামি ক্রিম ও ফ্রেশ যাওয়া থেকে বিরত থাকবেন ত্বকে আপনি নিম পাতা পেস্ট করে যদি ১০ মিনিট তোকে লাগিয়ে রাখা যায় তাহলে ত্বকের চুলকানি দূর হয়ে যায়।
এছাড়াও অ্যালোভেরা এটি আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করতে এলোভেরার রয়েছে বিশেষ উপকারিতা। অ্যালোভেরা হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক জিনিস এটিতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এটি নিঃসন্দেহে ব্যবহার করা যায় যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তারা অ্যালোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে এনার্জি সমস্যা খুব সহজে ভালো হয়ে যাবে।
নারিকেল তেল নারিকেল তেল যদি ত্বকে দেয়া হয় তাহলে এলার্জির সমস্যা দূর হয়ে যায় এমনকি জ্বালাপোড়া দূর হয়ে যায়। প্রায় অনেক মানুষেরই ত্বকে এলার্জি রয়েছে এবং ত্বকের এলার্জি লক্ষণ গুলো দেখার দিতে পারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পারফিউম বা সাবান আপনারা ব্যবহার করে থাকেন এটি এলার্জির কারণ হতে পারে এলার্জিকে রোগ হিসাবে গণ্য করা হয় না তারপরে এটি রোগের থেকে অনেক বেশি মারাত্মক।
অনেক মানুষই ত্বকে এলার্জির ভোগেন। এলার্জি থেকে বাঁচার উপায় হচ্ছে আপনাকে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের জিনিস ব্যবহার করা যাবে না তাকে সাধারণত আপনি নিমপাতা নয়টা এলোভেরা না হয় নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন যদি এইভাবে আপনি ঘরোয়া উপায়ে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার এনার্জি সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যাবে। লবণ পানি দিয়ে যদি আপনি মুখ পরিষ্কার করে দেন তাহলে মুখের চুলকানি দূর হয়ে যায় এছাড়া মুখে আপনি অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন অলিভ অয়েল হচ্ছে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা আমাদের ত্বকে জন্য খুবই ভালো এটি আমাদের ত্বকে মশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে।
লেখকের শেষ কথা
এলার্জি সমস্যা আমাদের সবারই রয়েছে কারো হয়তোবা বেশি কারো হয়তো বা কম তবে অ্যালার্জি সমস্যা ছোট থেকে বড় সবারই হতে পারে। এলার্জির সমস্যা সাধারণত আমাদের বিভিন্ন ধরনের খাবার থেকে হয়ে থাকে এমনকি ধুলোবালি অথবা পোশাক পরিধানের ক্ষেত্রেও হতে পারে তাছাড়া ঠান্ডা লাগা থেকেই হতে পারে। এনার্জিকে রোগ হিসেবে ধরা হয় না কিন্তু এটি রোগের থেকেও মারাত্মক হতে পারে।
ছোট বাচ্চাদের এলার্জি হয় বিভিন্ন ধরনের খাবার থেকে অথবা পোকামাকড় থেকে। এলার্জি থেকে বাঁচতে হলে আমাদেরকে কিছু ঘরোয়া উপায় যদি সঠিক নিয়মে করা হয় তাহলে এলার্জির হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। আসুন তাহলে এই উপায় গুলো নিজেও এবং অন্যদেরকেও জানার সুযোগ করে দিন দিই । এলার্জি সম্পর্কে লেখা আমার এই আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে নতুন নতুন তথ্য পেতে প্রতিদিন আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন তারাও আপনার আত্মীয়স্বজন সবার সাথে লেখাটি শেয়ার করে দিতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url