প্রতিদিন কতটুকু সরিষার তেল খাওয়া ভালো
আমাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো বা প্রতিদিন কতটুকু সরিষার তেল খাওয়া ভালো ও শিশুর শরীরের সরিষার তেল মাখানো কি ঠিক এ বিষয়ে অনেক তথ্য হয়তো বা খোঁজাখুঁজি করছে তবে সঠিকটা পাচ্ছেন না আসুন তাহলে সঠিক তথ্যটা জেনে নিন। সরিষার তেল মিনারেল ও ভিটামিন সমৃদ্ধ যা আমাদের শরীর ও চুলের যত্নে বিশেষ ভূমিকা রাখে । সরিষার তেল শিশুদের জন্য অনেক বেশি ভালো। শরীরে মালিশ করলে সরিষার তেল তাহলে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে।
সরিষার তেল হচ্ছে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর এতে কোলেস্টরল এর মাত্রা থাকে না। এছাড়া সরিষার তেলে রয়েছে ওমেগা থ্রি অ্যাসিড ও সোডিয়াম এর মত উপাদান।
ভূমিকা
সরিষার তেল আমরা সবাই চিনি। সরিষা ফুল থেকে হয় সরিষার বীজ তারপরে সরিষার তেল হয়। সরিষার তেল হচ্ছে স্বাস্থ্যকর একটি তেল বিশেষজ্ঞদের মতে তারা সরিষার তেল খাওয়ার পরামর্শ দেন সরিষার তেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ছোট থেকে বড় সবাই সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারে। সরিষার তেল যদি শরীরে মালিশ করা হয় তাহলে শরীরে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। এছাড়াও সরিষার তেল দিয়ে রান্না করা যায় বিভিন্ন ধরনের ভর্তা বানানো যায় এছাড়াও আচারের জন্য সরিষার তেলের রয়েছে বিশেষ ভূমিকা সরিষার তেল ছাড়া যেন আচার হয় না। সরিষার তেলের ব্যবহার আমরা রান্নার থেকে চুলের যত্নেও ব্যবহার করে থাকি।
প্রতিদিন কতটুকু সরিষার তেল খাওয়া ভালো
প্রাচীন কাল থেকে মানুষ সরিষার তেল ব্যবহার করে আসছে কারণ এর গুনাগুন রয়েছে অনেক বেশি। আয়ুর্বেদে এটিকে ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সরিষার তেল সবার কাছে তেমন একটা প্রিয় না তবে এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী। নিয়মিত সরিষার তেল দিয়ে যদি রান্না করা হয় তাহলে শরীরে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষরা সরিষার তেলের উপরে ভরসা রাখতে পারে।
সরিষার তেলে রয়েছে অনেক বেশি ক্যালরি, সরিষার তেলে আছে ওমেগা থ্রি, ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, প্রোটিন, ভিটামিন ই ও ক্যালসিয়াম। প্রতিদিন ২ থেকে ৩ চামচ সরিষার তেল খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো। সরিষার তেল খেলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেক বেশি কমে যায় সরিষার তেলে হার্টের কোন ক্ষতি করে না হৃদপিণ্ড ভালো রাখে এর কার্যক্ষমতা বেড়ে যায় এছাড়াও কোলেস্টেরল খুব সহজে কমে যায়।
সেজন্য সরিষার তেল আমাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি খুব সহজে কমিয়ে দেয়। এছাড়া ও ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক বেশি কমিয়ে দেয়। সরিষার তেলে রয়েছে লাইনোলেনিক অ্যাসিড যা আমাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে এর রয়েছে বিশেষ ভূমিকা এছাড়া ত্বকের যত্নে সরিষার তেল অনেক বেশি উপকারী। সরিষার তেল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের আচার বানানো হয় আচার বানানোর কাজে সরিষার তেল ছাড়া যেন চলে না এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ভর্তা তেও সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়। প্রতিদিন দুই থেকে তিন চামচ সরিষার তেল খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
শিশুর শরীরে সরিষার তেল মাখানো কি ঠিক
শিশুর গায়ে সরিষার তেল মাখালে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। শিশুর সর্দি কাশি এছাড়া বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যায় সরিষার তেল যদি শিশুর গায়ে মাখানো হয় তাহলে। এছাড়াও শিশুর গায়ে সরিষার তেলের পাশাপাশি অলিভ অয়েল ও মাখাতে পারেন সরিষার তেল ও অলিভ অয়েল রক্তের সঞ্চালন খুব সহজে বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও শিশুর যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে অলিভ অয়েল না মাখানোই ভালো।
শিশু জন্মানোর পর তার যত্নটা তার পরিবারের কাছেই। শিশুকে যদি সরিষার তেল মাখিয়ে রোদে রাখা হয় তাহলে শিশুর শরীরে ভিটামিন ডি প্রবেশ করে। শিশুর শরীরে নিয়মিত যদি সরিষার তেল মাখানো হয় তাহলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন খুব ভালো হয়। এছাড়া ও শিশুর ত্বকে অনেক উপকার পাওয়া যায়। শিশুর মস্তিষ্ক ভালো থাকে হালকা করে যদি শিশুর শরীরে মানুষ করা হয় তাহলে শিশুর ত্বকের আদ্রতা বেড়ে যায়।
অনেক রকমের শিশুদেরকে মাখানোর তেল আছে তবে অনেকেই টেনশনে পড়ে যাই শিশুর জন্য কোনটা সবচেয়ে বেশি ভালো হবে তবে শিশুর জন্য সবচেয়ে বেশি ভালো হচ্ছে সরিষার তেল এছাড়া শিশুর ত্বকের আপনি অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যায়। শীতের সময় শিশুদের ত্বক অনেক বেশি শুষ্ক হয়ে থাকে সেজন্য শিশুদের ত্বকের যত্নে সরিষার তেল মাখানো খুবই ভালো। সরিষার তেল মালিশ সর্দি কাশি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যায়।
সরিষার তেল যেমন রান্নার জন্য খুবই ভালো ঠিক তেমনি ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী এছাড়া শিশুদের জন্যও অনেক বেশি উপকারী এই সরিষার তেল। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে সরিষার তেল শিশুর জন্য একদমই ভালো না। সরিষার তেল আমরা সবাই জানি একটু ঝাঁজালো টাইপের হয় এতে শিশুর শরীরে একটু সমস্যা হতে পারে সেজন্য অতিরিক্ত পরিমাণে শিশুকে সরিষার তেল মালিশ করা যাবে না।
চুলের জন্য সরিষা তেলের উপকারিতা
চুলের যত্নে আমরা অনেকেই অনেক রকমের তেল ব্যবহার করে থাকি এছাড়া চুলের যত্নে আমরা জানি নারিকেল তেল অনেক বেশি ভালো তবে আপনি যদি চুলের যত্নে নিয়মিত সরিষার তেল ব্যবহার করেন তাহলে চুলের বিভিন্ন রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। ত্বক চুলের যত্নে সরিষার তেলের রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা। সরিষার তেল যেমন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ঠিক তেমনি চুলের যত্নে এ রয়েছে বিশেষ ভূমিকা।
প্রাচীন কাল থেকে মানুষ চুলের যত্নে সরিষার তেল ব্যবহার করে আসছে এছাড়াও সরিষার তেলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ঔষধি গুণ। অনেক মানুষকে দেখা যায় তারা চুলের যত্নে সরিষার তেল ব্যবহার করে। সরিষার তেলে থাকা মিনারেল ও ক্যালসিয়াম ভিটামিন ডি চুল পড়া খুব সহজে বন্ধ করে দেয় এ ছাড়া রয়েছে ওমেগা থ্রি যা আমাদের চুল দ্রুত লম্বা করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে এছাড়া চুলের খুশকি দূর করতেও রয়েছে এর বিশেষ ভূমিকা।
চুল পড়া বন্ধ করে সরিষার তেল যদি আপনি চুলে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার দিয়ে মালিশ করেন তাহলে চুলের গোড়া এমনিতে মজবুত হয়ে যাবে চুল পড়া বন্ধ হয়ে যাবে। সরিষার তেলে রয়েছে ভিটামিন মিনারেল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এছাড়াও আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, মিনারেল বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে যা আমাদের চুল পড়া খুব সহজে দূর করে এবং চুল লম্বা করে চুল লম্বা করতে সোডিয়াম বিশেষভাবে কার্যকারী। এছাড়া সরিষার তেল চুলের রুক্ষ ভাব দূর করে দেয় চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে আপনাকে অবশ্যই সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার সরিষার তেল মেসেজ করতে হবে চুলে।
কিভাবে সরিষার তেল ব্যবহার করা যাবে আপনি চাইলে সরিষার তেলের সাথে এলোভেরা জেল মিশ্রিত করে একটি পাত্রে নিতে হবে। তারপর আলতো ভাবে চুলে মেসেজ করতে হবে। মেসেজ করার পরে বিশ মিনিট রেখে তারপরে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলতে হবে। এছাড়াও লেবুর রসের সঙ্গে যদি সরিষার তেল মিশিয়ে ব্যবহার করা হয় চলে তাহলে চুলের গোড়া শক্ত হয়ে যাবে ওর খুশকি দূর হয়ে যাবে খুব সহজেই। আপনি চাইলে সরিষার তেলের সাথে টক দই ও ব্যবহার করতে পারেন তবে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার যদি সরিষার তেলের সাথে ব্যবহার করা হয় তাহলে চুলে কন্ডিশনারের কাজ করে এবং চুলের রুক্ষ ভাব দূর করে দেয়।
রান্নায় সরিষা তেলের উপকারিতা
সরিষার তেলের ব্যবহার আমরা সবচেয়ে বেশি বিভিন্ন ধরনের মজাদার আচারের জন্য ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও সরিষার তেল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ভর্তা বানিয়ে খাই। এছাড়াও যদি সরিষার তেল গায়ে মালিশ করা হয় ছোট বাচ্চা থেকে বয়স্ক তাহলে তাদের সর্দি-কাশি ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে ভালো হয়ে যায় বিশেষজ্ঞরা সবসময় আমাদেরকে সরিষার তেলে ব্যবহার করতে বলে।
সরিষার তেল আমাদের রান্নার স্বাদ অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয় সরিষার তেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা থাকে না সেজন্য আমাদের ওজন খুব সহজেই কমে যায়। সরিষার তেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এছাড়াও চুলের যত্নে সরিষার তেলে রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। প্রায় মানুষকে দেখা দেয় সরিষার তেল দিয়ে রান্না করতে সরিষার তেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
সরিষার তেল যদি প্রতিদিন রান্নার ব্যবহার করা হয় তাহলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়াও সরিষার তেল আমাদের হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয়। সরিষার তেল আমাদের দাঁতের ব্যাকটেরিয়া গুলোকে খুব সহজেই ধ্বংস করে দেয়। সরিষার তেলে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা আমাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। আয়ুর্বেদে ও সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়।
সরিষার তেলে রয়েছে অনেক বেশি উপকারী গুণ। বিশেষজ্ঞদের মতে সরিষার তেল খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধতে পারে না এমনকি এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়। সেজন্য রান্নার কাজে অবশ্যই সরিষার তেল ব্যবহার করা উচিত। সরিষার তেল দিয়ে যেমন মজাদার ভর্তা আচার তৈরি করা হয় ঠিক তেমনি প্রতিটা খাবারের সরিষার তেল ব্যবহার করলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এছাড়াও ত্বকের যত্নে সরিষার তেল অনেক বেশি উপকারী।
সরিষার তেলের ব্যবহার
প্রাচীনকাল থেকে সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়। প্রাচীনকালের মানুষ নিজেই সরিষা চাষ করে সেই সরিষা ভেঙ্গে খাঁটি তেল ব্যবহার করত। প্রাচীনকাল থেকে সরিষার তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে সরিষার তেল ব্যবহার করলে শরীরের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কমে যায়। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয় খুব সহজে সরিষার তেলে থাকা ভিটামিন মিনিরেল যা আমাদের চুলের যত্নে অনেক ভূমিকা পালন করে।
সরিষার তেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেক বেশি কম থাকে। এছাড়াও এতে থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। সরিষার তেল যদি নিয়মিত ব্যবহার করা হয় তাহলে হজমের সমস্যা দূর হয়ে যায়। সরিষার তেলে রয়েছে মেটাবলিক যা হজমের সমস্যা খুব সহজেই সমাধান করে দেয়। যেকোনো ধরনের ব্যাথার স্থানে যদি সরিষার তেল মালিশ করা হয় যেমন হাঁটুতে ব্যথা বিভিন্ন ধরনের জয়েন্টে ব্যথা বাতের ব্যথা তাহলে সেই ব্যথা দূর হয়ে যায়।
ফুসফুস পরিষ্কার রাখে সরিষার তেল। সরিষার তেল যদি রসুনের সঙ্গে বুকে ও পিঠে মালিশ করা হয় তাহলে ফুসফুস পরিষ্কার থাকে। এছাড়াও সরিষার তেল আমাদের হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল থাকে না সরিষার তেলে সেজন্য হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক বেশি কমে যায় তখন চুলের যত্নে এ রয়েছে বিশেষ ভূমিকা শীতের সময়ে আমাদের ত্বক অনেক বেশি শুষ্ক থাকে সে সময় যদি সরিষার তেল ব্যবহার করা হয় তাহলে উজ্জ্বলতা বেড়ে যায়।
এছাড়া চুলে যদি সরিষার তেল ব্যবহার করা হয় তাহলে চুল লম্বা হয় এবং চুলের খুশকি দূর হয়ে যায়। সরিষার তেল যদি শরীরে মালিস করে রাতে ঘুমাতে যাওয়া হয় তাহলে ঘুম অনেক বেশি ভালো হয়। ওজন কমাতে সরিষার তেল সবচেয়ে বেশি সহায়ক। যারা ডায়েটে রয়েছেন তারা সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন সরিষার তেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেক বেশি কম থাকে।
সেজন্য খুব দ্রুতই ওজন কমে যায়। অবশেষে বলা যায় সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে সরিষার তেলের ব্যবহার বেশি বেশি করতে হবে সরিষার তেল আমাদের ত্বক স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী। বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি খুব সহজে কমে যায় সরিষার তেল যদি ব্যবহার করা হয়। এমনকি ছোট বাচ্চাদের সরিষার তেল দিয়ে মালিশ করে দিলে তাদের ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যায়। যেমন সর্দি কাশি খুব সহজেই দূর হয়ে যায়।
লেখকের শেষ কথা
সুস্থ থাকতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই সরিষার তেলের ব্যবহার বেশি বেশি করতে হবে। আমরা এমনিতেও যেকোনো ধরনের ভর্তা তে সরিষার তেল ব্যবহার করে থাকি কিন্তু বিভিন্ন ধরনের রান্নায় সয়াবিন টাই বেশি ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সয়াবিন হচ্ছে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকার। সরিষার তেল আমাদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
সেজন্য চেষ্টা করবো রান্নার কাজে প্রতিদিন সরিষার তেল ব্যবহার করার নিজেও সরিষার তেল ব্যবহার করব এবং অন্যদেরকেও ব্যবহার করার পরামর্শ দিব। সরিষার তেল সম্পর্কে আমার লেখা আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। সরিষার তেল সম্পর্কে আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url