পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হয়
পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হতে পারে এই সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই জানা নেই। প্রথমে আগে নিজেকেই জানতে হবে গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি খাওয়া যাবেনা। যেসব খাবারে অতিরিক্ত গ্যাস সেসব খাবার ঠিক না খাওয়াই ভাল। পেটে গ্যাস হলে বমি ভাব আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক হচ্ছে আমাদের প্রায় ছোট্ট বড় সব বয়সী মানুষের হয়ে থাকে। কম বেশি আমাদের শরীরে সবারই গ্যাস আছে হয়তো কারো বেশি নয়তো কম
ভূমিকা
পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হতে পারে বমি ভাব মাথা ব্যথা অরুচি আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। প্রথমে আমাদেরকে জেনে নিতে হবে কোন খাবার খেলে আমাদের অতিরিক্ত গ্যাস হয়। সে খাবার থেকে দূরে থাকাই ভালো কারণ অতিরিক্ত গ্যাস শরীরের ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়। বিভিন্ন ধরনের রোগ বিস্তার করে আমাদের শরীরে।
অনিয়মিত খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিক হতে পারে। খাবারে যদি অতিরিক্ত মশলা ব্যবহার করা হয় বা তেল চর্বি জাতীয় বিভিন্ন জিনিস অতিরিক্ত ব্যবহার করা হয় তাহলে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। গ্যাস্টিকের সমস্যা হলে ফাইবার যুক্ত খাবার খান এতে গ্যাস্টিকের সমস্যা ভালো হয়ে যায়। যেমন ফলমূল শাকসবজি বিভিন্ন ধরনের খাবার আমাদের হজমে সাহায্য করে।
পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হয়
পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে পাকস্থলীর সমস্যা এসিডিটি বদহজম গলা ব্যথা আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে যা আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে যেমন অতিরিক্ত মশলা জাতীয় খাবার তেল চর্বি জাতীয় খাবার ফাসফুট জাতীয় খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যায়। এই গ্যাস্টিক আমাদের শরীরকে প্রবাহিত করে।
তবে বেশ কিছু ঘরোয়া প্রতিকার দিয়ে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করা যায়। যেমন দই আদা চা দুধ চা ও চিয়া বীজ আর চিয়া বীজে ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড থাকে। আর এই বীজ আমাদের গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমাতে বিশেষভাবে কার্যকারী। তবে গ্যাস্টিকের সমস্যা সাধারণত কমবেশি ছোট থেকে বড় সবার হয়ে থাকে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে লেবু রস খেলে খুব দ্রুতই সে সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এবং কি বদহজমের সমস্যা দূর করতে লেবুর রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। হালকা গরম পানি গ্যাস্টিকের জন্য খুবই ভালো। বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার পরে গ্যাসের সমস্যা দেখা যায় এর পাশাপাশি পেটে ব্যথা বমি বদ হজম বিভিন্ন ধরনের সমস্যা মাঝেমধ্যে দেখা যায়। প্রায় মানুষই গ্যাসের সমস্যাতে ভোগেন। বিভিন্ন ধরনের খাবারেও গ্যাস রয়েছে। যেমন বাঁধাকপি ফুলকপি বরবটি মুলা ইত্যাদি আরো বিভিন্ন ধরনের খাবার।
অতিরিক্ত গ্যাস হলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয় গলা ব্যথা মাথা ব্যথা বুক জ্বালা পোড়া পেট ফাঁপা বমি বদহজম এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিজেকে একটু খেয়াল রেখে খাবার খেতে হবে যেসব খাবারে অতিরিক্ত গ্যাস হয় সেগুলো খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো।
গ্যাস্টিক হলে কি কি খাওয়া যাবেনা
আমাদের অনেকেরই অনেক ধরনের খাবার সহ্য হয় না এগুলা খেলে গ্যাসের সমস্যা অতিরিক্ত বেড়ে যায়। সেটা শাকসবজি হতে পারে ফলমূল হতে পারে অথবা ফাস্টফুট জাতীয় খাবার আর আমরা জানি ফাস্টফুড জাতীয় খাবারে তেল বেশি থাকে সেজন্য গ্যাসের সমস্যা একটু বেশি বেড়ে যায়। পেটে গ্যাসের সমস্যা হলে কিছু কিছু জিনিস না খাওয়াই ভালো সেজন্য নিজেকে বুঝে নিতে হবে।
কোন খাবার খেলে সমস্যা হয় সে খাবার থেকে দূরে থাকাই ভালো। আর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলেও শরীর ও স্বাস্থ্য কোনটাই ভালো থাকে না। গ্যাসের সমস্যায় কাঁচা সবজি খাওয়া যাবেনা। কাঁচা সবজি খেলে আমাদের হজমের সমস্যা হতে পারে। সেজন্যে সবজি অল্প তেল মসলা দিয়ে রান্না করে খাওয়াটাই সবচেয়ে ভালো। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ফলমূল খেলে ও গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
যেমন পেয়ারা আপেল রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার তবে আপেলের যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি উপকারিতা রয়েছে। যাদের গ্যাসের সমস্যা রয়েছে তারা আপেল কে এড়িয়ে চলাই ভালো। তাছাড়া তেলে ভাজা খাবার যেমন বেগুনি পেয়াজি বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া জিনিস খেলে অতিরিক্ত গ্যাস হতে পারে। সেজন্যে এসব ভাজাপোড়া যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তাদের না খাওয়ার সবচেয়ে বেশি উপকারী স্বাস্থ্যের জন্য।
ফুলকপি বাঁধাকপি বরবটি এইসব সবজি যাদের গ্যাসের সমস্যা আছে তাদের না খাওয়াই ভালো। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের মসলাতেও রয়েছেও অতিরিক্ত গ্যাস যেমন পেঁয়াজ। আর এই পেঁয়াজ খাবারে ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে যায়। কিন্তু এর ক্ষতিকর দিক হচ্ছে যাদের গ্যাসের সমস্যা রয়েছে তারা যদি পেঁয়াজ খায় তাহলে তাদের গ্যাসের সমস্যাটা অতিরিক্ত বেড়ে যায়।
আর গ্যাসের সমস্যা বেড়ে গেলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। যেমন বদহজম বমি ভাব পেট ব্যথা পেট ফুলে যাওয়া এছাড়া আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সেজন্য যে সব খাবারে গ্যাস রয়েছে সব খাবার আমাদের এড়িয়ে চলাই ভালো কেন।
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়
পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয় আবার দ্রুত গ্যাস কমানোর বিভিন্ন ধরনের উপায়ও আছে। গ্যাসের সমস্যায় ভোগে না এমন কোন মানুষ নেই। ছোট থেকে বড় সব বয়সী মানুষ এই গ্যাসের সমস্যায় ভোগে। তবে প্রতিটা মানুষের শরীরে গ্যাস আছে কারো হয়তো বা কম আবার কারো একটু বেশি গ্যাসের সমস্যার জন্য পেটে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
পেট ফুলে যেতে পারে পাতলা পায়খানা হতে পারে মাথাব্যথা বমি বিভিন্ন আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। দিন যত বাড়ছে গ্যাসের সমস্যা ও তত বেড়ে চলেছে। অনিয়মিত বিভিন্ন ধরনের খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা হয়। আর এই অভ্যাস আমাদের নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে যেসব খাবারের খেলে গ্যাসের সমস্যা হয় সেসব খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো।
ভাজাপোড়া বিভিন্ন তেল জাতীয় খাবার ধূমপান আর বিভিন্ন ধরনের জিনিস খেলে গ্যাসের সমস্যা হয়। এতে বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যাও হতে পারে। গ্যাসের সমস্যা অতিরিক্ত হলে তার সমাধানের কিছু উপায় রয়েছে যেমন কলা খাওয়া। কলা আমাদের গ্যাস কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। কলা যদি একটা খাওয়া হয় তাহলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়।
পর্যাপ্ত পানি পানি অতিরিক্ত খেলে গ্যাসের সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও সমাধান পাওয়া। এছাড়াও ফাইবার যুক্ত বিভিন্ন ধরনের খাবার খেলে খুব সহজেই গ্যাসের সমস্যা কমে যায়। খুব সহজে হজম ও হয়ে যায় যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে সেসব জাতীয় খাবার খাওয়াই উচিত। ফাইবার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী পুষ্টি উপাদান। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড খাবার কম খেলে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যায়। বেশি বেশি ব্যায়াম করলেও গ্যাসের সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায়। ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ফাইবার আয়রন আমাদের গ্যাসের সমস্যা দূর করতে বিশেষ।
কোন সবজি খেলে গ্যাস হয় না
গ্যাসের সমস্যা কথাটা নতুন নয় অনেক পুরনো। দিন দিন গ্যাসের সমস্যা আমাদের সবার মাঝে খুব বেশি দেখা যায়। যতদিন যাচ্ছে তত বেড়েই যাচ্ছে কারণ আমাদের অনিয়মিত কিছু খাবারের জন্য এর সমস্যা বেড়ে যাচ্ছে। গ্যাস নাই এমন কোন মানুষ হয়তো খুবই কম আছে। কারণ সব বয়সে মানুষেরই এই গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু খাবার আছে যা খেলে গ্যাসের সমস্যা হয় না।
গ্যাস যেমন অতিরিক্ত তেল চর্বি জাতীয় খাবার অথবা মসলা জাতীয় খাবার খেলে হয়। ঠিক তেমনি কিছু কিছু খাবার আছে যা খেলে গ্যাসের সমস্যা হয় না। গ্যাস হলেও তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। টমেটো লেবু শসা গাজর ব্রকলি এই সব ধরনের খাবার খেলে গ্যাস হবে। অতিরিক্ত তেল মশলাযুক্ত খাবারের প্রোটিন বেশি থাকে। প্রতিনিয়ত গ্যাস্ট্রিক ওষুধ খেলে আমাদের শরীরে বাজে ব্যাকটেরিয়া গুলো অতিরিক্ত বেড়ে যায়।
অনেক শাকসবজিতে গ্যাস হয় আবার কিছু কিছু শাকসবজি আছে যেটা খেলে গ্যাস নিয়ন্ত্রণে থাকে গ্যাস অতটাও বাড়ে না। গ্যাসের সমস্যা হলে কাঁচা কোন ধরনেরই সবজি খাওয়া যাবেনা। যদিও কাঁচা সবজি খেতে চান তাহলে হালকা গরম পানিতে সবজিটা কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে তারপরে খেতে পারবেন। যেমন শশা গাজর টমেটো এছাড়া বিভিন্ন ধরনের কাঁচা সবজি হালকা একটু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে খেলে গ্যাসের সমস্যা হয় না।
আবার সবজি যদি সেদ্ধ করে খাওয়া হয় তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়। বিভিন্ন যেমন বাঁধাকপি ব্রোকলি ফুলকপি আলু এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সবজি। যদি সেদ্ধ করে খাওয়া হয় তেল মশলা ছাড়া। তাহলে গ্যাস্টিকের সমস্যা হবে না। অনেকেই আছে শাক খেলে গ্যাস বেড়ে যায়। শাক পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ফাইবার আমাদের পেটের জন্য খুবই উপকারী তাই শাক-সবজি নিয়মিত খেলে গ্যাস্ট্রিকের কোন সমস্যা হয় না বরং স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে এই শাকসবজিতে। এজন্য শাক সবজি খেলে গ্যাসের সমস্যা হয় না।
সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না
প্রতিদিন সকালে চিয়া সিড ভেজানো যদি পানি খাওয়া হয় তাহলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এছাড়াও লেবুর রস খেলে গ্যাসের সমস্যা থাকে না। প্রতিদিন সকালে সবজি যদি সেদ্ধ করে খাওয়া হয় তাহলেও গ্যাসের সমস্যা হবে না। গ্যাস আমাদের ছোট থেকে বড় সবার শরীরে আছে তবে কারো শরীরে হয়তো বেশি। সব খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
সেসব খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা বাড়ে সেই সব খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো। বেশি মসলা জাতীয় খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা অতিরিক্ত বেড়ে যেতে পারে। এতে করে। আরে গ্যাসের সমস্যা যদি অতিরিক্ত হয়ে যায় তাহলে পেট ফেপে থাকে পেট ফুলে থাকে বমি পাতলা পায়খানা এছাড়া বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। এরকমের পেট ফাঁপা সমস্যা যদি হয় তাহলে অনেকে আবার ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের অতিরিক্ত ওষুধ সেবন করেন।
ওষুধ খেলে হয়তো বা একটু সমস্যাটা কমে কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় সমস্যা থেকে যায়। পেট ফাঁপা বমি ভাব বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকেই যায়। এজন্য প্রতিদিন সকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চিয়া সিড ভিজানো পানি খেলে গ্যাসের সমস্যা একেবারেই দূরে থাকে। প্রতিদিন সকালে যদি একটি করে শসা খাওয়া হয় তাহলে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যায়।
শসা আমাদের পেটকে ঠান্ডা রাখে তবে শশা কিন্তু খালি পেটে খাওয়া যাবেনা। আর অনেকেই আবার লবণ মরিচ বিভিন্ন ধরনের ঝাল জাতীয় জিনিস দিয়ে শসা খেতে পছন্দ করেন। তবে এভাবে খেলে সমস্যা বেড়ে যাবে সেজন্য কাচা শসা খেতে হবে। গ্যাসের সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন সকালে শসা ও দই একসাথে মিস করে খেলে গ্যাসের সমস্যা থাকে না।
আর এই দুইটা জিনিস যদি আপনি নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখেন তাহলে গ্যাস থেকে মুক্তি পাবেন। গ্যাসের কোন ধরনের সমস্যায় থাকবেনা আপনার শরীরে। দই আমাদের খাবার খুব সহজেই হজম করে ফেলে। পেঁপেও আমাদের গ্যাসের সমস্যার জন্য খুবই উপকারী। পেঁপে খেলে হজম খুব সহজেই হয়ে যায়। এবং এটি গ্যাসের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। সেজন্য প্রতিদিন চেষ্টা করব সকালের শসা দই অথবা পেঁপে খাওয়ার তাহলে গ্যাসের সমস্যা থেকে দূরে থাকা যাবে। আর এই গ্যাসের সমস্যা থেকে দূরে থাকলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। সবসময় তেল মশলা জাতীয় খাবার খেয়ে এড়িয়ে চলবো।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় গ্রাহক গ্যাস নিয়ে এই তথ্য আপনাদের কি জানা ছিল। যদি জানা না থাকে অবশ্যই তাহলে আপনি জেনে গেছেন যে কি ধরনের খাবার খেলে গ্যাস হতে পারে। কি ধরনের খাবার খেলে গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে পারেন এবং আমাদের প্রতিদিন কি ধরনের খাবার খাওয়া উচিত যাতে গ্যাসের সমস্যা থাকবে না। গ্যাস আমাদের ছোট থেকে বড় সবারই আছে তবে দিন দিন এই গ্যাসের সমস্যা বেড়েই চলেছে।
খুব কমই ব্যক্তি আছে যাদের গ্যাস সে সমস্যা হয় না। তাছাড়া বেশিরভাগ মানুষেরই গ্যাসের সমস্যা হয়। তবে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় সকালে যদি চিয়া সিড ভেজানো পানি খাওয়া হয় তাহলে গ্যাসের সমস্যা থাকে না। অথবা শসা দই খেলে গ্যাসের সমস্যা থাকে না আসুন গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়ার নিয়ম গুলো মেনে চলি সুস্থ জীবন যাপন শুরু করি। আমার এই লেখা যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে আপনার আত্মীয় স্বজনের সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url