কি-বোড মাউচ দিয়ে কি কাজ করা হয়

কিবোর্ড মাউচের কাজ হয়তো আমরা সবাই কমবেশি জানি। কিবোর্ড মাউচ ছাড়া কম্পিউটার চলে না। কিবোর্ড ও মাউচ কম্পিউটারের এমন একটা ডিভাইস যে এই দুইটা জিনিস ছাড়া কম্পিউটার চালানো আমাদের অসম্ভব। আজকে আমরা জানবো কি-বোড মাউচ দিয়ে কি কাজ করা হয় । আগে আমাদের দেশে এগুলো ছিলো না। আর এগুলো সবার ঘরে ঘরে হয়ে গেছে। যখন প্রথম কম্পিউটার আসে তখন এটার দাম ছিলো অনেক যা সবার কেনার সামর্থ্য ছিলো না।
কি-বোড মাউচ দিয়ে কি কাজ করা হয়
আমরা সবাই হয়তো কিবোর্ড মাউচ এর কাজ বুঝিনা। কিবোর্ড কাজ হচ্ছে টাইপ বা লিখালিখি করা। কিবোর্ড এর মাধ্যমে আমরা বাংলা ইংরেজি সব কিছুই খুব সহজে লিখতে পারি।

ভূমিকা

মাউচ ধেকতে হচ্ছে ছোট যেটাকে কিছুটা বলা হয় যে ইদুলের মতো দেখতে ইদুলের মতো দেখতে বলার কারণ এটা ছোট আর এর আছে তার লম্বা। মাউচের কাজ যে কোন জায়গায় প্রবেশ করানো। এখন আমি কম্পিউটারে একটা কাজ করছি তো কাজ করার সময় আমাদের বিভিন্ন জায়গায় জেতে হয় বা প্রবেশ করতে হয় তো এই প্রবেশ করার সময় মাউচ এর প্রয়োজন হয়।

মাউচের একটা তির চিন্ন মতো দেখতে একটা তির থাকে ওটাকে জার উপরে ধরে ২ বার ক্লিক করলে সেটাই প্রবেশ করবে। কি-বোর্ড কম্পিউটারের একটা ইনপুট ডিভাইস কিবোর্ড এর কাজ হচ্ছে যে কোন জিনিস লিখালিখি করা। আবার কিবোর্ড কিছু কি আছে যে গুলো ব্যবহার করে আমরা যে কোন জায়গায় সহজে প্রবেশ করতে পারি। আবার কিছু বাটন আছে যে গুলো ব্যবহার করে যে কোন ডিজাইন এর কাজ করতে পারি।

কি-বোর্ড মাউচ দিয়ে কি কাজ করা হয়

কিবোর্ড দিয়ে কি কাজ করা হয় সেই সম্পর্কে জানবো। কিবোর্ড কম্পিউটারের একটা ইনপুট ডিভাইস। আমরা মনে করি কিবোর্ড দিয়ে শুধু টাইপ করা হয়। কিন্তু কিবোর্ড দিয়ে যে আরও কিছু করা যায় এটা হয়তো আমরা সবাই জানি না বা এর ব্যবহার জানি না। এটা কিছুটা কারেন্ট এর সুইচ এর মতো চাপ দিলে কাজ করে আবার চাপ দিলে বন্ধ হয়ে যায়।

এটাও ঠিক তেমনি চাপলে কাজ করে। কিবোর্ড আমাদের বেশি দরকার হয় টাইপ এর কাজে। কিবোর্ড দিয়ে আমরা খুব সহজে বাংলা ইংরেজি খুব সহজে কাজ করা যায়। আরও কিছু কাজ করা যায় কিবোর্ড দিয়ে সটকট ভাবেও কিছু কাজ করা যায়। কিবোর্ড ৩ প্রকার, কিবোর্ড এর প্রতিটা বাটন এর কাজ ভিন্ন ভিন্ন হয়। একটা কিবোর্ড এ মোট ১০৫ টি বাটন থাকে।

আবার অনেক কিবোর্ড এ ১০৭ ও ১০৯ টি বাটন থাকে। ছোট কিবোর্ড এ কম বাটন থাকে বড় কিবোর্ড বেশি বাটন থাকে কম্পিউটারের জন্য বড় কিবোর্ড টাই ভালো হয় আর ছোট কিবোর্ড ল্যাপটপে বেশি ব্যবহার করা হয়। কিবোর্ড এর উপরে যে লাইন থাকে ইএসসি থেকে এফ১২ পর্যন্ত যে সব বাটন গুলো থাকে সেগুলোকে আমরা বলে থাকি Funtion key। তারপরে আপনার যেসব ওয়ার্ড গুলো থাকে কিংবা নাম্বার গুলো থাকে সেগুলোকে বলা হয় টাইপিং কি বাটন।

কিবোর্ড এর বৈশিষ্ট্য

কিবোর্ড এটা একটি এমন ডিভাইস যা টাইপরাইটারের কাছে থেকে আসা একটি ডিভাইস। এটাতে থাকে কিছু সংখ্যা বা মেকানিক্যাল এর মতো কিছু বাটন এটা ইলেট্রনিক্স এর মতো কাজ করে। প্রতিটা কিবোর্ড এর উপরে ছবি বা কি ছাপানো থাকে। যেটা দেখে আমরা ধারনা করতে পারি যে কোন বাটনে কি কাজ থাকে। কোন বাটন চাপ দিলে কি হবে সেই চিন্ন ওখানে দিয়া থাকে। 

প্রতিটা অক্ষরের উপরের যদি ছাপ দিয়া কিংবা লিখা না থাকতো তাহলে কেউ বুজতে পারত না কোটার কাজ কি হবে। কিবোর্ড হচ্ছে কম্পিউটারের একটা অংশ মানুষের পা ছাড়া যেমন মানুষ চলতে পারে না তেমনি কম্পিউটারের সাথে যদি কিবোর্ড না থাকে তাহলে আমরা লিখালিখি কিংবা যে কোন কাজ করতে যায় না কেন সেটা করতে পারব না। কিবোর্ড দিয়ে খুব সহজে বাংলা লিখতে পারি।

আবার আমরা যদি মনে করি যে কম্পিউটার থেকে কোন গল্প কিংবা কবিতা লিখব তাও সেটা করা যাবে। কম্পিউটার মূলত আমরা অফিস আদালতের কাজে বেশি ব্যবহার করে থাকি আর কিবোর্ড এর কাজ অফিস আদালতে বেশি হয়। ড্রতিটা অফিসে টাইপ করতে সবাইকে কমবেশি আর এই টাইপ করার জন্য প্রয়োজন থাকে কিবোর্ড। কিবোর্ড ছোট বড় সব ধরনের পাওয়া যায়। আমরা কেউ বড় ব্যবহার করি আবার কেউ ছোট ব্যবহার করি।

মাউচ দিয়ে কি করা হয়

মাউচ হচ্ছে ঈদুরের মতো দেখতে ছোট একটা ইনপুট ডিভাইস। মাউচ আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারাই হয়তো মাউচ চিনতে পারব। আমাদের দেশে এখন প্রায় ৯০% ঘরে কম্পিউটার দেখা যায়। কম্পিউটার যার আছে তার কাছে মাউচ আছে। মাউচ যদি না থাকে তাহলে সে কম্পিউটার চলবে না। মাউচ দেখতে ছোট এর একটা তার থাকে যেটা কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করা হয়।

আর যখনি কম্পিউটারের সাথে লাগানো হবে তখন এটাই লাইন আসবে। মাউচ এর নিচে একটা লাল রংগের লাইট আছে বা জলে যেটার মাধ্যমে আমরা মাউচ নরাতে পারি। মাউচের যে লাল লাইট জলে অটার সাহায্য মাউচের টির চিহ্ন টা নরতে থাকে। মাউচ এর কাজ আমরা যদি কোনো ফাইল বা কোনো কিছুতে ডুকতে চায় তখন মাউচ এর প্রয়োজন থাকে। কোনো ফাইল যখন আমরা প্রবেশ করব তখন আমাদের আগে ফাইল টাকে ধরতে হয় বা ফাইল টাকে সিলেট করতে হয়।

তারপরে ফাইলে ২ বার একসাথে ক্লিক করতে হয় । যেকোন জায়গায় প্রবেশ করতে আমাদের রাইট বাটন ব্যবহার করতে হয়। আমি এখন একটা ফাইল যাবো তাহলে তখন আমাকে আগে মাউচ নিয়ে গিয়ে সেই ফাইল এর উপরে ধরতে হবে। তারপর মাউচের রাইট বাটন একসাথে ২বার ক্লিক করতে হবে। মাউচের আরও কাজ আছে আমি যদি কোনো ডিজাইন করি তাহলে মাউচ ব্যবহার করে সেই ডিজাইনের কাজ করতে পারব। আবার মাউচ দিয়ে যেকোন লিখা খুব সহজে সিলেট করে মাউচের মাধ্যমে সেটাকে কপি বা কাট করে অন্য জায়গায় পেস্ট করতে পারব।

মাউচের কোন বাটনের কি কাজ

মাউচ হয়তো আমরা সবাই কমবেশি চিনে থাকি। কিন্তু মাউচের কোন বাটনে কি কাজ হয় এটা হয়তো সবাই জানি না। তাই আজ আপনাদের জানাবো মাউচের কোন বাটন দিয়ে কি কাজ হয়। মাউচের দুইটা বাটন থাকে একটা রাইট বাটন আর একটা রেফ্ট বাটন থাকে। রাইট বাটনের কাজ হচ্ছে আমরা যদি কোনো জায়গায় প্রবেশ করি বা কোনো ফাইল প্রবেশ করি তখন রাইট বাটন আমাদের দরকার হয়।

রেফ্ট বাটনের কাজ হচ্ছে আমরা একটা ফাইল সাজাবো তখন রেফ্ট বাটনের মাধ্যমে ফাইল টাকে সাজাতে সহজ হয়। আবার আমাদের নোট বুক প্রয়োজন হলে রেফ্ট বাটনের মাধ্যমে আমরা নোট বুক খুলে নিতে পারব। মাউচ আমাদের কম্পিউটার চালাতে সব কাজেই লাগে। একটা গাড়িতে যেমন তেল না থাকলে গাড়ি চলে না। আমারা যদি খেয়াল করে দেখি তাহলে দেখবেন প্রতিটা জিনিস কিন্তু একটা জিনিস না থাকলে সেটা অচাল হয়ে যায় চলে না।

ঠিক তেমনি মাউচ টাওি যদি কম্পিউটারের সাথে যুক্ত না থাকে তাহলে কম্পিউটার চলবে না। মানুষের হাত না থাকলে যেমন খেতে পারে না ঠিক মাউচ না থাকলে আমরা কম্পিউটারের কোন ফাইলে প্রবেশ করতে পারব না। আমাদের কাজে রাইট বাটন সবথেকে বেশি প্রয়োজন থাকে। যে কোন কিছু করতে গেলেই রাইট বাটন আগে রকার পরে।

মাউসের মাধ্যমে ক্লিক করে ডাটা কি করা হয়

মাউচ খুব ছোট একটা হার্ডওয়্যার ইনপুট ডিভাইস। মাউচ দেখতে ছোট কিন্তু কাজ হয় অনেক বড় বড়। এটি কম্পিউটারের স্কিনে দেখা যায় ছোট একটা তির চিহ্ন মতো করে। মাউচ ব্যবহার করতে আমাদের বড় বা বেশি জায়গা লাগে এটা টেবিলের এক সাইটে লাখলে এটার কাজ হয়। মাউচ ব্যবহারের জন্য আমাদের প্রয়োজন থাকে একটা মাউচ রাখা প্যাড যেটাকে বলা হয় মাউচ প্যাড। মাউচ আপনি যেকোন কিছুর উপরে রেখে ব্যবহার করতে পারবেন।

অনেকে আছে এটাকে বই কিংবা খাতার উপরে রাখে দিয়ে কাজ করে। মাউচের কাজ যেকোন ফাইলে অপেন করানো। ধরেন আমি ইউটিউব দেখব কম্পিউটারে তখন মাউচ এর কাজ থাকে। আমাকে আগে কি করতে হবে মাউচ এর যে তির এর মতো দেখতে তির চিহ্ন থাকে ওই তির টাকে নিয়ে গিয়ে সেই ইউটিউব এরেউপরে রাকতে হবে। তারপরে সেটারে উপরে ২ বার ক্লিক করতে হবে তাহলে সেটাই প্রবেশ হয়ে যাবে।

যেকোন ডিজাউনকে ধরে মাউচের রাইট বাটন দিয়ে খুব সহজে সেটাকে বড় ছোট করা যাবে। কম্পিউটারে যখন আমরা কোন ডিজাইন বানায় তখন মাউচের কাজ বেশি থাকে। এটা দেখতে ছোট হলেও এর কাজ অনেক হয়। মাউচ আমাদের হাতের মেধ্যে ধরে রাখা যায়। মাউচের উপরে ২ বাটনে সবসময় ডান হাতের ২টা আংগুল থাকবে। যখন যে বাটনের কাজ তখন সেই আংগুল দিয়ে সেই বাটনে ক্লিক করতে হবে।

লেখকের মন্তব্য

আমরা সবাই কিবোর্ড মাউচ চিনি । আবার অনেকে আছে চিনে না । কিবোর্ড মাউচের এর কাজ কি এগুলো কি করা হয় এই রকম প্রশ্ন কম বেশি সবার মাঝেই থাকে যারা চিনে না। কিবোর্ড এর কাজ হচ্ছে যেকোন ওয়ার্ড বা কোন লেটার লিখতে সাহায্য করা। কিবোর্ড এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কিবোর্ড আছে ছোট, বড়, মাঝারি। আবার কিবোর্ড সব কি বাটন থাকে না বড় কিবোর্ড গুলোতে বেশি কি বাটন থাকে।

আর মাউচ হচ্ছে ঈদুরের মতো দেখতে ছোট একটা হার্ডওয়ার ইনপুট ডিভাইস। মাউচের কাজ যেকোন কিছুতে প্রবেশ করানো বা অপেন করানো। মাউচ আমাদের সবসময় প্রয়োজন থাকে। কিবোর্ড আমরা নাম্বার তুলতে লিকতে ব্যবহার করি কিন্তু মাউচ এমন না মাউচ আমাদের সবসময় দরকার পরে। আপনি আমি যদি কোন কিছুতে ডুকতে যায় তাহলে আগে মাউচের দরকার থাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url