ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় কি

আমরা হয়তোবা ত্বকের যত্ন নিয়ে অনেক জায়গাতে অনেক তথ্য খুঁজছি কিন্তু আসলে সঠিক তথ্যটা পাচ্ছিনা আসুন তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় কি ও কিভাবে ছেলেদের মুখ ফর্সা করা যায় সে সম্পর্কে জেনে নিই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য ঘরোয়া উপায় হিসেবে আমরা টক দই অথবা অ্যালোভেরা কে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে থাকি। ছেলেদের ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি ভালো।

ত্বকের যত্ন নিয়ে আমরা অনেকেই অনেক দামী দামি ফেসওয়াশ এছাড়া পার্লারে গিয়ে বিভিন্ন ট্রিটমেন্ট নিয়ে থাকি তবে ঘরোয়া উপায়েও ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়।

তোকে আমরা কমবেশি সবাই একটু বেশি সচেতন থাকি, ত্বকের যত্নে আমরা বিভিন্ন ধরনের ফেসওয়াশ ও পার্লারে গিয়ে ত্বকের ট্রিটমেন্ট নিয়ে থাকে তবে যদি ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নেয়া যায় তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়। বিভিন্ন ধরনের খাবার আছে যা খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যাবে। এগুলো খাওয়ার আমাদেরকে বেশি বেশি খেতে হবে আর শীতের সময় আমাদের ত্বকে অনেক বেশি সমস্যা দেখা দেয়।

সেজন্য শীতের সময় ত্বকের যত্ন আমাদের বেশি বেশি নিতে হবে। মেয়েদের সাথে সাথে ছেলেদের ত্বকের যত্ন নেয়াটা অনেক বেশি দরকার ছেলেদের ত্বকের জন্য এলোভেরা হচ্ছে সবচেয়ে বেশি ভালো নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল দিলে ত্বক ভালো থাকবে। ছেলে মেয়ে সবাই ত্বক নিয়ে অনেক বেশি চিন্তায় থাকে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার জন্য।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য কোন নামিদামি ক্রিমের প্রয়োজন হয় না নামিদামি ক্রিমে থাকে অনেক বেশি কেমিক্যাল যা আমাদের ত্বকের স্কিনের ক্ষতি করতে পারে এছাড়াও পার্লারে গিয়ে অনেকে অনেক ধরনের ত্বকের ফেসিয়াল করে আসে। কিন্তু আমরা যদি ঘরে বসে ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নিন তাহলে সেটি আমাদের ত্বকের জন্য অনেক বেশি ভালো হবে তত ভাল থাকবে এবং কম খরচে ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া হয়ে যাবে।অনেকের ত্বকে দেখা যায় মৃত কোষ দাগ বরুণ বলি রেখা কালচে ছোপ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তবে এই সমস্যা থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নিই।

মসুর ডাল মসুর ডাল আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা খুব সহজেই বাড়িয়ে দেয় এছাড়া মসুর ডাল ব্যবহার করলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের দাগ ছোপ দূর হয়ে যায় সপ্তাহে যদি দুই থেকে তিন দিন মসুর ডাল পেস্ট করে মুখে ১০ থেকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখা হয় তারপরে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিলে দেখা যাবে মুখের উজ্জ্বলতা অনেকটা বেশি বেড়ে গেছে সেজন্য ত্বকের যত্নে মসুর ডালে ভূমিকা অনেক বেশি রয়েছে।

শসা শসা আমাদের ত্বকের জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখে শশার সঙ্গে যদি লেবুর রস অথবা মধু মিশিয়ে একসাথে একটি মিশ্রণ বানিয়ে মুখে ব্যবহার করা হয় তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা ও কোমল ভাব ফিরে আসে।

লেবু পাতিল লেবুর রস লেবুর রস ত্বকে ব্যবহার করলে আমাদের ত্বকে দাগ চোখ দূর হয়ে যায় তবে শুধু শুধু লেবুর রস তোকে ব্যবহার করা যাবে না লেবুর রসের সঙ্গে বেসন অথবা টক দই ব্যবহার করতে পারেন শুধু যদি লেবু ব্যবহার করা হয় তাহলে তাকে জ্বালাপোড়া করতে পারে মেসেজ করার পর ধুয়ে ফেলুন এভাবে ব্যবহার করলে ত্বকের তেলাক্ত ভাব দূর হয়ে যাবে।

অ্যালোভেরা আমরা কমবেশি সবাই জানি যে এলোভেরা আমাদের ত্বকের জন্য কতটা বেশি উপকারী এলোভেরার তে সুগার, মিনারেল, ভিটামিন ও স্যাপোনিন এছাড়া অ্যামাইনো এসিড রয়েছে। অ্যালোভেরা তে থাকা ভিটামিন সি ভিটামিন ই আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয়। প্রতিদিন এলোভেরা জেল ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা খুব সহজেই বেড়ে যায়।

গোলাপজল ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখার জন্য অবশ্যই গোলাপজল ব্যবহার করতে হবে আপনি ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে চাইলে প্রতিদিন আপনাকে গোলাপজল দিয়ে মুখ ধুতে হবে এটি ব্যবহার করলে আপনার ত্বক স্বদেশ থাকবে এবং তাকে ময়েশ্চারাইজার কাজ ও করবে।

বেসন আমরা জানি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য বেসনের রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার যদি বেসনের ফেসপ্যাক ব্যবহার করা হয় তাহলে মুখের দাগ চোখ ও কালো দাগ দূর হয়ে যাবে দুই থেকে তিন চামচ বেসন হলুদ তার সঙ্গে টক দই মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে মিশ্রণটির মুখে এবং গলায় লাগিয়ে রাখতে হবে ১০ মিনিট তারপর ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে তাহলে উজ্জ্বলতা বেড়ে যাবে।

এছাড়াও আপনাকে ত্বকের যত্নে ভালো সাবান ব্যবহার করতে হবে যে সাবানে আমাদের ত্বক ভালো থাকবে বিভিন্ন রকমের সাবান পাওয়া যায় যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকর হতে পারে সতর্ক হয়ে আপনাকে সব কিছু ব্যবহার করতে হবে। তবে ত্বকের যত্নে সাবান বা ক্লিনজার ব্যবহার করা একদমই উচিত নয়।

ছেলেদের ত্বকে সবসময়ই ধুলোবালি এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে ছেলেরা মুখে ফেসওয়াশ ব্যবহার করে থাকে এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ময়েশ্চারাইজার ও পার্লারে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের ট্রিটমেন্ট নিয়ে থাকে। ছেলেদের তক বেশি ভাব তেলাক্ত থাকে ও শুষ্ক অবস্থায় থাকে। তবে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমন কালো দাগ ব্রণ সমস্যা দূর করার জন্য সহজ উপায় হচ্ছে কিছু টিপস।

ছেলেদের মুখ ফর্সা করার উপায় ছেলেদের ত্বকে সবচেয়ে বেশি কালচে ভাব ও রোদে পোড়ার দাগ ছোপ থেকেই যায় তবে এই সমস্যা দূর করার জন্য আপনাকে সারা দিনে দুই থেকে তিনবার মুখে পানির ঝাপটা দিতে হবে। তাহলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ধুলো বালি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। ছেলেদের কে সপ্তাহে দুই-তিন দিন মুখে বিভিন্ন ধরনের স্ক্রাব ফ্রুট স্কাব অথবা অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে হবে।

স্কিনে যদি স্ক্রাব ব্যবহার করা হয় তাহলে তেলাক্ত ভাব দূর হয়ে যায় এমনকি স্ক্রিন ফর্সা হয়। এছাড়া রাত্রে ঘুমোতে যাওয়ার সময় আপনাকে একটি ভালো ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে হবে সম্পূর্ণ মুখে ভালোভাবে মেসেজ করতে হবে। আইসক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকের রক্ত চলাচল সচল থাকবে। এছাড়াও দ্রুত ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে পাওয়া যাবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন বেসন ওর লেবু অথবা টকদই একসাথে একটি মিশ্রণ বানিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট।

বেসনের ফেসপ্যাক টি যখন শুকিয়ে যাবে ঠিক সে সময়ে মুখ ধুয়ে একটি ভালো ময়েশ্চারাইজার মুখে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের কালচে দাগ দূর হয়ে যাবে। অ্যালোভেরা জেল এলোভেরা জেল ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই ভালো ত্বক খুব সহজেই ফর্সা করে দেয়। তবে ছেলেদের ত্বক সবসময় সাবান দিয়ে পরিষ্কার করা একই দামে ভালো না সাবান ত্বকের জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়।

ছেলেদের জন্য একটি ভালো ফেসিয়াল যদি রেগুলার ব্যবহার করে তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা খুব সহজেই ফিরে আসবে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার স্ক্রাব ব্যবহার করতে হবে অ্যালোভেরা জেল অথবা বিভিন্ন ধরনের রুট জেল ব্যবহার করতে হবে এছাড়াও ত্বকে মশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে হবে তাহলে খুব সহজেই ছেলেদের ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেতে হবে ভিটামিন সি তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের যেমন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় ঠিক তেমনি আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয় ভিটামিন সি ভিটামিন সি আমাদের ত্বকে হাইড্রেটেট ন্যাচারালি রাখে। ফলমূল খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে ঠিক তেমনি বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি খেলেও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।

প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাকসবজি ও ফলমূল রাখলে খুব সহজেই ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যায় শাকসবজি ফলমূল যেন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ঠিক তেমনি ত্বকের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কেনা যায় নারী পুরুষ ও উভয়েই ত্বক নিয়ে অনেক বেশি সতর্ক থাকে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কে না চাই সবাই চাই আমার ত্বক ভালো থাকুক  যাতে কোন সমস্যা না থাকে।

অনেকে আবার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য গ্রিন টি ব্যবহার করে। গ্রিন টি তে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি, অ্যামাইনো এসিড, ক্যাফেন ও ফোলেট যা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী। ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গ্রিন টি অনেক বেশি ভালো কাজ করে। ত্বকের যত্নে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় টমেটো, গাজর, সবুজ শাক, বাদাম, অ্যাভোকাডো, লেবু, শসা, টক দই, মধু, দুধ, পালং শাক, আপেল ও ড্রাক চকলেট এগুলো রাখলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যায়।

নিয়মিত যদি দুধ খাওয়া হয় তা আমাদের স্কিনের শেয়ার করতে সাহায্য করে এছাড়াও ত্বকে প্রোটিনের ভূমিকা রাখে প্রতিদিন যদি এক কাপ দুধ খাওয়া হয় তাহলে তা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই ভালো। এছাড়া লেবু লেবু হচ্ছে ভিটামিন সি টক জাতীয় একটি ফল এটির খোসা ত্বকে মাসাজ করলে ত্বকের কালচে দাগ দূর হয়ে যায়।

এক এক মানুষের গায়ের রং একেক রকমের হয়ে থাকে কারো বা কালো কারো কারো শ্যামলা কারো আবার খুব বেশি ফর্সা। তবে এখন গায়ের রঙ নিয়ে তেমন মাথাব্যথা কারন নাই আজকাল খুব সহজেই শ্যামলা রঙ ফর্সা হয়ে যাচ্ছে। অনেকে আমার মনে করে ভরসা নয় একটু শ্যামলা রঙ্গে অনেক বেশি ভালো অনেক বেশি আকর্ষণ করে মানুষকে শ্যামলা রং।

শ্যামলা রঙে চেহারার অনেক বেশি ব্রণের দাগ দাগ দেখা যায় তবে নিয়মিত যদি ত্বকে স্কাব ব্যবহার করা হয় তাহলে এই সমস্যা থাকে না। ত্বকের যত্নে অবশ্যই আপনাকে সানস্ক্রিম ব্যবহার করা উচিত আপনি বাইরে রোদে গেলে সানস্ক্রিম ব্যবহার করলে রোধের হাত থেকে ত্বক মুক্তি পাবে ত্বকের রোদে পোড়া দাগ থাকবে না। ঘরোয়া উপায় রূপচর্চা করা সবচেয়ে বেশি ভালো।

অলিভ অয়েল বা নারকেল তেল আমাদের ত্বকের জন্য অনেক বেশি ভালো যাদের শ্যামলা ত্বক রয়েছে তাদের কাঁচা হলুদ ব্যবহার করা উচিত কাঁচা হলুদ ব্যবহার করলে শ্যামলা ত্বক ফর্সা করা যায়। যাদের শ্যামলা ত্বক তাদের ত্বকে যাতে ধুলোবালি না জমে সেজন্য দিনে দুই তিনবার ঠান্ডা পানি ঝাপটা দিতে হবে তাহলে ত্বকে কোনরকম ধুলোবালি থাকবে না। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে অবশ্যই ফেসওয়াস দিয়ে মুখ ভালোভাবে ক্লিন করে নিতে হবে নয়তো ক্লিনজার ব্যবহার করতে হবে।

শ্যামলা ত্বকের জন্য মুলতানি অনেক বেশি ভালো কাজ করে মুলতানের সাথে যদি টক দই ব্যবহার করা হয় তাহলে শ্যামলা ত্বক এমনিতেই ফর্সা হয়ে যায় তবে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন আপনাকে মুলতানি সাথে টক দই ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন অ্যালোভেরা জেল আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।

শীতের সময় ত্বক অনেকটা শুষ্ক হয়ে থাকে ত্বকের আর্দ্রতা কমে যায়। ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে আমরা সবাই চাই তবে শীতের সময় আমরা ত্বকে বেশি যত্ন নিই কিন্তু সবাই চাই প্রত্যেক ঋতুতেই স্বাস্থ্যকর ত্বক পেতে। শীতের সময় আপনাকে অবশ্যই ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে আর তোকে নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে, নারী পুরুষ ও ভাই এই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।

এছাড়াও স্কিনে যাতে ধুলো বালি না থাকে সেজন্য ২-৩ বার পানির ঝাপটা দিতে হবে একদম শুষ্ক হয়ে যায় সে জন্য আপনাকে একটি ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে আবার সাথে সাথে ত্বকের আদ্রতা অনেক বেশি কমে যায়। ময়শ্চারাইজার যার নেওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ভালো মশ্চারাইজার নিতে হবে। আপনাকে শীতের সময় ও একটি ভালো সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।

শীতের সময়ে সূর্যের তাপটা স্ক্রিনে বেশি লাগে সেজন্য সানস্ক্রিম ব্যবহার করতে হবে এছাড়াও ত্বকে আপনি লোশন ব্যবহার করতে পারেন ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখার জন্য। আপনাকে ভেজা অবস্থায় তোকে মশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে তাহলে এটি ত্বকের জন্য খুবই ভালো হবে। এছাড়াও এমনিতেও ত্বকের উইন্টার ক্রিম লাগিয়ে রাখতে হবে তাহলে ত্বক ভালো থাকবে তোকে মাঝেমধ্যে স্ক্রাব ও অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে হবে গোসলের আগে। 

এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফেসপ্যাক যেমন বেসনের ফেসপ্যাক বানিয়ে যদি তোকে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখেন তাহলে শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা আরো বেশি বেড়ে যাবে। অনেকে আবার শীতে ত্বকে গরম পানি ব্যবহার করে কিন্তু গরম পানি ব্যবহার করা ত্বকের জন্য একদমই ভালো না ত্বকের আদ্রতা অনেক বেশি কমে যায় সেজন্যে স্বাভাবিক পানি ব্যবহার করাটাই সবচেয়ে বেশি ভালো। বেশি বেশি শীতের সময় শাক-সবজি খেতে হবে তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যাবে।

অবশেষে বলা যায় ত্বক উজ্জ্বল করতে সবাই চাই সেটা সব ঋতুতেই শীতে গরমে সবসময়ই। টক নিয়ে আমরা অনেক বেশি চিন্তায় থাকি ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে যেমন ব্রণ কালো দাগ ও বিভিন্ন বলি রাখা দেখা দিলে অনেক সময় আমরা পার্লারে গিয়ে হাজার হাজার টাকা খরচ করে বিভিন্ন ধরনের ট্রিটমেন্ট নিয়ে থাকি। কিন্তু ঘরোয়া উপায়ে যদি ত্বকের যত্ন নেওয়া যায় তাহলে সেটি ত্বকের জন্য খুব ভালো হয়।

সেজন্যে আসুন ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া শুরু করি নিজেও ঘরোয়া পায়ে ত্বকের যত্ন নিই এবং অন্যদের কেউ নেওয়ার পরামর্শ দিই। ত্বক সম্পর্কে লিখা আমার আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন আমার লেখা আপনাদের ভাল লাগলে অবশ্যই আপনার আত্মীয়-স্বজন সবার সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন।