দিনে কতটুকু অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত

আমাদের মাঝে অনেকেই হয়তোবা জানে না যে দিনে কতটুকু অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত ও অ্যাভোকাডো খেলে কি হয় এরকম প্রশ্ন সবার মনে থেকে যায়। তবে আসুন তাহলে সঠিক তথ্যটা জেনে নিই। অ্যাভোকাডো একটি হচ্ছে স্বাস্থ্যকর ফল যা খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু এবং এটি রান্না করে খাওয়া যায় অথবা কাঁচা অবস্থাতেও খাওয়া যায়। অ্যাভোকাডো খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যায়।
দিনে কতটুকু অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত
অ্যাভোকাডো সবচেয়ে বেশি বিদেশে পাওয়া যায় তবে এখন এটি বাংলাদেশেও চাষ হয় এবং বাংলাদেশেও পাওয়া যায়। অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান।

ভূমিকা

অ্যাভোকাডো স্বাস্থ্যসম্মত একটি ফল এটি বিদেশে পাওয়া যায়। বিদেশি মানুষ এটি খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে তবে এখন এটি বাংলাদেশে পাওয়া যায় বাংলাদেশে এই ফলের চাষ হয়। সারাদিনে একটি অ্যাভোকাডো খাওয়া যায় অ্যাভোকাডো কাঁচা অবস্থাতে খাওয়া যায় অথবা রান্না করেও খাওয়া যায় এটি স্বাস্থ্যকর একটি ফল। সব ফলের চেয়ে অ্যাভোকাডো বেশি উপকারী।

অ্যাভোকাডোর সালাদ বানিয়েও অনেকে খায় এছাড়া অ্যাভোকাডো তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। প্রতিদিন যদি একটি করে অ্যাভোকাডো খাওয়া যায় তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। অনেকে আবার অ্যাভোকাডো কে সুপার ফুড ও বলে। অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ক্যালসিয়াম যা আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

দিনে কতটুকু অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত

অ্যাভোকাডো আমরা কমবেশি সবাই জানি একটি স্বাস্থ্যকর ফল। সব ফলের চেয়ে এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ ও ভিটামিন উপাদান যা আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। অ্যাভোকাডোতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এ ছাড়া অ্যাভোকাডো ফলটি একটু মিষ্টি কম সেজন্য সবাই খেতে পারে ডায়াবেটিস থেকে রোগীরা নিয়মিত খেলে কোন সমস্যা হয় না।

সারাদিনে একটি অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত। অ্যাভোকাডো আপনি বিভিন্ন রকম ভাবে খেতে পারেন কাঁচা অবস্থায় খেতে পারেন অথবা রান্না করে খেতে পারেন। নয়তো সালাত বা মাখন বানিয়ে অ্যাভোকাডো খেতে পারেন। অ্যাভোকাডো আমাদের চোখের জন্য অনেক বেশি ভালো। চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে অ্যাভোকাডো। অ্যাভোকাডো এছাড়াও রয়েছে অনেক বেশি স্বাস্থ্য উপকারিতা। হাটের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

অ্যাভোকাডো তে আছে বিটা সিটোস্টেরল যা আমাদের খারাপ কোলেস্টেরল মাত্রা কমিয়ে দেয় সেজন্য হাটের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এছাড়া অ্যাভোকাডোতে রয়েছে পটাশিয়াম যা আমাদের রক্তচাপ কমিয়ে দেয় খুব সহজেই। ক্যান্সার প্রতিরোধ করে অ্যাভোকাডো তে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। সেজন্য স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে অবশ্যই আমাদের সারাদিনে একটি করে অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত।

অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ক্যালসিয়াম যা আমাদের হাড়কে শক্ত রাখে এবং হাড়কে শক্তিশালী করে তুলে। শরীরে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে অ্যাভোকাডো রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। এছাড়াও দৃষ্টিশক্তি চোখের রেটিনার জন্য অ্যাভোকাডো খুবই ভালো একটি ফল। অ্যাভোকাডো তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। সুস্থ থাকতে হলে আমাদের শরীরে অনেক ধরনের ভিটামিন ও প্রোটিনের প্রয়োজন আছে আর এই ভিটামিন ও প্রোটিনের অভাব পূরণ করতে অ্যাভোকাডো রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। প্রতিদিন একটি করে অ্যাভোকাডো খেলে শরীরে ভিটামিন ও প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।

অ্যাভোকাডো খেলে কি হয়

আমরা সবাই জানি অ্যাভোকাডো একটি স্বাস্থ্যকর ফল।এর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে অনেক বেশি। অ্যাভোকাডো আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করে এছাড়া ক্যান্সারও  রোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।দৃষ্টি  শক্তি ভালো রাখে হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। প্রতিদিন একটি করে অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত প্রতিদিন যদি একটি করে অ্যাভোকাডো খাওয়া হয় তাহলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যায়।

এছাড়াও অ্যাভোকাডো হচ্ছে একটি স্বাস্থ্যসম্মত ফল। এটি বাংলাদেশেও অনেক বেশি পাওয়া যায় বিদেশীরা এই ফল দিয়ে ক্রিম বানিয়ে বিভিন্ন খাবার তৈরি করে এছাড়া এ ফল কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় রান্না করেও খাওয়া যায়। বিভিন্ন ধরনের সালাতের সাথে অ্যাভোকাডো ব্যবহার করা যায়। অ্যাভোকাডোতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব সহজেই বাড়িয়ে দেয়।

হলুদ ও সবুজ হয় একটি বিচি থাকে। খনিজ ও ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল হচ্ছে অ্যাভোকাডো যার পুষ্টিগুণ রয়েছে অনেক। প্রতিদিন এভোকাডো খেলে হাড়ের সমস্যা হয় না স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেক বেশি কমে যায়। আপনি যদি প্রতিদিন অ্যাভোকাডো খান তাহলে। হজমের সমস্যায় অ্যাভোকাডো রাখতে পারেন যাদের হজমের সমস্যা আছে তারা প্রতিদিন একটি করে অ্যাভোকাডো খেতে পারেন। 

অ্যাভোকাডো খেলে হজমের সমস্যা দূর হয়ে যায় এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যায়। অ্যাভোকাডোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা হজমের কাজে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ভিটামিন বি ভিটামিন বি আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু খুব সহজেই বের করে দেয়।

এছাড়াও ফলটি তে রয়েছে ভিটামিন সি ভিটামিন ই যা আমাদের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। অ্যাভোকাডোর আর একটা বিশেষ গুণ হচ্ছে এভোকাডো খেলে ঘুম ভালো হয় এবং শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্লান্তি খুব সহজে দূর হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই প্রতিদিন একটি করে অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত।

অ্যাভোকাডো বেশি খাওয়া যাবে কি

অ্যাভোকাডো থাকে অধিক পরিমাণে পটাশিয়াম যা আমাদের দাঁতের জন্য খুবই ভালো দাঁতের মাড়ি মজবুত রাখে ও দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান করে। এছাড়াও ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে অ্যাভোকাডোর রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। এছাড়াও রয়েছে ফাইবার যা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের মতন সমস্যা খুব সহজেই দূর করে দেয় এছাড়াও হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয়।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অ্যাভোকাডো খাওয়া নিরাপদ এতে মিষ্টির পরিমাণ অনেক কম থাকে। এছাড়াও অ্যাভোকাডোতে অনেক ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ আছে যেমন ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, ফলিক এসিড, ক্যালরি বিভিন্ন ধরনের উপাদান। সকালে অ্যাভোকাডো খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো হয়। সালাত নয়তো স্যান্ডউইজ এর সাথে অ্যাভোকাডোর মাখন এছাড়া বিভিন্ন ধরনের বারবিকিউ এর সাথে অ্যাভোকাডো খাওয়া যায়।

যে যেভাবে খেতে পছন্দ করে। প্রতিদিন একটি করে অ্যাভোকাডো খাওয়া উচিত। অ্যাভোকাডো তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু অ্যাভোকাডো বেশি খাওয়া একদমই ভালো না। অ্যাভোকাডো তে থাকা পটাশিয়াম যেমন আমাদের দাঁতের জন্য উপকারী অন্যদিকে এটি আমাদের কিডনির সমস্যা হতে পারে।

পটাশিয়ামের মাত্রা যদি অতিরিক্ত হয় তাহলে কিডনির বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। এলার্জির রোগীদের জন্য অ্যাভোকাডো খাওয়া একদমই উচিত নয়। এভোকাডো খেলে তাদের অ্যালার্জি অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যেতে পারে। সেজন্য তাদেরকে এভোকাডো খাওয়া থেকে একটু বিরত থাকতে হবে। অ্যাভোকাডোতে রয়েছে হেলদি ফ্যাট যেটি অতিরিক্ত পরিমাণে যদি বেড়ে যায়।

তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে। অবশেষে বলা অ্যাভোকাডোর উপকারিতা বেশি উপকারিতা গুন গুলো একটু কমে আসে। প্রতিটা জিনিসের দুটো দিক থাকে একটি ভাল একটি খারাপ তবে এভোকাডো বেশি খাওয়া একদমই উচিত নয় সপ্তাহে একটি অ্যাভোকাডো খেলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

অ্যাভোকাডো খাওয়ার নিয়ম

অ্যাভোকাডো খাওয়ার অনেক উপায় রয়েছে এভোকাডো আপনি কাঁচা অবস্থাতেও খেতে পারেন অথবা রান্না করে খেতে পারেন এছাড়াও এভোকাডো দিয়ে বিভিন্ন রকমের সালাত করে খেতে পারেন। অ্যাভোকাডো একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল এটি কে অনেকে আবার সুপার ফুট বলে। অ্যাভোকাডো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। এভোকাডো বিদেশে বেশি পাওয়া যেত এখন বাংলাদেশেও অনেক বেশি এভোকাডো পাওয়া যায়। বিদেশীরা সবসময় সকালের নাস্তায় এভোকাডো রাখে তারা অ্যাভোকাডো কে বিভিন্ন ভাবে খায়।

অ্যাভোকাডোর সালাদ অ্যাভোকাডো কে প্রথমে কেটে নিতে হবে তারপরে সালাতের সাথে মিশিয়ে দিন ছোট ছোট টুকরো করে তাহলে খাবার সময় বেশি স্বাদ পাওয়া যাবে। এছাড়াও আপনি শুধু অ্যাভোকাডো সালাত খেতে পারেন এটিও অনেক বেশি সুস্বাদু হয়।

অ্যাভোকাডো মেয়েনিজ অ্যাভোকাডোর মেয়েনিজ স্যান্ডউইচ এর সাথে অনেক বেশি ভালো লাগে আপনি যদি স্যান্ডউইচ বানান সাথে অ্যাভোকাডো মেয়েনিজ দিয়ে খান তাহলে এটি হেলদি হবে পাশাপাশি ঘরে বানানো খাবার স্বাস্থ্যসম্মত হবে।

অ্যাভোকাডো কিউব করে খান কাঁচা এভোকাডো কে ছোট ছোট টুকরো করে তার সঙ্গে যদি গোলমরিচের গুঁড়ো ও লবণ মেশানো হয় তাহলে এভোকাডো স্বাদ অনেক বেশি বেড়ে যায় অনেকেই রাত্রে এভাবে অ্যাভোকাডো খেতে পছন্দ করেন। এইভাবে রাত্রে যদি এভোকাডো খাওয়া হয় তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

ডিম দিয়ে অ্যাভোকাডোর বেকড ডিম দিয়ে অনেকে অ্যাভোকাডো কিউব করে কেটে নেওয়ার পর এরপরে একটি চুলাতে বাটার যোগ করে কাঁটা অ্যাভোকাডোর সাথে ডিম ফেটিয়ে মিক্স করে তাদের সামান্য লবণ ও গোলমরিচের গোড়া ছিটিয়ে হালকা আছে রান্না করে নিন তাহলেই তৈরি হয়ে যাবে অ্যাভোকাডোর বেকড এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

অ্যাভোকাডো তেলের উপকারিতা

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ অ্যাভোকাডোর তেল বা এভোকাডো অয়েল। অ্যাভোকাডো অয়েল আমাদের চুল ও ত্বকের যত্নে বিশেষ করে উপকারী। ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে এভোকাডো অয়েলের রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। এছাড়াও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রয়োজন আন্টি অক্সিডেন্ট। আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে অ্যাভোকাডো । অ্যাভোকাডোর তেল একটি অর্গানিক প্রোডাক্ট হিসেবে আমরা চিনি।

অ্যাভোকাডো অয়েলের কোনরকম কেমিক্যাল থাকে না তাই আমাদের ত্বকও চুলের যত্নে এটি কোন প্রকার সমস্যা দেখা দেয় না। বরং আমাদের স্কিনের জন্য ও চুলের জন্য ১০০% নিরাপদ হচ্ছে এবং অ্যাভোকাডো অয়েল। অ্যাভোকাডো ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। ত্বকের শুষ্ক ভাব দূর করে দেয় ত্বক উজ্জ্বল করে খুব সহজেই। এছাড়াও সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে আমাদের স্কিন কে বাঁচায় অ্যাভোকাডো অয়েল।

অ্যাভোকাডো অয়েল আমাদের সানস্ক্রিম হিসাবে কাজ করে বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই অ্যাভোকাডো অয়েল দিয়ে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। অ্যান্টি এইজিং এর কাজ করে আমাদের স্কিনে অ্যাভোকাডো অয়েল। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ও ক্যারোটিন যা আমাদের ত্বককে অ্যান্টি এইজিং করে। চুলের অ্যাভোকাডো অয়েল ব্যবহার করলে তা কন্ডিশনারের কাজ করে ।এছাড়া খুব তাড়াতাড়ি খুশকি দূর হয়ে যায়। অবশেষে বলা যায় অ্যাভোকাডো অয়েল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এমনটি আমাদের ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী।

লেখকের শেষ কথা

অ্যাভোকাডো বা অ্যাভোকাডো অয়েল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী এছাড়াও আমাদের ত্বকের যত্নে রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। প্রতিদিন যদি একটি করে অ্যাভোকাডো খাওয়া হয় তাহলে আমাদের হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে এছাড়াও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। অ্যাভোকাডো অনেকে অনেক রকম ভাবে খাই কেউ কাঁচা অবস্থায় খায় কেউ আবার এভোকাডো মেয়েনিজ সঙ্গে খেতে পছন্দ করে।

আবার সালাত হিসাবে খাই এটি যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন এটির পুষ্টিগুণ সবসময় এক রকম থাকে  অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর সমৃদ্ধ একটি ফল অ্যাভোকাডো। এটি খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। তাই আসুন প্রতিদিন যদি না হয় সপ্তাহে একটি করে অ্যাভোকাডো খাই নিজেও খায় এবং অন্যদেরকেও খাওয়ার পরামর্শ দিই অ্যাভোকাডো সম্পর্কে আমার লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url