শিশুদের দৈনিক কত ঘন্টা করে ঘুমানো প্রয়োজন

শিশুদের দৈনিক কত ঘন্টা করে ঘুমের প্রয়োজন হয়তো এই সম্পর্কে অনেক জায়গায় অনেক তথ্য খুঁজছেন কিন্তু আসলে সঠিক তথ্য পাচ্ছেনন না আসুন তাহলে সঠিক তথ্যটা জেনে নিন। শিশুর বয়স যখন এক থেকে দুই বছর সাধারণত তাদের দিনে ১২ থেকে ১৩ ঘন্টা ঘুমানো উচিত। আর নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে তাদের ১৬ থেকে ১৭ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন আছে। আবার অনেকেই জানে না ওজন বেশি হলে কি ঘুমানো উচিত আসলে ওজন বেশি হলে একটু কম ঘুমানোই ভালো।
শিশুদের দৈনিক কত ঘন্টা করে ঘুমানো প্রয়োজন
শিশুদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ঘুম সব বয়সী বাচ্চাদের ঘুমের প্রয়োজন আছে এতে তাদের মস্তিষ্ক ভালো থাকে। জিরো থেকে ছয় মাস বাচ্চাদের দিনে ১৬ থেকে ১৭ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন।

ভূমিকা

সব বয়সী মানুষেরই ঘুমের প্রয়োজন রয়েছে শিশু থেকে বড় সবারই প্রত্যেকটা মানুষের সারা দিনে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন তবে শিশুদের ক্ষেত্রে একটু বেশি ঘুমের প্রয়োজন আছে। ঘুমালে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যায় এছাড়াও যদি ঘুমানো হয় তাহলে মানসিক চাপ বিভিন্ন ধরনের টেনশন দূরে থাকে এমনকি মস্তিষ্ককে শান্ত রাখে। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য নির্ভর করে ঘুমের উপরে।

ঘুমালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় তবে অতিরিক্ত ঘুমানো যাবে না সব বয়সী মানুষেরই একটি ঘুমের তালিকা রয়েছে। তবে শিশুদের দৈনিক ১২ থেকে ১৫ ঘন্টা ঘুমানো খুবই প্রয়োজন। সাধারণত আমরা দুপুরে সবাই ঘুমিয়ে থাকি তবে ১ থেকে ২ ঘন্টা দুপুরে ঘুমানো উচিত। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি ও কমে যায়। ঘুমানোর সঠিক নিয়ম হচ্ছে দুপুরে আর রাত সকালে অতিরিক্ত ঘুমালে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে হতে পারে।

শিশুদের দৈনিক কত ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন

ঘুমাও আমাদের প্রত্যেক বয়সী মানুষেরই খুবই প্রয়োজনীয়। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমালে আমাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ঘুমিয়ে পড়ে নির্ভর করে আমাদের স্বাস্থ্য কেমন থাকবে। ঘুমালে মস্তিষ্ক ভালো থাকে বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপ টেনশন এগুলো দূরে থাকে। ঘুম আমাদের খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। পর্যাপ্ত পরিমাণে না ঘুমালে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।

শিশুদের দৈনিক ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা করে ঘুমানো প্রয়োজন। অনেক মায়েরা হয়তোবা টেনশনে পড়ে যান শিশুর অতিরিক্ত ঘুমানোর জন্য অতিরিক্ত ঘুমালে কি করা উচিত সে সম্পর্কে হয়তো আসলে সঠিক তথ্যটা জেনে নিন। শিশুরা অতিরিক্ত ঘুমালে কোন সমস্যা হয় না কারণ এদের শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য ঘুম খুবই প্রয়োজন। নবজাতক শিশুকে দিনের ভিতরে ১০ থেকে ১২ বার খাওয়াতে হবে আপনি যতবারই ওদের কে খাওয়াবেন ততবারই তারা ঘুমিয়ে পড়বে এটা কোন সমস্যা নয়।

তবে ঘুমানো অবস্থায় শিশুকে খাওয়ানো উচিত নয় ঘুম থেকে তাদেরকে তুলে তারপরে খাওয়ানো উচিত। শিশু জ্যোতি যথেষ্ট পরিমাণে না ঘুমায় তাহলে সে অতিরিক্ত কান্না করে এবং ছটফট করতে থাকে। কোন কোন শিশু অতিরিক্ত পরিমাণে ঘুমাইয়া আবার কোন কোন শিশু একেবারে ঘুমাতে চায় না তবে প্রত্যেকটা শিশুরই ঘুমের প্রয়োজন আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে।

শূন্য থেকে ছয় মাস বয়সী শিশুদের ১৬ থেকে ১৭ ঘন্টা ঘুমানোর প্রয়োজন আছে। ১ থেকে ২ বছরের বাচ্চাদের ১২ থেকে ১৫ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। ৩ থেকে ৬ বছর বাচ্চাদের ১০ থেকে ১৪ ঘন্টা ঘুমাতে হবে। সাত থেকে দশ বছরের মধ্যে বাচ্চাদের ১০ থেকে ১২ ঘন্টা ঘুমালে হবে। শিশুরা যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমায় তাহলে স্বাস্থ্য উন্নত করে এছাড়াও মস্তিষ্ক ভালো রাখে।

খাওয়া দাওয়া বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যায় তবে শিশুদেরকে কোন সময়ে বেশি চাপ দেওয়া একেবারেই ঠিক না। এছাড়াও বকাবকি করা চিল্লাচিল্লি করা এগুলা শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। শিশুদেরকে হালকা কিছু খাওয়ানোর পরে ঘুমানো উচিত এছাড়া হালকা করে মেসেজ করা তাহলে তারা খুব সহজেই ঘুমিয়ে যাবে।

ওজন বেশি হলে কি বেশি ঘুমানো উচিত

ওজন বাড়লে কখনোই অতিরিক্ত ঘুমানো উচিত নয় কারণ অতিরিক্ত ঘুমালে আমাদের ওজন আরো বেশি বেড়ে যায় সাধারণত মানুষের ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন আছে। সুস্থ থাকতে হলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে কারণ যতই ওজন বাড়বে ততই শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই সৃষ্টি হবে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি থেকে যাবে এ ছাড়া মানুষের উচ্চতা অনুযায়ী স্বাস্থ্য থাকাটাই ভালো।

নিয়মিত যেগুলো আমরা প্রতিদিন খাচ্ছি সেগুলো একটু খেয়াল রেখে খেতে হবে এতে করে যাতে আমাদের ওজন অতিরিক্ত না বেড়ে যায়। অনেক খাবার আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অতিরিক্ত যদি আপনি ঘুমিয়ে থাকেন তাহলে ওজন এমনিতে বেড়ে যাবে ওজন কমাতে হলে আপনাকে অবশ্যই ঘুম একটু অল্প প্রয়োজন আছে আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ঘুমিয়ে থাকেন তাহলে ওজন এমনিতে বেড়ে যাবে।

ওজন কমানোর জন্য অনেকে অনেক রকম চেষ্টা করে থাকে তবে এর জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে আপনাকে অতিরিক্ত ঘুমানো যাবে না আপনি যদি অতিরিক্ত ঘুমিয়ে থাকেন তাহলে ওজন কমানোর যতই চেষ্টা করেন না কেন কখনোই ওজন কমাতে পারবেন না। রাতে যদি অতিরিক্ত ঘুমান সেটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকরও হতে পারে। 

আর আপনি যদি দিনের বেলায় ঘুমান তাহলে এটি আপনার ওজনের ক্ষেত্রে ক্ষতিকর হতে পারে। ওজন কমানোর কিছু উপায় রয়েছে আপনি যদি খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে একটু ব্যায়াম করেন হাঁটাচলা করেন তাহলে আপনার মানসিক চাপও কমে যাবে এছাড়া ওজনও কমে যাবে শরীরে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ঘামের মধ্যে বেরিয়ে আসবে আর আপনার মানসিক চাপ কমে যাবে এতে আপনার শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকবে।

ওজন কমানোর জন্য যদি আপনি সকালের নাস্তা যদি না খান তাহলে আপনার হজমের সমস্যা হবে এবং কিডনিতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে আপনাকে ওজন কমাতে হলে অবশ্যই সকালে হালকা কিছু খাবার খেতে হবে না খেয়ে থাকা যাবে না যদি না খেয়ে থাকেন তাহলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা আরও বেশি বেড়ে যায় এছাড়া শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি হতে পারে।

সুস্থ মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো উচিত

একজন সুস্থ মানুষের প্রতিদিন প্রায় ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন আছে। তবে যদি এর থেকে বেশি ঘুম হয়ে যায় তাহলে শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে অতিরিক্ত ঘুম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষদের ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো খুবই প্রয়োজনীয়। আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান তাহলে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে। 

এছাড়াও শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যাবে। আপনি যে রুমে ঘুমাবেন সেই রুমে যেন সূর্যের আলো থাকে এছাড়াও রাতে বেলা অন্ধকার থাকতে হবে। প্রতিদিন রাত্রে আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে হবে এবং সকালে অবশ্যই নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম থেকে উঠতে হবে। আরেকটা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ঘুমানোর সময় আপনি কখনোই ফোন ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না।

কোন ল্যাপটপ আপনার থেকে দূরে রাখবেন সুস্থ থাকতে হলে আপনাকে ঘুমাতে হবে সুস্থ জীবন যাপনকে না চাই আমরা সবাই চাই সুস্থ থাকতে সুস্থ জীবন যাপন পালন করতে। জানাও অতিরিক্ত পরিমাণে ঘুমায় তারা বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হয় এছাড়াও যদি আপনি কম ঘুমান তাহলেও বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। 

সুস্থ থাকতে হলে আপনাকে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন আছে আপনি যদি সাত থেকে আট ঘন্টা না ঘুমান তাহলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব পড়তে পারে রক্তের শতকরা কমে যেতে পারে এছাড়া ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে মস্তিষ্কের সমস্যা হতে পারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব সহজে হাস পেতে পারে।

ঘুমোচ্ছে আমাদের শরীরে খুবই প্রয়োজনীয় ঘুমালে আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এছাড়াও ঘুমালে হৃদ রোগের ঝুঁকি কমে যায় শারীরিক মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে সুস্থ জীবনের জন্য ঘুমের কোন বিকল্প নেই সাত থেকে আট ঘন্টা যদি ঘুমান তাহলে আপনাদের মস্তিষ্ক ভালো থাকবে। পর্যাপ্ত যদি না ঘুমানো হয় তাহলে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে আমার মনে সমস্যা ডায়াবেটিস এর সমস্যা উচ্চ রক্তচাপ হার্টবিট এর সমস্যা এ ছাড়া হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থেকে যেতে পারে। তাই আসুন প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানোর নিয়ম করে তুলি।

দুপুরে কতক্ষণ ঘুমানো উচিত

সাধারণত দুপুরের না ঘুমোনই ভালো কারণ দুপুরে খাওয়ার পর যদি আপনি ঘুমিয়ে পড়েন তাহলে এতে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে খুব সহজে ওজন বেড়ে দেয় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনি চাইলে দুপুরে ২০ থেকে ৩০ মিনিটের মতন ঘুমাইতে পারেন। এরপরেও যদি আপনার মনে হয় যে আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম হয় না তাহলে বাড়তি আরো ১০ মিনিট ঘুমাতে পারেন।

অতিরিক্ত ঘুমালে শরীরে ক্লান্তি লাগে। শিশুদের দৈনিক ১৬ থেকে ১৭ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন আছে। হয়তোবা অনেকেই জানি যে দুপুরে ঘুমানো শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তবে দুপুরে খাওয়ার পরে একটু ক্লান্ত লাগে সেজন্য অনেকেই ঘুমিয়ে যাই ঘুমালে ও মানসিক চাপ কমে যায় বিভিন্ন ধরনের টেনশন থাকে না। তবে আপনি যদি দুপুরে অতিরিক্ত ঘুমান তাহলে এটি আপনার জন্য ক্ষতিকরও হতে পারে।

দুপুরে অল্প ঘুমানো সবচেয়ে বেশি ভালো অল্প ঘুমানোর স্বাস্থ্য ভালো থাকে অতিরিক্ত ঘুমালে সেটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। দুপুরে কোন বয়সের লোক ঘুমায় দুপুরে যারা সারাদিন পরিশ্রম করে যেমন অফিস মাঠে ঘাটে বিভিন্ন ধরনের পরিশ্রম করে তারা দুপুরে খাওয়ার পরে চোখ বন্ধ হয়ে আসে সেজন্য তারা ঘুমিয়ে পড়ে তবে অতিরিক্ত ঘুম একদমই ভালো না।

আপনি যদি দুপুরে ঘুমান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সঠিক সময়ে ঘুমাতে হবে এবং রাতেও সঠিক সময়ও ঘুমাতে হবে নিয়ম যদি উল্টা হয়ে যায় তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠবে। যাদের দুপুরে ঘুমানোর অভ্যাস নাই তাদের নতুন করে দুপুরে ঘুমানোর অভ্যাস না করাটাই সবচেয়ে বেশি ভালো সুস্থ থাকতে হলে ঘুমের প্রয়োজন আছে তবে অতিরিক্ত ঘুম কখনোই না সেটা স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো না।সেজন্য আমরা চেষ্টা করব দুপুরে না ঘুমানোর জন্য দুপুরেও যদি ঘুমায় তাহলে সর্বোচ্চ ২০ থেকে ৩০ মিনিট ঘুমাতে পারবো।

কোন কোন সময় ঘুমানো উচিত

ঘুম হচ্ছে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে অনেক রাত ধরে জেগে থাকি এবং ঘুমাতে যায় রাত একটা দুইটার পর এছাড়াও সকালে ঘুম থেকে উঠে দশটার পরে এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকারক ঘুমানোর জন্য একটি নির্ধারিত সময় বেছে নিতে হবে রাত তো নয়টার আগে ঘুমাতে হবে এবং সকাল ছয়টাতে ঘুম থেকে উঠতে হবে তাহলে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমালে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যায়। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে মানসিক চাপও কমে যায় এ ছাড়া শরীরের ক্লান্তি ভাব দূর হয়ে যায় আপনি যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে আর যদি অতীরিক্ত ঘুমান তাহলে সেটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।অনেকের মনে এই প্রশ্ন থেকেই যায় যে কেন ঘুমাবো।

ঘুম হচ্ছে আমাদের শরীরে হিউমিনিটি সিস্টেমকে ভালো রাখে এ ছাড়া মস্তিষ্ক সুস্থ রাখে বিভিন্ন ধরনের কাজের কার্যক্ষমতা যোগায়। স্মৃতিশক্তি ভালো রাখে। কোয়ালিটি লাইফ কেনা চাই। কোয়ালিটি লাইফ পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাইতে হবে। কতক্ষণ ঘুমানো উচিত সারাদিনে সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানো উচিত। শিশুদের দৈনিক ১৬ থেকে ১৭ ঘন্টা ঘুমানো উচিত তবে বয়স অনুযায়ী ঘুমের বিভিন্ন রকমের তালিকা রয়েছে।

সাধারণত রাতে ও দুপুরে ঘুমানো উচিত তারপরও দুপুরে ঘুমানো একদম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না যারা অফিস আদালত মাঠে কাজ করে তারা অনেকটাই ক্লান্ত হয়ে থাকে সেজন্য তারা দুপুরে খাওয়ার পর একটু ঘুম ঘুম ভাব হয় তবে ঘুমাইতে পারেন ৩০ মিনিট এর বেশি ঘুমানো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। রাতে আপনাকে ৯ টার আগে ঘুমাতে হবে প্রতিদিন একই নিয়মে ঘুমাতে হবে ছয়টাতে উঠতে হবে তাহলে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য এটি ভালো হবে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যাবে। রাতে ও দুপুরে ঘুমানো উচিত।

লেখকের শেষ কথা

আপনারা হয়তোবা অনেকেই জানতেন না শিশুদের দৈনিক কত ঘন্টা করে ঘুমের প্রয়োজন আছে এছাড়াও কোন কোন সময় ঘুমাতে হবে তবে নিশ্চয়ই এত সময় জেনে গেছেন যে সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো উচিত ওজন বেশি হলে কি বেশি ঘুমানো উচিত এই সম্পর্কে তথ্য জেনে গেছেন। ঘুম এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনী সুস্থ থাকতে হলে আমাদের পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন আছে তবে এই ঘুম যদি অতিরিক্ত হয়ে যায়।

তাহলে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। সুস্থ জীবন কেনা যায় সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই ৭ থেকে ৮ ঘুমাতে হবে আপনাকে। তাহলে সুস্থ থাকতে হলে আজ থেকে সঠিক নিয়মে ঘুমানো সম্পর্কে সবাইকে জানিয়ে দিন নিজেও সঠিক নিয়মে ঘুমান এবং অন্যদেরকেও ঘুমানোর পরামর্শ দিন। ঘুম সম্পর্কে আমার লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আমার লেখা যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে আপনার আত্মীয়-স্বজন সবার সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url