ছোট্ট ব্যবসার আইডিয়া বাংলাদেশ সম্পর্কে জানুন
ছোট ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আজকের লেখা আমার এই আর্টিকেল প্রিয় পাঠক আপনি কি কিভাবে একটা ব্যবসা শুরু করা যায় সেটা নিয়ে ভাবছেন। আসুন তাহলে জেনে নিন। সাধারণত আপনি যদি একটা পেন ৫ টাকা দিয়ে কিনে ১০ টাকায় বিক্রি করতে পারেন তাহলে এটি একটি ছোট ব্যবসা হল। এ থেকে আপনি ৫০% পার্সেন্ট লাভ করে ফেলতে পারবেন। বর্তমানে লাভজনক ব্যবসা হচ্ছে মাছ বিক্রি করা ও মুরগি বিক্রি করা।
আপনি যদি বড় ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে নিম্ন ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হবে। এবং পণ্য বিক্রি করতে হবে আপনি এর থেকে লাভ করতে পারবেন দুই থেকে তিনশ টাকার মতো।
ভূমিকা
আপনি একজন বাংলাদেশী হয়ে ভাবছেন কিভাবে একটা ছোটখাটো ব্যবসা করা যায়। কিন্তু আপনার সেই সম্পর্কে কোন আইডিয়া নাই তাহলে আসুন আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই লেখা মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন তাহলে বিভিন্ন ধরনের ছোটখাট ব্যবসা করার ও বিদেশী ব্যবসা করার আইডিয়া পাবেন।
কিন্তু ব্যবসা করার আইডিয়া থেকে আপনাকে ধারণা নিতে হবে কিভাবে বড় ব্যবসা করবেন। আর কিভাবে ছোট ব্যবসা করবেন তবে আমাদের দেশে ছোট ব্যবসা থেকেই বড় বড় ব্যবসার পরিমাণে লাভ হয়ে থাকে। আপনি যেকোন ধরনের ছোট ব্যবসা শুরু করতে পারেন চাব বিক্রি মুরগি লালন-পালন মাঝে বিক্রি অটো রিস্কা চালানো ও মেডিকেল ফার্মেসি ব্যবসা।
ছোট ব্যবসার আইডিয়া বাংলাদেশ
অনেকেই চান ব্যবসা শুরু করতে তবে কিভাবে করবেন কোথা থেকে শুরু করবেন কিভাবে সাফল্য পাবেন এরকম কোন গাইডলাইন পাচ্ছেন না। আমরা জানি একটি ব্যবসা ধারণ করার জন্য প্রথমে দরকার টাকা। কিন্তু আপনার ধারণা ভুল আপনি আধুনিক যুগে বাস করে এই ধারণা নিয়ে চললে আপনি ব্যবসা করতে পারবেন না। আপনি যদি চান তাহলে আপনার নিজের বসবাস করা বাড়ি ভাড়া দিতে পারেন এতে আপনি অনাও সেই টাকা অর্জন করতে পারবেন।
আপনি হয়তোবা এখন ভাবতে পারেন যে এত নামিদামি হোস্টেল থাকতে আমার বাসায় কেন রুম নিবে তারা। তবে আপনার ধারণা সম্পূর্ণটা ভুল অনেকেই হয়তো বা পড়ালেখার খরচ ও হোটেলের খরচ গ্রহণ করতে পারে না এ সময়ে তারা অল্প মূল্য দিয়ে রুম ভাড়া নিতে চাই। আপনি আপনার একটি রুম ভাড়া দিতে পারেন অনায়াসেই। আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন আপনাকে কোন মূলধন আগেই খরচ করা লাগবে না।
এছাড়া ও চা বিক্রি করে আপনি কম টাকায় লাভবান হতে পারেন। কম টাকা দিয়ে চা ব্যবসা শুরু করে এর পাশাপাশি আপনি বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া বা বিস্কিট চিপস এগুলো বিক্রি করতে পারেন তাহলে আপনি আরো বেশি পরিমাণে টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার চায়ের ব্যবসার জন্য আপনাকে বড় কোন দোকানের প্রয়োজন নাই আপনি একটা ছোট দোকান নিয়ে তা শুরু করতে পারবেন।
লোকজনের জন্য আপনি দু একটি বসার জায়গা রাখতে পারেন তাহলে তাদের সুবিধা হবে। আপনি চাইলে গ্যাস সিলিন্ডার না কিনে একটি ফ্লাক্সে করে অলিতে গলিতে বসেও চায়ের ব্যবসাটি করতে পারবেন। কাঁচামালের ব্যবসা আপনি যদি চান তাহলে গ্রাম থেকে কাঁচামাল কিনে নিয়ে শহরে বিক্রি করতে পারেন। এতে আপনার উপার্জন খুব ভালোভাবে শুরু হয়ে যাবে। আপনি যে দামে কয় করবেন তার থেকে একটু বেশি দামে বিক্রি করবেন।
শহরে গিয়ে এতে করে আপনি অনেকটা বেশি লাভ করতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফলমূল বিক্রি করতে পারেন। ছোটখাট ব্যবসার মধ্যে হচ্ছে ফলমূল বিক্রি করা আরেকটি ব্যবসা আমাদের দেশে অনেক ধরনের ফলমূল হয়। আপনি চাইলে সে ফলমূল ক্রয় করে এনে বিক্রি করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের অলিতে গলিতে। এভাবে আপনি ছোট ছোট ব্যবসা করে খুব সহজে লাভবান হতে পারবেন। এবং অল্প টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করলে অনেক বেশি লাভ করতে পারবেন অনেক কম সময়ে।
কিভাবে একটা ব্যবসা শুরু করা যায়
আমরা অনেকেই বুঝতে পারিনা কিভাবে একটা ব্যবসা শুরু করা যায়। প্রাথমিক কোন কোন জিনিসের প্রয়োজন হয় আসুন তাহলে জেনে নিন। একটা ব্যবসা শুরু করতে অবশ্যই আপনাকে একটি পরিকল্পনা করতে হবে। আপনি কি ধরনের ব্যবসা ব্যবসা করবেন। আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ আছে আপনি সেই বিষয়ে নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এছাড়াও মার্কেটে গিয়ে রিসার্চ করে দেখবেন যে কোন ব্যবসাটা আপনার জন্য ভালো হবে। নিজের ব্যবসার জন্য আপনাকে লাইসেন্স করতে হবে আইনি কিছু কাগজপত্র দরকার আছে। এছাড়াও আপনার ব্যবসা করার জন্য একটা নির্দিষ্ট সঠিক জায়গা বেছে নিতে হবে নিজের ব্যবসাকে প্রমোট করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের জিনিসগুলো আপনাকে করতে হবে।
নিজের আগ্রহর উপর ব্যবসা ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি কোন কাজটা বেশি ভালো করতে পারবেন। কোন কাজটা আপনার বেশি পছন্দের আপনি কোন কাজটা নিষ্ঠার সাথে করতে পারবেন। এরকম ভাবনা যদি আপনার মধ্যে থাকে তাহলে আপনি একটা কাজের উপরে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। আসলে নিজের আগ্রহ পড়ে আর কোন কিছুই থাকে না। ফলে নিজের যেটা নিয়ে আগ্রহর পড়ে কাজটি শুরু করুন তাহলে খুব ভালো হবে।
মার্কেট রিচার্জ আপনার আগ্র ও পছন্দের কাজটি বেছে নেওয়ার পর আপনাকে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটে গিয়ে সেটি রিচার্জ করতে হবে। আপনি যে কাজটি বেছে নিয়েছেন সেই প্রোডাক্ট টাই কেমন সে কাজের চাহিদাটা কেমন এছাড়াও সেই কাজটার ভবিষ্যতে কেমন চাহিদা হবে ও বর্তমানে তার চাহিদা কেমন। এছাড়া আপনার কাস্টমার কারা কারা হবে কতজন আপনার প্রোডাক্ট সেল করবে। যারা ব্যবসা করে তাদের থেকে আপনি আলাদাভাবে করতে পারবেন কি না এসব দিকগুলো আপনাকে দেখতে হবে মার্কেট রিসার্চ করে তাহলে আপনি খুব সহজে একটি ভালো ব্যবসা করতে পারবেন।
ব্যবসার পরিকল্পনা যেকোনো কাজ শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই ভাবনা-চিন্তা পরিকল্পনা করতে হবে। তাহলে আপনার কাজটি করতে অনেক বেশি সুবিধা হবে। আপনি যখন মার্কেটে রিসার্চ করবেন তার আগে আপনাকে অবশ্যই আপনার পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। যে আপনি কিভাবে ব্যবসাটা শুরু করবেন।
ব্যবসার খরচের তালিকা ব্যবসা করার আগে আপনাকে অবশ্যই আপনার খরচের তালিকা আগে করে নিতে হবে আমাদের মধ্যে অনেকে এই কাজটি করে না। কোথায় কতটুকু খরচ হবে এসব কোনো হিসাব রাখে না তারা গুরুত্বপূর্ণ মনে করে না এই বিষয়টা কে। আসলে ব্যবসার কাজে প্রথমেই সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে এটি ব্যবসার পরিকল্পনা তো আপনি বানিয়ে নিয়েছেন কিন্তু ব্যবসার জন্য যে খরচ হয়েছে সেসব তথ্য আপনার অবশ্যই রাখা উচিত। সাধারণত ব্যবসার জন্য খরচ হয় কিছু জিনিস সেগুলো হল
- আইনি খরচ
- ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় লাইসেন্স
- বিজ্ঞাপন
- মার্কেটিং
- ব্যবসার জিনিসপত্র
বাড়িতে বসে ছোট ব্যবসার আইডিয়া
বাইরে ব্যবসা করা একটি ঝামেলার বিষয় সারাদিন দৌড়াদৌড়ি বকাবকি অনেক কিছু করতে হয়। আজকালকার মানুষ নিজে উপার্জন করতে চান নিজে অনেক স্বপ্ন দেখেন যে নিজে একটা কিছু করব তবে এর মধ্যে আপনি বাসাতে বসে কিছু করতে চাচ্ছেন কিন্তু কোন ভাবেই কোন দিক খুঁজে পাচ্ছেন না। আমরা জানি যে নিজে উপার্জন করার মানে হচ্ছে চাকরি অথবা ব্যবসা।
অনেকে আছে যারা বাইরে গিয়ে কাজ করতে একদমই পছন্দ করে না সে ক্ষেত্রে তারা বাসায় বসেই ব্যবসা করতে পারবেন যদি আপনি বাসাতে বসে ব্যবসা করেন তাহলে সবকিছু সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে আপনার সহজ হয়ে যাবে। আসুন তাহলে ঘরে বসে ছোট ব্যবসা করার আইডিয়া জেনে নি ই।
অনলাইন আপনি চাইলে যেকোনো পণ্য কিনে সেটি অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন। এটি করতে হলে আপনাকে বাসার বাইরে যাওয়া লাগবে না। আপনি ঘরে বসে এই কাজটি করতে পারবেন ফেসবুক ইউটিউব এছাড়া ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি এই কাজটি খুব সহজে করতে পারবেন।
ব্লগার বিজনেস ঘরে বসে আয় করার প্রথম উপায় হচ্ছে ব্লগিং করা। ব্লগিং করে মাসে আপনি খুব ভালো পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন। এ কাজের জন্য আপনাকে হয়তোবা অনেক বেশি সময় দেওয়া লাগবে না আপনি চাইলে দিনে দুই থেকে তিন ঘন্টা সময় দিলেই হবে তাহলে আপনি মাসে ২০ থেকে ২৫ হাজারের মতন টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে।
ইউটিউব বিজনেস আপনি চাইলে youtube এর মাধ্যমে ভালো ভালো ভিডিও করে মাসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন আপনার হাতে থাকা ফোন দিয়ে আপনি অনলাইনে বসে থেকে সফল হতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের ভিডিও করে আপনি যদি ইউটিউবে আপলোড করেন তাহলে আপনি খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।
সার্ভে করে আয় আপনি চাইলে অনলাইনে বসে সার্ভে করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি সার্ভে করতে চান তাহলে বাড়িতে বসে থেকে ওয়েবসাইট ব্যবহার করে আপনি তাতে ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন। সার্ভে হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে আপনি অনেক বিষয় নিয়ে লোকদের মতামত বুঝায় বা প্রশ্নের উত্তর বুঝিয়ে দেন এক কথায় বলা হয় সার্ভে মানে জরিপ করা।
সবচেয়ে লাভজনক ৫ টি ব্যবসা
আমরা আজকে জানব পাঁচটি লাভজনক ব্যবসার বিষয় নিয়ে। আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করে লাভ করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই ব্যবসার পরিকল্পনা থাকতে হবে আপনি কি ধরনের ব্যবসা করতে পারবেন। কোনটার ওপরে আপনার ইচ্ছা শক্তি আছে সেই কাজটাই আপনাকে প্রথমে বেছে নিতে হবে তাহলে আপনি খুব সহজেই ব্যবসা করে ভালো মানের আয় করতে পারবেন। এর মধ্যে কয়েকটি ব্যবসা হল
- অনলাইন ব্যবসা
- ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি
- ট্রাভেল এজেন্সি
- ব্লগিং ব্যবসা
- কোচিং সেন্টার
- বিভিন্ন রকমের কোর্স বিক্রি
- দর্জির ব্যবসা
- ফলের ব্যবসা
- মোবাইল সার্ভিসিং
- আচারের ব্যবসা
- বিউটি পার্লার
বাংলাদেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা হচ্ছে অনলাইন বা ইন্টারনেট ব্যবসা আপনি অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন ঘরে বসেই। তাহলে আপনি অল্প সময়ে লাভ করতে পারবেন। যেমন জামা কাপড় জুতা ক্রিম বিভিন্ন ধরনের ফেসওয়াস তেল মধু ঘি আচার এছাড়াও আরো অনেক কিছু। এগুলো যদি আপনি বাসাতে বসে থেকে তারপরে অনলাইনে সেল করেন। তাহলে খুব সহজেই অনেক বেশি লাভ করতে পারবেন। আসুন তাহলে পাঁচটি লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে জেনে নিই।
ওষুধের ফার্মেসি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যবসা গুলোর মধ্যে হচ্ছে ওষুধের ফার্মেসি ব্যবসায়। এটি করলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি লাভজনক হতে পারবেন। মানুষের জন্ম মৃত্যু পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের ওষুধের প্রয়োজন থাকে। তাই আপনি যদি একটি ওষুধের দোকান দেন তাহলে প্রচুর পরিমাণে কাস্টমার পেয়ে যাবেন। এই ব্যবসাটি আপনি একটি দোকান নিয়ে শুরু করতে পারবেন এবং ভালো পরিমানে অল্প সময়ে লাভ করতে পারবেন।
জামা কাপড়ের ব্যবসা বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যবসার মধ্যে আরেকটি লাভজনক ব্যবসা হয়েছে জামা কাপড়ের ব্যবসা। মানুষের মৌলিক অধিকারের মধ্যে অন্যতম একটি অধিকার হচ্ছে জামা কাপড়। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের গার্মেন্টস ও ফ্যাক্টরি রয়েছে এই গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির তৈরি পোশাকগুলো বিদেশে রপ্তানি হয় যার ফলে আমরা খুব সহজে বিদেশী মুদ্রা আয় করতে পারি। এক কথায় বলা যায় জামা কাপড়ের ব্যবসা হচ্ছে একটি লাভজনক ব্যবসা।
খাবার হোটেল আমাদের বেঁচে থাকতে হলে অবশ্যই খাদ্যের প্রয়োজন আছে, মল্লিক অধিকারের মধ্যে আরেকটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধিকার হচ্ছে খাদ্য। এই ব্যবসাটি করতে হলে প্রথমে আমাদের একটু বেশি টাকা খরচ হয়ে থাকে সেজন্য যাদের হোটেল রয়েছে তারা ভালো পরিমাণে লাভ করতে পারে। আপনি চাইলে একটি খাবারের হোটেল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করতে পারেন।
তাহলে খুব সহজেই লাভজনক ব্যবসা করতে পারবেন। এছাড়া আপনি চাইলে ঘরোয়া খাবারও হোটেলে রাখতে পারেন আপনাকে সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার তৈরি করে মানুষকে ভালো লাগাতে হবে। তাহলে যদি মানুষের ভালো লাগে সেক্ষেত্রে আপনার কাস্টমার অনেক বেশি বেড়ে যাবে। আর আপনি খুব সহজেই অনেক বেশি লাভ করতে পারবেন।
বিভিন্ন ধরনের কোর্স বিক্রি আপনি যদি কোন বিষয়ে অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে সেই বিষয়টি নিয়ে একটি ভাল মানের কোচ তৈরি করে তারপরে অনলাইনের মাধ্যমে সেই কোর্সটি বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়া অফলাইনে ও এ পোস্টটি আপনি বিক্রি করে খুব সহজে লাভ করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের অডিও ভিডিও ফাইল কোষের মধ্যে রেখে সেগুলো বিক্রি করতে পারবেন।
কোচিং সেন্টার আপনি যদি ভালো পড়াশোনা করেন তাহলে একটি কোচিং সেন্টার খুলে সেখানে ছাত্রছাত্রীকে পড়াতে পারেন। এর জন্য প্রথমে আপনাকে একটি রুম ভাড়া নিতে হবে। এছাড়া যদি আপনার বাসাতে রুম থাকে তাহলে আপনি সেখানে বসেও বেশ কয়েকটি স্টুডেন্ট কে নিয়ে কোচিং সেন্টার পরিচালনা করতে পারবেন। এছাড়াও যদি আপনার বাসাতে সমস্যা হয় আপনি নিয়মিত বাসায় গিয়ে টিউশনি করিয়ে একটি ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় গ্রাহক আজকে আমাদের হয়তোবা জানা হয়ে গেছে কিভাবে একটা ব্যবসা শুরু করা যায়। ও বাড়িতে বসে ছোট ব্যবসার আইডিয়া সবচেয়ে লাভজনক পাচ টি ব্যবসা সম্পর্কে। অবশেষে বলা যায়।অল্প সময়ে যদি লাভ বান হতে চান তাহলে আপনাকে ব্যবসা করতে হবে। সেটি আপনি বাড়িতে বসে থেকেই করতে পারেন। ব্যবসা করার আগে অবশ্যই আপনাকে নির্ধারিত করে নিতে হবে।
আপনি কোন বিষয়ে খুব ভালো কিছু পারেন। কোন বিষয়টি আপনার জানা আছে তাহলে আপনার জন্য ব্যবসা করা খুব সহজ হয়ে যাবে। আর এ থেকে আপনি অনেক বেশি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আজকের আমার লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন আর আপনাদের কোন মতামত থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url