প্রতিদিন কতটুকু তরমুজ খাওয়া উচিত
তরমুজ সম্পর্কে হয়তো বা অনেক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না আসুন তরমুজ সম্পর্কে আমারা সঠিক তথ্যটা জেনে নিন তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমানে জল বা মিনারেল ও বিটা ক্যারোটিন মিনারেল প্রতিদিন ১০০ গ্রাম তরমুজ খাওয়া উচিত। তরমুজ ভালো কিনা বুঝবেন তরমুজটা লাল কিনা সেটা দেখবেন এবং কাঁচা আছে কিনা এটা দেখবেন। তারপরে কিনবেন।
গরমে সবচেয়ে তরমুজ খাওয়া ভালো, শরীরে জলের চাহিদা পূরণ করে তরমুজ। তরমুজ কে বলা হয় গরমের আরামদায়ক ফল।
ভূমিকা
তরমুজ একটি পানি জাতীয় ফল এটাতে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল গরমের সময় তরমুজ খেলে আমাদের জলের ঘাটতি পূরন হয় শরীরের। গরমের সময় প্রায় মানুষই ছোট থেকে বড় সবাই এটি খেতে পছন্দ করে। ডাইবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী তরমুজ। তরমুজে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। তরমুজ রাতের থেকে দিনে খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো।
কারণ তরমুজে রয়েছে অধিক পরিমাণে জল আর আপনি যদি তরমুজ রাতে খান তাহলে সর্দি-কাশির মাথাব্যথা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। তরমুজ কেনার সময় আপনাকে অবশ্যই ভালো তরমুজ কিনতে হবে তরমুজের বোঁটাটা আগে দেখে নিবেন সেটা শুকনা কি পেঁচা যদি শুকনা হয় তাহলে কিনবেন। এছাড়াও তরমুজ যদি লাল না হয় তাহলে কিনবেন না। তরমুজে জুস আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী আমরা প্রায়ই রমজান মাসে বেশি এটি খেয়ে থাকি।
প্রতিদিন কতটুকু তরমুজ খাওয়া উচিত
তরমুজে প্রায় ৯২ শতাংশ জল থাকে বাকিগুলো ভিটামিন ও বিটা ক্যারাটিন বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে। তরমুজ খেলে খুব সহজে আপনার ওজন কমে যাবে আপনি যদি ডায়েটে প্রতিদিন তরমুজ খান তাহলে ওজন কমাতে আপনার কোন কষ্ট করা লাগবে না। তরমুজের রয়েছে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ক্যালোরি।
প্রতিদিন আপনি ১০০ গ্রাম তরমুজ খেতে পারেন। আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে তবে যদি আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে জল খান তাহলে ভাইরাস আপনার শরীরে প্রবেশ করতে পারবে না আর এই জল যদি আপনি এমনি ও না খেতে পারেন তাহলে তরমুজ খেলে জলের ঘাটতি পূরণ হয়ে যাবে।
তরমুজ হচ্ছে একটি ভিটামিন সি জাতীয় ফল ভিটামিন সি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। তরমুজে থাকা বিটা ক্যারোটিন আমাদের চুল ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী আপনি যদি প্রতিদিন তরমুজ খান গরমের সময় তাহলে এতে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে কারণ তরমুজের শতকরার মাত্রা একদম কম থাকে তাই খুব সহজে ওজন কমে যায়।
চোখের জন্য তরমুজে রয়েছে বিশেষ ভূমিকা চোখের জন্য তরমুজ অনেক ভালো আমাদের রেটিনার স্বাস্থ্য ভালো রাখে তরমুজ যদি নিয়মিত খান এছাড়া হাড় ও দাঁত শক্ত করে তোর মধ্যে রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। ডায়াবেটিস রোগীরা প্রতিদিনই তরমুজ খেতে পারবেন তবে অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবে না কারণ তরমুজে সুগার থাকে। তরমুজ একটি মৌসুমী ফল এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো তাই প্রতিদিন আপনি ১০০ গ্রাম তরমুজ খেতে পারেন।
তরমুজ ভালো হলে কিভাবে বুঝবো
তরমুজ কেনার সময় আপনাকে অবশ্যই ভালো তরমুজটা কিনতে হবে কারণ ভালো তরমুজ না কিনলে আপনি তরমুজের পুষ্টি গুণ কখনোই পাবেন না। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রেখে সঠিক তরমুজ কিনতে হবে। তরমুজ কেনার সময় তরমুজের গোড়াটা দেখে নিবেন যে আজও সেটা শুকনো না কাঁচা যদি শুকনো থাকে তাহলে এটা পাকা আর যদি কাঁচা থাকে তাহলে সবাই মাত্র ওটা তুলে নিয়ে আসছে কারণ ওটা ফরমালিনযুক্ত।
এছাড়াও খেয়াল করবেন যে তরমুজের গায়ে কোন হলুদ দাগ আছে কিনা যদি হলুদ হলুদ দাগ থাকে তাহলে এই তরমুজ টা কেনা আমাদের জন্য ভালো। তরমুজের ভিতরটা দেখে নিবেন যে লাল হয়ে আছে কিনা যদি লাল না হয়ে সবুজ রঙের হয়ে থাকে কাঁচা অবস্থায় তাহলে সেটে নিবেন না সেটা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়।
তরমুজ গরমের দিনে খেলে আমাদের অনেকটা শান্তি লাগে কারণ তরমুজে থাকে জল আর এই তরমুজ আমাদের শরীরের জলের চাহিদা পূরণ করে। তরমুজে কোন প্রকার চর্বি থাকে না শুধু থাকে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, বি৬ ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও লাইকোপেন বিভিন্ন উপাদান থাকে। ওজন কমাতে তরমুজে রয়েছে বিশেষ ভূমিকায় এছাড়াও তরমুজে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
তরমুজে রয়েছে ফাইবার যা ওজন কমাতে বিশেষভাবে সহায়ক। যাদের হজমে গন্ডগোল হয় তারা তরমুজ খেতে পারেন তরমুজ খেলে হজমের সমস্যা দূর হয়ে যায় আর হজমের সমস্যা হলে ডায়রিয়া গ্যাস বমি ভাব পেটব্যথা পেটে জ্বালাপোড়া বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে আপনি যদি তরমুজ খান তাহলে এই সমস্যা থেকে খুব সহজে সমাধান পেতে পারেন।
যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা তরমুজ খেতে পারেন তবে অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে এটি আপনাদের ক্ষতিকারক হতে পারে কারণ তরমুজে রয়েছে চিনি যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর । তরমুজ খেলে আমাদের শরীরের পানির চাহিদা পূরণ হয়ে। তরমুজে থাকা পটাশিয়াম আমাদের হৃদ যন্ত্রকে ভালো রাখে ও মাংসপেশীকে শক্তিশালী করে তোলে।
তরমুজে জুস খেলে কি পেট খারাপ হয়
গরমের সময় প্রায় মানুষই তরমুজের জুস খেয়ে থাকে কারণ গরমের সময় তরমুজের জুস যদি বরফ দিয়ে শরবত করে খাওয়া হয় তাহলে অনেকটা ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। বিভিন্ন ধরনের কাজে কেউ কেউ ব্যস্ত থাকে সেই সময়ে যদি তরমুজের জুস খান তাহলে শরীরে এনার্জি পাওয়া যায়। তরমুজে জুসটা সাধারণত মানুষ গরমের সময় খেতে পছন্দ করে এবং রমজান মাসে বেশি খেতে পছন্দ করে।
প্রতিদিন যদি ১০০ গ্রাম তরমুজ খাওয়া হয় অথবা এক কাপের মতো তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। এছাড়া খোসা ছাড়া তরমুজ যদি খাওয়া হয় এটি ক্যান্সার রোগীদের জন্য ভালো খোসা ছাড়া তরমুজ খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়া তরমুজে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
তরমুজের শরবত যেভাবে বানাবেন আপনাকে প্রথমে একটি মাঝারি আকারে তরমুজ নিতে হবে তারপরে তার সাথে আপনি হয়তোবা পুদিনা পাতাও মিক্স করতে পারেন যদি আপনার কাছে পুদিনা পাতা খেতে ভালো লাগে তবেই আপনি মিস করতে পারেন। লেবু রস সাথে লবণ ও চিনি মিশিয়ে নিতে হবে সাথে জিরা গুঁড়া এড করতে হবে। তরমুজ গুলো টুকরো টুকরো করে বিচি গুলো ফেলে দিতে হবে তারপর সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে অল্প পানি দিয়ে ব্লেড করে নিতে হবে এরপর ছেঁকে নিয়ে তার সাথে বরফ কুচি মিশিয়ে পরিবর্তন করতে হবে।
গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখে তরমুজে। তরমুজে থাকার জল আমাদের শরীরে পানির চাহিদা পূরণ করে। এছাড়া তরমুজে থাকে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও ভিটা কেরাটিন যা আমাদের চোখের জন্য খুবই ভালো তরমুজের জুস আমাদের ত্বক উজ্জ্বল করে ও ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ভিটামিন বি ভিটামিন বি সিক্স আমাদের শরীরে এনার্জি যোগায় এবং গরমে যেকোনো কাজের শক্তি যোগায় কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
পটাশিয়াম যা আমাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে তরমুজে থাকা পটাশিয়াম আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষভাবে সহায়ক এছাড়া কিডনির বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর করে দেয়। তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জল যারা সারা দিনে অনেক কোম্পানি খান তারা যদি প্রতিদিন তরমুজ খান তাহলে শরীরে পানির চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে।
তরমুজ খেলে কি ক্ষতি হয়
গ্রীষ্মকালের তরমুজ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় কারণ গ্রীষ্মের রোদের তাপমাত্রাও বেড়ে যায় সে সময় তরমুজ খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যায় এছাড়াও তরমুজ গ্রীষ্মকালে সবাই খেতে পছন্দ করে কারণ তরমুজে থাকে প্রচুর পরিমাণে জল আর এই জল আমাদের শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করে দেয়। ওজন কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।
এই তরমুজ তবে আপনি যদি তরমুজ বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তরমুজ আমাদের শরীরের জন্য বেশি উপকারী তবে ক্ষতিকর দিক খুবই কম আছে তরমুজের। তরমুজে থাকা পানি আমাদের শরীরে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে যায় তাহলে সোডিয়ামের মাত্রা খুব কমে যায় এ থেকে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে কিডনির সমস্যা হয়।
হাত-পা ফোলা তরমুজে থাকেন গাঢ় লাইকোপিন যা আমাদের শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলে সেজন্য আমাদের পেটের সমস্যা পা ফুলে যাওয়া এগুলা বেশি হতে পারে। অতিরিক্ত পানি যদি আমাদের শরীরে থাকে তাহলে কিডনির সমস্যা হতে পারে কিডনির বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে কিডনিতে পাথর কিডনিতে দাগ এছাড়া বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
তরমুজে থাকা ফাইবার অতিরিক্ত যদি হয়ে যায় তাহলে ডায়রিয়ার সমস্যা হতে পারে এছাড়া বদ হজম ও হতে পারে বমি বমি ভাব। তরমুজ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী তবে এটি যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যায়। যারা নিয়মিত অ্যালকোহল পান করেন তাদের স্বাস্থ্যের জন্য তরমুজ একেবারে ভালো না তরমুজে রয়েছে রাসায়নিক পদার্থ যা আমাদের লিভারের ক্ষতি করতে পারে। তরমুজে থাকা পটাশিয়াম আমাদের আহার মজবুত করে কিন্তু যদি পটাশিয়াম শরীরে বেশি পরিমাণে বেড়ে যায় তাহলে হৃদ রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
তরমুজ খেলে কি ওজন কমে
তরমুজ খেতে আমরা ছোট থেকে বড় সবাই পছন্দ করি তরমুজের রয়েছে গারো একটি লাল রং যা দেখলেই সবার কাছে খেতে ইচ্ছা করে তরমুজ পছন্দ করে না এরকম মানুষ বোধহয় খুব কমই আছে এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে জল যা আমাদের শরীরে জলের চাহিদা পূরণ করে দেয়। তরমুজে থাকা ফাইবার আমাদের শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
তরমুজ একটি সুস্বাদু ফল এতে পানির পরিমাণ বেশি থাকে কিন্তু খেতে অনেকটা বেশি মিষ্টি লাগে তবে তোর মধ্যে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশি খাওয়া একদমই ভালো না তারা খেতে পারবে তবে সঠিক মাপে খেতে পারবে অতিরিক্ত তরমুজ খাওয়া তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। তরমুজে রয়েছে ভিটামিন সি, কপার, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি বিভিন্ন ধরনের উপাদান ।
এছাড়াও রয়েছে অ্যামাইনো এসিড যা আমাদের লিভার ফুসফুস ও কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখে। আপনি ওজন কমানোর জন্য যে খাবারই খান না কেন তার আগে আপনাকে বুঝে নিতে হবে যে আপনার শরীরে সেই খাবার থেকে কতটুকু ফাইবার ও ক্যালোরি প্রবেশ করছে তরমুজ আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে কারণ তরমুজে ফাইবার ও ক্যালোরির পরিমাণ কম থাকে সেজন্য আপনারা ডায়েটে তরমুজ রাখতে পারেন।
তরমুজে থাকা বুঝতে উপাদান আমাদের হার্টের জন্য খুবই ভালো হার্ট অ্যাটাকের মত ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। এছাড়া তরমুজ আমাদের শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের বের করে দেয় এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে তরমুজ খাওয়ার সময় আপনাকে একটু খেয়াল রেখে খেতে হবে যাতে আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে না খেয়ে নেন অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
লেখকের মন্তব্য
তরমুজ সম্পর্কে হয়তো বা অনেকের ধারণা ছিল না তরমুজ খেলে কি ওজন বাড়ে? তরমুজ আমাদের কতটুকু খাওয়া উচিত ও কিভাবে তরমুজ চিনব বিভিন্ন ধরনের তথ্য আশা করি আজকে আপনারা জেনে গেছেন তরমুজ হচ্ছে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল এটি গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায় গ্রীষ্মের চওড়া রোদে আমরা যদি তরমুজের শরবত খায় তাহলে অনেকটা শান্তি পাই। তরমুজ আমাদের লিভার কিডনি ও হার্ট এর জন্য খুবই ভালো এছাড়া তরমুজ খেলে ওজন খুব সহজেই কমে যায় তরমুজ আমাদের কার্য শক্তি বাড়িয়ে দেয়।
সেজন্য আসুন আজ থেকে আমরা সঠিক নিয়মে তরমুজ খাওয়া শুরু করি সারাদিনে আমাদের প্রায় ১০০ গ্রাম তরমুজ খাওয়া উচিত যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। নিজেও খাই এবং অন্যদেরকেও খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে তরমুজ সম্পর্কে লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করতে পারেন । আমার লেখা তথ্য যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে আপনার আত্মীয়-স্বজন সবার সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন।
Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url