কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয়

কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয় এটা অনেকের জানা নেই। এই কিসমিস যেমন আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী তেমন কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয় ত্বক। আমাদের শরীরে আয়রন ও ভিটামিনের অভাব দূর করে। তাছাড়াও কিসমিস রক্তের লাল কণিকার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। কিসমিসে রয়েছে ফাইবার যা হজম শক্তি বাড়ায়। আবার অনেকের জানা নেই কিসমিস খেলে কি মোটা হয়। প্রতিদিন কিসমিস খেলে ক্ষতিকারক কলেস্টেরল সমস্যা ও দূর হয় শরীরের। কিসমিস খুবই উপকারী আমাদের শরীরের জন্য। কিসমিস খাওয়ার বিভিন্ন রকম উপকারিতা সম্পর্কে জানুন
কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয় জেনে নিন
কিসমিস শরীরের আয়রনের অভার পূরন করে। কিসমিস ভেজানো পানি আমাদের রক্ত পরিষ্কার করতে ও সাহায্য করে। প্রতিদিন আমাদের চারটি করে কিসমিস খাওয়া উচিত এতে অ্যাসিডিটি সমস্যাও দূর হয়ে যায়। এছাড়াও কিসমিসে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট যা শরীরের এনার্জি যোগায়।

ভূমিকা

কিসমিস প্রতিদিন খেলে বিভিন্ন রকমের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আবার অতিরিক্ত কিসমিস খেলে ওজনও বেড়ে যেতে পারে। সব বয়সের মানুষের জন্য কিসমিসে উপকারী। কিসমিসে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, ফাইবার যা আমাদের শরীর কে সুস্থ রাখে। খালি পেটে কিসমিস খাওয়া আমাদের হার্টের জন্য খুবই উপকারী। অতিরিক্ত কিসমিস খেলে দ্রুত ওজন বেড়ে যায়। রক্তস্বল্পতায় তাই কিসমিস খাওয়া খুবই উপকারী। প্রতিদিন সকালে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে মিলবে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা।

কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয়

কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয়। হ্যাঁ অবশ্যই কিসমিস যেমন আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী তেমন ত্বকের জন্য বিশেষ করে উপকারী। কিসমিস একটি সুন্নাতি ফল। কিসমিসে রয়েছে যা আমাদের ত্বকের মৃত কোষ কে দূর করে এবং ত্বকে উজ্জ্বল করে। আমরা জানি শুকনো ফল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য সবসময়ই ভালো। কিসমিসে স্বাস্থ্যের পাশাপাশি সৌন্দর্যের ও অনেক উপকারিতা রয়েছে। কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ মিনারেল ও ভিটামিন।কিসমিসে রয়েছে প্রোটিন ফ্যাট ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, পটাশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান।

যা আমাদের চুল ও ত্বকের পুষ্টির জন্য সহায়ক। কিসমিস ভিজিয়ে রাখলে বা সেদ্ধ করলে কিসমিসের পুষ্টি উপাদান সব পানির সাথে মিশে যায়। তাই কিসমিস খাওয়ার সাথে সাথে এই পানি খাওয়া আমাদের সুন্দর্য বাড়াতে খুবই উপকারী।চুল লম্বা করে এই কিসমিস। চুল লম্বা না হলে কোন চিন্তা করবেন না এই কিসমিস আপনার চুলকে দ্রুত লম্বা করার কাজে খুবই সহায়ক। কিসমিস সে খনিজের পাশাপাশি আয়রন রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।

এছাড়াও চুল পড়া রোধ করে।কিসমিস আমার যে ত্বক মশ্চারাইজার করে। কিসমিসের জলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। শুষ্ক ত্বকের মশ্চারাইজার করে সারাদিন আপনার ত্বককে উজ্জ্বল রাখে যারা অনুভব করেন ত্বকের সমস্যা রয়েছে তাদের এখনই কিসমিসের জল খাওয়া শুরু করা উচিত।

কিসমিসের জল প্রতিদিন খেলে আপনার ত্বক ভালো থাকবে। এছাড়াও কিসমিসের জলে থাকা ভিটামিন সি আপনার ত্বকের কালো ভাব দূর করে। আমাদের ত্বক ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন সকালে কিসমিসের জল খাওয়া খুবই প্রয়োজন। এতে আমাদের শরীর ও ত্বক ভালো থাকে।

কিসমিস খেলে কি মোটা হয়

কিসমিস পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার। এটাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি তাই অনেকেই ভাবেন যে কিসমিস খেলে ওজন বাড়তে পারে। কিন্তু কিসমিসে ওজন বাড়ে তা আপনার উপর নির্ভর করে আপনি কতটুকু খাচ্ছেন তার ওপর। যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কিসমিস খান তাহলে আপনার ওজন খুব সহজেই বেড়ে যাবে কারন কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি ও প্রোটিন।

প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে প্রায় ২০০ গ্রাম ক্যালোরি রয়েছে। আপনি যদি প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ গ্রাম কিসমিস খান তাহলে তা হাজার থেকে চৌদ্দশ ক্যালোরি সমান। এটি খুব সহজে আপনার ওজন বাড়িয়ে তোলে। যদি আপনি অল্প পরিমাণে কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে এতে আপনার ওজন বাড়বে না।কারন কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। আর এই ফাইবার আপনাকে বেশিক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও কিসমিসে খনিজ ও ভিটামিন রয়েছে।

আপনি যদি সীমিত পরিমাণে কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে ওজন বাড়তে পারে না। বাড়ানোর চেষ্টা করছেন তাহলে আপনি বেশি পরিমাণে কিসমিস খেতে পারেন। আপনি যে পরিমাণে কিসমিস খাচ্ছেন তা একটু খেয়াল রাখবেন। যদি আপনি ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তাহলে কিসমিস এড়িয়ে চলায় আপনার জন্য ভালো। কারণ কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে।কিসমিস আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী।

যদি ওজন কমাতে চান তাহলে সীমিত পরিমাণে খাবেন এই ধরেন দুই থেকে তিনটা কিসমিস প্রতিদিন খেতে পারেন। ওজন কমে যাওয়ার সাথে সাথে ওজন বেড়ে গেলেও খুব বেশি সমস্যা। আপনি যদি খুব বেশি রোগা হন তাহলে কিসমিস আপনাকে সাহায্য করতে পারে ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে। সব বয়সের মানুষের জন্যই কিসমিস খুবই উপকারী। মুখ মিষ্টি করার জন্য অনেকে এমনি এমনি কিসমিস খেয়ে নেয়। বাড়ানো থেকে হার শক্ত করা পর্যন্ত কিসমিস নানা ভাবে সাহায্য করে। শুকনো খাওয়ার থেকে ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায়।

কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও অপকারিতা

কিসমিস খাওয়ার সঠিক নিয়ম ভিজিয়ে খাওয়া। কিসমিসের রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। শুকনো কিসমিস না খেয়ে কিসমিসের পানি খাওয়াটা অনেক বেশি উপকারী। রক্তস্বল্পতাই খুবই উপকারী এই কিসমিস। কারণ কিসমিস আমাদের শরীরের রতন। এছাড়াও লিভার পরিষ্কার রাখতে কিসমিস খুবই উপকারী।বলা হয়েছে কিসমিসের পানি খেলে লিভারের রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয়।

কিসমিস খাওয়ার আমাদের খুবই উপকারী। কিসমিস শুকনো খাওয়ার চেয়ে ভিজিয়ে খাওয়া অনেক ভালো কিসমিস ভেজানো পানি আমাদের রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।কিসমিস ভেজানো পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াই। কিসমিস আমাদের হাত কে ভালো রাখে। নিয়ন্ত্রণ এ রাখে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল। কিসমিসের রয়েছে খনিজ ও ভিটামিন আরো আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফাইবার এবং ম্যাগনেসিয়াম।

কিসমিস খাওয়ার সবচেয়ে উপকারী উপায় হচ্ছে সারারাত কিসমিস ভিজিয়ে সেই পানি খাওয়া খালি পেটে।সে থাকা প্রাকৃতিক চিনি আমাদের শরীরের কোনরকম ক্ষতি করে না। ব্লাড প্রেসারের সমস্যা ও দূর করে। কিসমিসের গুনের কথা না জেনে অনেকে এটা মসলা হিসাবে ব্যবহার করে। আবার অনেকেই শুধু কিসমিস খেতে ভালো লাগে বলেই খেয়ে থাকে। রক্ত পরিষ্কারের ক্ষেত্রে কিডনির পাশাপাশি লিভারকে ভালো ভাবে কাজ করতে হবে।

কিসমিস পানি হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয়। ১০০ গ্রাম কিসমিস লাগবে খুব চকচকে কিসমিস না কেনায় ভালো কারন এতে ক্যামিক্যাল থাকে। কিসমিস কেনার সময় আঢ় রং দেখে কিসমিস কিনায় ভালো তাও আবার এমন কিসমিস কিনতে হবে তা নরম ও না আবার খুব বেশি শক্ত ও না। কিসমিস কে খুব ভালো ভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে একটি গ্লাসে তিন কাপ পানি দিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সকালে ছেঁকে নিয়ে সেই পানি খালি পেটে খাবেন। এই পানি খাবার পর ২০ মিনিট অন্য কিছু খাবেন না।

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়ম

এমনি কিসমিস খাওয়ার চেয়ে ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। কিসমিস ভেজানো পানি খেলে আমরা বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাই। কিসমিসে রয়েছে ফাইবার ভিটামিন, আয়রন, পটাশিয়াম, ইত্যাদি যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে। কিসমিস ভেজানো পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হার্ট রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।আমাদের প্রতিদিন নিয়ম করে কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়া উচিত খালিপেটে।

এতে আমাদের শরীরে কোন রোগ হয় না। কিসমিস না খেলেও কিসমিস ভিজানো পানি খেলে ভিটামিন ও মিনারেল আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। কিসমিস ভেজানো পানি আমাদের রক্ত পরিষ্কার রাখে। মিস হল পুষ্টিকর খাবার এর পুষ্টিগুণ বলে শেষ করা যাবে না।কিসমিস আয়রনের ঘাটতি দূর করে। প্রতিদিন নিয়ম করে কিসমিস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য অ্যাসিডিটি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

কিসমিস কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন গবেষণায় দেখা গেছে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে। শরীরের জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয় কিডনি ভালো থাকে।কিসমিসের রয়েছে ভিটামিন সি যা আমাদের ত্বক সুন্দর রাখে ক্যালসিয়াম জামাতের দাঁত ও হারকে মজবুত করে। যারা উপকার পেতে চান তারা ৩ কাপ পানিতে কিসমিস ভিজিয়ে রেখে তারপরের দিন সকালে খালি পেটে ছেঁকে খেয়ে নিন।

এতে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে ভিটামিনের অভাব পূরণ হবে।প্রায়ই পেটের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য বিশেষ উপকার হচ্ছে এই কিসমিস কিসমিস রয়েছে এনার্জি যা আপনাকে সারাদিন প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করে। রয়েছে চিনি যা আমাদের শরীরের কোন ক্ষতি করে না বরং এ থেকে আমরা উপকারিতা পাই। তাই আমাদের উচিত প্রতিদিন সকালে কিসমিস ভিজানো পানি খাওয়া।

প্রতিদিন সকালে কিসমিস খেলে কি হয়

প্রতিদিন সকালে কিসমিস ভিজানো পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হার্ট রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিসমিসের পানি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কিসমিস একটি ড্রাই ফ্রুটস কিসমিস আঙ্গুর ফল থেকে হয়। যখন কোনো ফ্রুস্ট কে ড্রাই করা হয় তাই আর ক্যালরি দ্বিগুণ বেড়ে যায়। এবং যেটা অনেক বেশি এনার্জি টিক হয়। কিসমিসে আয়রন ও ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি।কিসমিস আপনি সকালে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন।

সকালে উঠে প্রোটিনের প্রয়োজন হয় প্রচুর পরিমাণে আর এই কিসমিস ভেজানো পানি যদি আমরা প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে খায় তাহলে প্রোটিনের কোন অভাব থাকে না। কিসমিস আমাদের হজম শক্তি বাড়ায়। কিসমিসে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ এরপরও ভালোভাবে পুষ্টিগুণ পাওয়ার জন্য আমরা প্রতিদিন সকালে কিসমিস ভেজানো পানি খাব এতে আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আর এই পানি পান করলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা মিলবে।সপ্তাহে তিন দিন কিসমিস ভেজানো পানি খেলে পেটের সমস্যা গ্যাস্টিকের সমস্যা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিসমিস আমাদের কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। কিসমিসে রয়েছে খনিজ ও ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে কিসমিসে আছে আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ও ফাইবার।

কিসমিস ভিজানো পানি আমাদের লিভার ও কিডনিকে ভালো রাখে।কিসমিসের সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ পেতে হলে কিসমিস ভিজিয়ে খেতে। তুমি চাইলে এ পানি গরম করেও খেতে পারেন এতে কোন সমস্যা হয় না। আপনি যদি চান তাহলে ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে এই কিসমিস খুবই উপকারী খুব দ্রুত আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে কিসমিস। কিসমিস সে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা আমাদের হাড় ও দাঁত শক্ত রাখে কিসমিস মিষ্টি জাতীয় খাবার হল এতে আমাদের কোন সমস্যা হয় না। কিসমিসে থাকা চীনে আমাদের শরীরের কোন ক্ষতি করে না। যারা সমস্যায় ভুগেন তাদের জন্য ওষুধ হিসাবে কাজ করে এই কিসমিস ভেজানো পানি। সেজন্য আমরা প্রতিদিন সকালে কিসমিস ভেজানো পানি খাব।

লেখকের মন্তব্য

কিসমিস সম্পর্কে এই গোপন তথ্য আপনার জানা ছিলো কি যদি এই তথ্য আপনার ভালো লেগে থাকে। তাহলে আজ থেকে কিসমিস খাওয়া শুরু করেন এবং আপনার বন্ধু ও আপনজনদের সাথে শেয়ার করে দেন এবং তাদের কেউ খাওয়ার পরামর্শ দেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url