চা কতোটুকু খাওয়া ভালো বিস্তারিত জানুন

আমাদের অনেকের মনে হয়তবা প্রশ্ন থেকে যায় চা কতটুকু খাওয়া ভালো ও অতিরিক্ত চা খেলে কি কি ক্ষতি হয় আসুন তাহলে জেনে নিই। সারাদিনে তিন থেকে চার কাপ চা খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো অতিরিক্ত যদি চা খাওয়া হয় তাহলে শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে। আদা চা খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো। তবে অনেকে লাল চা ও দুধ চা খেতেও পছন্দ করে।
চা কতোটুকু খাওয়া ভালো বিস্তারিত জানুন
চা সাধারন তো সিলেটে বেশি পাওয়া যায় সিলেটে অনেক চায়ের বাগান রয়েছে আর সেখান থেকে চা উৎপাদন হয়।

ভূমিকা

আমরা বাঙালিরা হচ্ছে চা প্রেমী মানুষ। চা ছাড়া আমাদের দিনের শুরুটা হয় না প্রতিদিন সকালে উঠে আমাদেরকে চায়ে চুমুক দেওয়া লাগবে তাহলে হয়তো বা দিনটা ভালো যাবে। অনেকে আবার চা মধু দিয়ে খেতে পছন্দ করে এছাড়া ও লেবু দিয়ে অনেকে চা খেতে পছন্দ করেন। এক এক মানুষের একেক রকমের পছন্দ কিন্তু যদি অতিরিক্ত চা খাওয়া হয় তাহলে তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে অতিরিক্ত চা খেলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও শারীরিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে অতিরিক্ত চা খেলে। সেজন্য আমাদেরকে অবশ্যই সারাদিনে তিন থেকে চার কাপ চা খেতে হবে তাহলে আমাদের শারীরিক কোন সমস্যা হবে না।

চা কতোটুকু খাওয়া ভালো

চা আমরা অনেকেই ভালোবাসি খেতে চা দিয়ে আমাদের সকালের শুরুটা হয়। কেউ বাসাতে বসে চা খায় আবার কেউ চায়ের স্টলে গিয়ে একসাথে অনেক মানুষের সাথে আড্ডা দিয়ে খায়। আমরা বাঙালিরা এক কথায় বলতে গেলে চা প্রেমি। সারাদিনে তিন থেকে চার বার চা খাওয়া সবচেয়ে বেশি উপকারী এর বেশি খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। অতিরিক্ত চা খেলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।

এছাড়াও যাদের গ্যাস্ট্রিকের মতন সমস্যা রয়েছে তাদের চা না খাওয়াই ভালো চা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। চা অনেক ভাবে খাওয়া যায় কেউবা আদা চা পছন্দ করে কেউ রং চা কেউবা আবার দুধ চা বিভিন্ন ধরনের মানুষের বিভিন্ন রকমের চা পছন্দ। রাস্তায় দেখা যায় চায়ের দোকানে শাড়ি বেঁধে মানুষ বসে থেকে চা খায়। চা না খেলে মনে হয় দিনটাই ভালো যায় না।

তবে সব চায়ের থেকে গ্রিন টি খাওয়া অনেক বেশি ভালো গ্রিন টি খেলে খুব সহজে ওজন কমে যায়। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী। আপনি যদি প্রতিদিন তিন থেকে চার কাপ চা খান তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কোন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে না। যারা অ্যালকোহল পান করে তাদের চা কম খাওয়া উচিত। চা খেলে মাথা ব্যথার সমস্যা দূর হয়ে যায়।

যে কোন কাজ করার পরে মানুষ যখন অনেক বেশি ক্লান্ত হয়ে যায় ঠিক সে সময়ে চা খেতে পছন্দ করে। বিকালে নাস্তায় ও সন্ধ্যার নাস্তায় অনেকেই চা খায়। চা বেশি পাওয়া যায় সিলেটে এছাড়াও হায়দ্রাবাদ এ চা পাওয়া যায়। চায়ের পাতা সবুজ সেই সবুজ রং থেকেই লাল চা হয় কারো যদি মাথা ব্যথার সমস্যা থাকে তাহলে এক কাপ চা খেলে মাথাব্যথা সমস্যা দূর হয়ে যায়। চা ওষুধ হিসেবে কাজ করে মাথা ব্যথার সমস্যায়। আবার অতিরিক্ত চা খেলে গ্যাস্ট্রিক উচ্চ রক্তচাপ বুক জ্বালাপোড়া পেটে ব্যথা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে একজন সুস্থ মানুষের জন্য তিন থেকে চার কাপ প্রতিদিন চা খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো।

অতিরিক্ত চা খেলে কি কি ক্ষতি হয়

বিকালের নাস্তায় ও ঘুম থেকে উঠে সবাই চা খেতে পছন্দ করেন বিশেষজ্ঞদের মতে একজন ব্যক্তি দিনে তিন থেকে চার কাপ চা খেতে পারবে। এর বেশি খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এছাড়াও চায়ে চিনির পরিমাণ কম রেখে খাওয়া উচিত যারা ডায়াবেটিসের রোগী আছে তাদের তো চিনি ছাড়াই চা খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে চিনি দিয়ে যদি চা খায় তাহলে তাদের ডায়াবেটিস অনেক বেশি বেড়ে যাবে। 

চা আমাদের আয়রনের মাত্রা অনেক বেশি কমিয়ে দেয় এছাড়াও অতিরিক্ত চা খেলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে তাছাড়া বমি বমি গ্যাস্ট্রিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। এমনি সময়ের চেয়ে শীতের দিনে মানুষ চা বেশি খায় শীতের ঠান্ডা ঠান্ডা আবহাওয়া গরম গরম চা সবাই পছন্দ করে। বাসাতে সবাই মিলে একসাথে চা খাওয়ার মজাই আলাদা। বাসার সকালের নাস্তায় অথবা বিকালের নাস্তায় চা খেতে সবাই পছন্দ করে কম-বেশি।

এছাড়াও অফিসে অথবা বিভিন্ন চায়ের স্টলে দেখা যায় মানুষ সারিবদ্ধ হয়ে চা খাচ্ছে। সারাদিনে তিন থেকে চার কাপ চা খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো এর বেশি খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য একদমই ভালো না অতিরিক্ত চা খেলে চা আমাদের শরীরের আয়রন শুষে নেয় এছাড়া ঘুমের সমস্যা হতে পারে। চা খেলে ঘনঘন প্রস্রাব হয় ও ঘুম কম হয়। 

এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা পেট ব্যথা বমি বমি ভাব হয় যাদের ডায়াবেটিস ও আলসারের মতন সমস্যা রয়েছে তাদের চা না খাওয়াই ভালো। আমাদেরকে চা খাওয়ার আগে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করে চা খেতে হবে চা যেন অতিরিক্ত না খাওয়া হয় অতিরিক্ত খেলে তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

চা কখন খাওয়া উচিত

চা সাধারণত সকালে ও বিকালে এছাড়া সন্ধ্যা নাস্তায় খাওয়া সবচেয়ে ভালো। ‌ চা যদি খালি পেটে খাওয়া হয় তাহলে পাকস্থলীতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। চা একটি সবুজ উদ্ভিদ থেকে উৎপাদন হয় সেই সবুজ পাতাকে শুকিয়ে তারপরে চা বানানো হয় আর চা বানালে এটি লাল কালার হয়ে যায় চা একটি পানি জাতীয় খাবার চা খেলে ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।

শরীরের এছাড়া মাথাব্যথা সমস্যায় চা ঔষধ হিসেবে কাজ করে। গ্রিন টি আমাদের মধ্যে অনেকে  খান গ্রিন টি খেলে আমাদের অতিরিক্ত ওজন কমে যায় ওজন কমানোর জন্য গ্রিন টি সবচেয়ে বেশি ভালো এটি খেলে আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে গ্রিন টি আমাদের স্বাস্থ্যের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য চা খুবই ভালো চা খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়ে যায়। 

এছাড়াও যাদের হাঁপানির মতন সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য চা খুবই উপকারী। চা একটি পানি জাতীয় খাবার। অনেকে অনেক রকমের চা খেতে বেশি পছন্দ করেন আদা চা আদা চা হচ্ছে আমাদের ঠান্ডা লাগার সমস্যা খুব সহজে দূর করে দেয় সর্দি কাশি এ ছাড়া গলা ব্যথা মাথাব্যথা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে দেয় ।আদা চা খেলে খুব সহজে হজম হয়ে যায় হজমের সমস্যা দূর করে আদা চা।

দুধ চা দুধ চা খেলে আমাদের ক্লান্তি দূর হয়ে যায় এ ছাড়া দুধ টা আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি খুব সহজে কমিয়ে দেয় হৃদরোগের জন্য দুধ চা খুব বেশি উপকারী দুধ চা খেলে হৃদ রোগের সমস্যা হয়ে যায় না। সাধারণত চা সকালে বা বিকালে খাওয়ার সবচেয়ে বেশি ভালো খাবারের পরে চা খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

চিনি ছাড়া চা খাওয়ার উপকারিতা

চিনি ছাড়া চা খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী চিনি ছাড়া চা খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা হয় না। এছাড়া ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে অনেকে আবার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য গ্রিন টি খান তবে গ্রিন টি আপনি দিনে দুইবার খেতে পারেন এছাড়াও আপনি চিনি ছাড়া চা খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা পাবে চেয়ে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।

চা খেলে আমাদের শরীরে এনার্জি ফিরে পাওয়া যায় যখন মানুষ খুব বেশি ক্লান্ত থাকে ঠিক সে সময়েই চা খেতে বেশি পছন্দ করে তাই চুমুক না দিলে যেন ক্লান্তি দূর হয় না চাই রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কার্বোহাইডেট, মিনারেল ও পলিফেনল বিভিন্ন ধরনের উপাদান প্রতিদিন তিন থেকে চার কাপ চা খাওয়া ভালো বিশেষজ্ঞদের মতে সারাদিনে তিন থেকে চার কাপ চা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এর বেশি যদি খাওয়া হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি থেকে যায়। চা খেলে দৃষ্টিশক্তি বেড়ে যায়।

তবে অবশ্যই আপনাকে লাল চা খেতে হবে এছাড়া আদা চা আমাদের ঠান্ডা লাগা সমস্যা খুব সহজে দূর করে যাই। যাদের ডায়াবেটিকস রয়েছে তারা নিয়মিতই চিনি ছাড়া চা খেতে পারবেন। অনেকেই আছে চা খেতে অনেক বেশি পছন্দ করেন প্রায় বিশ্বজুড়ে অধিকাংশ মানুষই এক কথায় বলা যায় চাপ প্রেমি। তবে খালি পেটে চা খাওয়া একদমই ভালো না খালি পেটে চা খেলে গ্যাস্টিকের মত সমস্যা হতে পারে।

চিনি ছাড়া চা খেলে আমাদের কোলেস্টেরল মাত্রা কমে যায় সেজন্য খুব সহজে ওজন কমাতে পারি যারা ডায়েটে রয়েছেন তারা ওজন কমানোর জন্য খুব সহজেই চিনি ছাড়া চা খেতে পারেন অথবা গ্রিন টি প্রতিদিন খেতে পারেন দুইবার করে। চিনি ছাড়া চা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী চাই রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

লাল চা খাওয়ার উপকারিতা

আমাদের প্রায় অনেক মানুষের সকালটা শুরু হয় চা দিয়ে চা খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যায় এ ছাড়া চায় রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এছাড়াও লাল চা খেলে শরীরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। লাল চায় রয়েছে প্রায় অনেক ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীলের জন্য খুবই উপকারী। তবে এই যা কখনোই খালি পেটে খাওয়া উচিত নাই যা সব সময় ভরা পেটে খেতে হয় চা। 

লাল চা খেলে বদহজমের সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যায় এছাড়া পেটের বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে। লাল চা আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয় নিয়মিত যদি লাল চা খাওয়া হয় তাহলে হৃদরোগের কোন ঝুঁকি থাকে না এছাড়া ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে লাল চা আমাদের শরীরে ক্ষতি করো কোলেস্টেরল বের করে দেয়।

লাল চা খেলে শরীরে বিভিন্ন উপকার পাওয়া যায় লাল চা আমাদের হাড় মজবুত রাখে ও মাংস পেশি শক্ত করে রোগ লাল চা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব সহজেই বাড়িয়ে দেয় এছাড়া শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে আপনি যদি সকালে এক চাপ লাল চা খান তাহলে বিভিন্ন ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর হয়ে যায় যেমন সর্দি-কাশি তবে এমনি সময়ের চেয়ে মানুষ শীতকালে বেশি চা খায় শীতের দিনে গরম গরম যা সবাই খেতে পছন্দ করে।

তবে অনেকে অনেক রকমের চা খায় কেউ আদা চা দুধ চা কেউ আবার লাল চা খেতে পছন্দ করে তবে বেশিরভাগ মানুষেরই লাল চা খুব বেশি পছন্দের। লাল চায়ের সাথে পুদিনা পাতা অথবা লেবু খেতে খুব বেশি ভালো লাগে এটিও একটি অনেক মানুষের পছন্দের খাবার। সারাদিন আপনি তিন থেকে চার কাপ লাল চা খেতে পারবেন তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা অতিরিক্ত খেলে তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর হয়ে উঠবে।

লাল চা খেলে ক্যান্সারের সমস্যা দূর হয়ে যায় লালচে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও ফুসফুস ভালো রাখে। লাল চা খেলে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় লাল চা আমাদের শরীরে ওষুধ হিসাবে কাজ করে। যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে তাদের প্রতিদিন লাল চা খাওয়া উচিত লাল চা খেলে হাড়ের সমস্যা দূর হয়ে যায় এবং হৃদপিণ্ড ভালো থাকে।

লেখকের শেষ কথা

অবশেষে বলা যায় চা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী চা খেলে বিভিন্ন ধরনের ব্যথা খুব সহজে দূর হয়ে যায় এছাড়াও চা ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে আমাদের মুক্তি দেয় যেমন সর্দি-কাশি মাথাব্যথা পেটব্যথা এইসব ধরনের সমস্যায় যা ঔষধ হিসেবে কাজ করে। তবে যাদের আলসার ও ডায়াবেটিকস রয়েছে তাদের জন্য চা একদমই ভালো না।

তারা চা খেতে পারে কিন্তু চিনি ছাড়া চা তাদেরকে খেতে হবে এছাড়া লাল চায়েরও অনেক বেশি উপকারিতা রয়েছে লাল চা খেলে হৃদ রোগের সমস্যা হয় না এছাড়া ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। সেজন্য আমরা প্রতিদিন চেষ্টা করব তিন থেকে চার কাপের কম চা খাওয়ার। নিজেও সঠিক নিয়মে খাব এবং অন্যদেরকেও খাবার পরামর্শ দিব চা সম্পর্কে লেখা আমার আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url