প্রতিদিন কতটুকু ইসবগোল খাওয়া উচিত

 আপনারা হয়তোবা অনেকেই প্রতিদিন কতটুকু ইসবগোল খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেন না অথবা ইসবগুলের ভুসি নিয়মিত খেলে কি হয় এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না। আসুন জেনে নিয়ে সম্পর্কে সঠিক তথ্য আপনি প্রতিদিন ১ থেকে ৩ চামচ খেতে পারবেন তাও আবার এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে একবারে নাই দুই থেকে তিনবারে খেতে হবে। ইসবগুলের ভুসি খেলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

প্রতিদিন কতটুকু ইসবগোল খাওয়া উচিত
ইসবগুলের ভুষি আপনি আখের গুড় অথবা মধুর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। প্রতিদিন সকালে যদি এটি খান তাহলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকবে ও ঘুম সঠিকভাবে হবে।

ভূমিকা

ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার অভ্যাস হয়তো বা অধিকাংশ মানুষেরই আছে কারণ এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী কোষ্ঠকাঠিন্য আমাশয় পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর করে দেয়। এছাড়া ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার সঠিক সময় হচ্ছে সকালে আপনি এটি সকালের নাস্তা হিসেবে খেতে পারেন। প্রসবের জ্বালাপোড়া ভালো হয় মাথা ঘোরা ভাল হয় এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য বদহজম ডায়রিয়া পাইলস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী ইসবগুলের ভুষি।

যারা ওজন কমাতে চান তারা এসব গোলের ভুষি প্রতিদিন ডায়েটে রাখতে পারেন লেবুর রস মিশিয়ে সকালে খেতে পারেন তাহলে খুব সহজে ওজন কমে যাবে। আপনি যদি প্রতিদিন ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার অভ্যাস করে তোলেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই ইসবগুলের ভুষি প্রতিদিন সকালে খাওয়া উচিত।

প্রতিদিন কতটুকু ইসবগোল খাওয়া উচিত

সাধারণত প্রতিদিন ১ থেকে ৩ চামচ ইসবগোল খেতে পারবেন পানিতে মিশে কিন্তু একসাথে এক থেকে তিন চামচ খাওয়া যাবেনা এটি আপনাকে দুই থেকে তিনবার খেতে হবে। ইসবগুলের ভুষি যদি নিয়মিত খাওয়া হয় তাহলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যায় কারণ এতে রয়েছে আঁশ আর আঁশ আমাদের পেটের সমস্যা খুব সহজে দূর করে দেয়।অনেকেই এইটা রাতে ভিজিয়ে সকালে খান যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রয়েছে।

এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইসুবগুলের ভুষি খাওয়াটা খুবই জরুরী ইসবগুলের ভুষি যদি প্রতিদিন খাওয়া হয় তাহলে স্বাস্থ্যের বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় এসব ভুলের বুঝি কষ্ট কাহিল সমস্যা দূর করতে বিশেষভাবে সহায়ক প্রতিদিন যদি আপনি এক থেকে দুই চামচ ইসবগুলের ভুষি এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে দুই থেকে তিনবার খেয়ে ফেলেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে খুব সহজেই।

যারা ওজন কমাতে চান তারা ইসবগুলের ভুসি খেয়ে খুব সহজে ওজন কমাতে পারেন। গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করতে ইসবগুোল ভুষির রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিনের সকালে ইসবগুল খেতে পারেন তাহলে খুব সহজে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা হাত থেকে বাঁচতে হলে আমাদের অবশ্যই ইসবগোল খাওয়া উচিত।

ইসবগুলের ভুষি নিয়মিত খেলে কি হয়

প্রতিদিন ইউসুফ গোল ১ থেকে ৪ চামচ খাওয়া উচিত। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বিশেষজ্ঞদের মতে যাদের পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে তারা এটি প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখতে পারে। পেটের সমস্যা বলতে যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, গ্যাস্ট্রিক,ওজন কমানো, ডায়াবেটিস ও পাইলস বিভিন্ন ধরনের রোগের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

পাইলস ইসবগুলের ভুষি যারা পাইলস রোগে ভুগছেন তারা প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এটি খেলে পাইলস রোগ দূর হয়ে যায় আপনি এক থেকে দুই চামচ হালকা গরম পানিতে এটি মিশিয়ে রেখে তারপরে পান করতে পারবেন তবে এটি ঘুমানোর আগে অবশ্য খেতে হবে।

ওজন কমানো যারা ওজন কমাতে চান তারা ডায়েটে প্রতিদিন ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন এটি খেলে পাকস্থলী থেকে বিষাক্ত পদার্থ গুলো খুব সহজে বের হয়ে যাই সেজন্য হজমের কোন সমস্যা হয় না আপনি যদি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে খালি পেটে ইসুবগুলের ভুষি মেশানো পানির সঙ্গে লেবুর রস খান তাহলে আপনার ওজন খুব সহজে কমে যাবে।

ডায়রিয়া ইসবগুলের ভুষি খেলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যায় যারা পেটের সমস্যায় ভুগেন তারা দুই থেকে তিন চামচ কৃষক গোলের ভুষি দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন যদি ভালো ফলাফল পেতে চান তাহলে দিনে দুইবার খেতে পারেন তাহলে ডায়রিয়ার সমস্যা দূর হয়ে যায়।

হৃদযন্ত্রের সুস্থতা ইসবগুলের ভুষিতে রয়েছে আঁশ যা আমাদের শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল খুব সহজেই কমিয়ে দেয় সেজন্য আমাদের হৃদ রোগের ঝুঁকিও কমে যায় আপনি যদি প্রতিদিন এসব গোলের ভুসি খান তাহলে হাট ভালো থাকবে বিশেষজ্ঞরা সবসময় হৃদ স্বাস্থ্যের জন্য ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার পরামর্শ দেন।

রাতে এসব গুলের ভুষি খাওয়ার উপকারিতা

রাতে যদি এসব গুলের খুশি খাওয়া হয় তাহলে তেমন বেশি উপকার পাওয়া যায় না এসব গুলোর বুঝে আমাদের সবার কাছে একটি পরিচিত জিনিস। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী সুস্থ থাকতে হলে মানুষ কত কিনা করে অবশ্য সুস্থ থাকতে হলে আপনাকে সঠিক খাবার খেতে হবে। ইসবগুলের ভুষি পেটের জন্য খুবই উপকারী পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা খুব সহজে দূর করে দেয়।

এর উপকারিতা রয়েছে অনেক বেশি এর উপকার পেতে অবশ্যই আপনাকে দৈনন্দিন খাবার তালিকায় এটি রাখার অভ্যাস করতে হবে তাহলে আপনি এর উপকারিতা পাবেন। প্রতিদিন এক থেকে তিন চামচ ইসবগোল খাওয়া উচিত এতে আপনি দুই থেকে তিনবারে খেতে পারবেন কিন্তু এটি পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে তাহলে উপকার বেশি পাবেন। রাতের থেকে আপনি যদি সারারাত পানিতে ভিজে এসব গুলোর বুঝে সকালে খালি পেটে খান তাহলে বেশি উপকার পাবেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা খুব সহজে দূর হয়ে যায় যারা কোষ্ঠকাঠিন্যর রোগে ভুগছেন তারা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ইসবগুলের ভুষি রাখতে পারেন এটি খেলে পাকস্থলী ভালো থাকে এবং শরীরের বর্জ্য পদার্থ গুলো খুব সহজে বের হয়ে যায় এক গ্লাস দুধের সঙ্গে ইসবগুলের ভুষি ভিজিয়ে খেতে পারেন। তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করতে এটি ওষুধ হিসেবে কাজ করে গরমের সময় প্রায় মানুষেরই প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা দেয়। এই জ্বালাপোড়া সমস্যা দূর করতে হলে আপনাকে অবশ্যই এসব ভুলের ভুষির সাথে গুড় মিশিয়ে তারপরে সকালে ও বিকালে যদি এক থেকে দুই সপ্তাহ খান তাহলে এই প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া থাকবে না।

গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করার জন্য ইসুবগুলের ভুষি খাওয়াটা খুবই জরুরী আমাদের প্রায় মানুষেরই গ্যাসের সমস্যা রয়েছে গ্যাসের সমস্যায় ভুগেন না এমন মানুষ হয়তো বা খুব কমই আছে যারা এই সমস্যায় ভুগেন তাদের জন্য এসব ভুলের ভুসি খাওয়াটা খুবই জরুরী এটি যদি আপনি প্রতিদিন খান তাহলে গ্যাস্টিকের কোন সমস্যা থাকবে না।

ইসবগুলের ভুষি কখন খাওয়া যাবে না

আপনি প্রতিদিন সকালে এসব গোলের ভুষি খেতে পারেন কিন্তু ঘুমানোর আগে এটি খাওয়া একেবারেই ঠিক নয় এটি খেলে ঘুমের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে এছাড়া বদ হজমের সমস্যা হতে পারে। সাধারণত সুস্থ থাকতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই ইসবগুলের ভুষি সকালে অথবা বিকালে নাস্তা হিসাবে খেতে হবে তাহলে এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

আপনি যদি প্রতিদিন রাত্রে ঘুমানোর আগে ইসবগুলের ভুষি খান তাহলে এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে ইসবগুলের ভুষি যদি প্রতিদিন খালি পেটে খাওয়া হয় তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায় এটি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেড়ে যায় ইসুবগুলের ভুষি আমাদের রোগ প্রতিরোধ করতে খুব ভালো কাজ করে। প্রতিদিন এক থেকে তিন চামচ ইসবগোলের ভুষি খাওয়া যাবে।

 তবে এটি একবারে না খেয়ে দুই থেকে তিন বারে খেতে হবে। যদি সকালে খালি পেটে এসব গুলের ভুষি খাওয়া হয় তাহলে পাইলস সমস্যা দূর হয়ে যায় এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর হয়ে যায় যারা সারা বছরই কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যায় ভুগেন তারা এসব গুলো শরবত করে খেতে পারেন তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের মত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন বিশেষজ্ঞরা ডায়াবেটিস এর জন্য ইসবগুলের ভূষি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

আমাশয় বা ডায়রিয়া যারা ডায়রিয়া তে ভোলেন তারা এসব গোলের ভুষি দিনের দুই থেকে তিনবার খেতে পারবেন তাহলে ডায়রিয়া খুব সহজেই ভালো হয়ে যাবে যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে, তারা ইসবগুলের ভুষি খেতে পারেন বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া খাওয়ার কারণে আমাদের হজমে গোলমাল হতে পারে তবে যদি আপনি এসব গুলোই ভুসি খান তাহলে পাকস্থলী পরিষ্কার থাকবে এবং হজমে সাহায্য করবে।

কোষ্ঠকাঠিন্য ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার নিয়ম

কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা আমাদের অধিকাংশ মানুষেরই আছে যদি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনি দিনের দুই থেকে তিনবার এসব গুলের ভুসি খেতে পারবেন সকালে অথবা বিকালে খেতে পারবেন। আপনি যদি ঘুমোনোর আগে এসব গুলোর ভুসি খান তাহলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে। সাধারণ তো এসব বলে বসে আমাদের কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা খুব সহজে দূর করে দেয়।

ইসবগুলের ভুষিতে রয়েছে ফাইবার এসব গুলের ভুষি অনেক বেশি পানি শোষণ করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ১ থেক ৩ চামচ ইসবগুলের ভুষি এক গ্লাস পানির সঙ্গে মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেতে হবে এছাড়া ডায়রিয়ার জন্য এতে অনেক বেশি কার্যকারী। ওজন স্বাভাবিক রাখার জন্য বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে এসব গুলের ভুষিতে এটি আপনি ডায়েটে রাখতে পারেন। কোষ্ঠকাঠিন্য ছাড়া ইসবগুলের ভুষি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে হজমের সমস্যা দূর করতে বিশেষ করে এসব গুলের ভুষি ব্যবহার করা হয়।

যাদের হজমের সমস্যা হয় তারা দুই চামচ এসব গোলের ভুষি হালকা গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে দিলে দুই বেলা খেতে পারেন। রক্তে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ইসবগুলের ভুষি এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়। প্রতিদিন ১ থেকে ৩ চামচ ইসবগোল খাওয়া উচিত। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী আপনি যদি প্রতিদিন নিয়ম করে ইসবগুলের ভুষি খান তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যাবে এছাড়াও শরীর সুস্থ থাকবে।

আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুষি তে রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে দেয় যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা ঘরোয়া উপায়ে এসব গুলের ভুষি সেবন করতে পারেন তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেকটাই ভালো হয়ে যায়। দুধের সঙ্গে মিশিয়ে এসব গুলের ভুষি খেতে হয় তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যায়। আবার যাদের পোস্রাবে জ্বালাপোড়ার সমস্যা দেখা যায় প্রায় গরমের সময়ে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা দিতে পারে।

আপনি যদি ইসবগুলের ভুষির সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে এটি খেতে পারেন তাহলে অনেক বেশি উপকার পাবেন প্রস্রাবের জ্বালাপোড়াও অনেকটা কমে যাবে। বিশেষ করে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে ইসবগুলের ভুষি খাওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা রয়েছে তারা এক থেকে তিন চামচ ইসবগুলের ভুষি এক গ্লাস পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন দিনে ২-৩ বার তাহলে সে সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

লেখকের শেষ কথা

ইসবগুলের ভুষি আমরা সবাই জানি এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী যদিও অনেকের এই সম্পর্কে জানা ছিল না তবে নিশ্চয়ই এত সময় আপনাদের ইসবগুলের ভুষি সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হয়ে গেছে। ইসবগুলের ভুষি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া গ্যাস্টিকের সমস্যা এছাড়াও ওজন বাড়ায় হার্টের সমস্যা কোলেস্টেরল ও ডায়াবেটিসের সমস্যা প্রতিরোধ করতে ইসবগুলের ভুষি রয়েছে বিশেষ ভূমিকা।

আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অবশ্যই প্রতিদিন ১ থেকে ২ চামচ ইসবগুলের ভুষি সঙ্গে মধু অথবা লেবু নয়তো আখের গুড় এক গ্লাস পানি সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে এটি আপনাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী হবে। নিজেও স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ইসবগুলের ভুষি খায় এবং অন্যদেরকেও খাওয়ার পরামর্শ দিই। আমার লেখা আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে নতুন নতুন তথ্য পেতে প্রতিদিন আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আমার লেখা আপনাদের ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার আত্মীয়-স্বজন সবার সাথে শেয়ার করে দিতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Setu24 নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url